মিয়ানমারের সামরিক প্রশাসন জানিয়েছে, যে দুজন বিশিষ্ট গণতন্ত্র কর্মী তাঁদের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন, তা খারিজ করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মিয়ানমারে কয়েক দশকের মধ্যে প্রথম কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে যাচ্ছে। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রবীণ গণতন্ত্র কর্মী কিয়াও মিন ইউ এবং আইনপ্রণেতা ফিও জেয়া থাওকে গত জানুয়ারিতে মিয়ানমারের একটি সামরিক ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। তাঁদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতা ও সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ ছিল। ফিও জেয়া থাও অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির একজন নেতা।
সামরিক বাহিনীর একজন মুখপাত্র জাও মিন তুন ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির বার্মিজ ভাষা সার্ভিসকে বলেছেন, ‘আগে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত আসামিরা আপিল করতে পারতেন এবং আদালত কোনো সিদ্ধান্ত না দিলে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতো না। কিন্তু কিয়াও মিন ইউ এবং ফিও জেয়া থাওয়ের ক্ষেত্রে আপিল খারিজ করা হয়েছে। সুতরাং তাঁদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।’
তবে মৃত্যুদণ্ড কবে কার্যকর করা হবে সে ব্যাপারে কিছু বলেননি তিনি।
আল জাজিরা জানিয়েছে, তারা মন্তব্য নিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ওই দুই নেতার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হয়েছে। ওই দুই ব্যক্তি কীভাবে আপিল আবেদন করেছিলেন সে ব্যাপারেও সামরিক বাহিনী কিছু জানায়নি।
গত বছর ক্ষমতা দখলের পর ভিন্নমতের বিরুদ্ধে দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে সেনাবাহিনী কয়েক ডজন অভ্যুত্থানবিরোধী কর্মীকে মৃত্যুদণ্ড দিলেও মিয়ানমার কয়েক দশক ধরে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেনি। তবে এবার তা কার্যকর করতে যাচ্ছে।
এদিকে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, মিয়ানমার জান্তা সরকারের তথ্যদাতা হিসেবে পরিচিত এক নারীকে হত্যার অভিযোগে ওই দুই ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ওই দুই নেতা ছাড়া আরও দুজনকে কারাগারের পদ্ধতি অনুসারে ফাঁসি দেওয়া হবে বলে সামিরক মুখপাত্র জানিয়েছেন। তবে ওই দুজনের নাম জানানো হয়নি এএফপির প্রতিবেদনে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের একজন মুখপাত্র জান্তাকে অবিলম্বে এ ধরনের পরিকল্পনা প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে হস্তক্ষেপ করার অনুরোধ করেছেন।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ডেপুটি ডিরেক্টর ফিল রবার্টসন বলেছেন, ‘দুজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সিদ্ধান্ত জনমনে সামরিক-বিরোধী আগুন জ্বালিয়ে দিতে পারে। জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠতে পারে এবং এশিয়ার সবচেয়ে খারাপ মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী হিসেবে জান্তার খ্যাতিকে প্রতিষ্ঠিত করবে।’
মিয়ানমারের সামরিক প্রশাসন জানিয়েছে, যে দুজন বিশিষ্ট গণতন্ত্র কর্মী তাঁদের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন, তা খারিজ করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মিয়ানমারে কয়েক দশকের মধ্যে প্রথম কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে যাচ্ছে। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রবীণ গণতন্ত্র কর্মী কিয়াও মিন ইউ এবং আইনপ্রণেতা ফিও জেয়া থাওকে গত জানুয়ারিতে মিয়ানমারের একটি সামরিক ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। তাঁদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতা ও সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ ছিল। ফিও জেয়া থাও অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির একজন নেতা।
সামরিক বাহিনীর একজন মুখপাত্র জাও মিন তুন ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির বার্মিজ ভাষা সার্ভিসকে বলেছেন, ‘আগে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত আসামিরা আপিল করতে পারতেন এবং আদালত কোনো সিদ্ধান্ত না দিলে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতো না। কিন্তু কিয়াও মিন ইউ এবং ফিও জেয়া থাওয়ের ক্ষেত্রে আপিল খারিজ করা হয়েছে। সুতরাং তাঁদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।’
তবে মৃত্যুদণ্ড কবে কার্যকর করা হবে সে ব্যাপারে কিছু বলেননি তিনি।
আল জাজিরা জানিয়েছে, তারা মন্তব্য নিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ওই দুই নেতার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হয়েছে। ওই দুই ব্যক্তি কীভাবে আপিল আবেদন করেছিলেন সে ব্যাপারেও সামরিক বাহিনী কিছু জানায়নি।
গত বছর ক্ষমতা দখলের পর ভিন্নমতের বিরুদ্ধে দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে সেনাবাহিনী কয়েক ডজন অভ্যুত্থানবিরোধী কর্মীকে মৃত্যুদণ্ড দিলেও মিয়ানমার কয়েক দশক ধরে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেনি। তবে এবার তা কার্যকর করতে যাচ্ছে।
এদিকে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, মিয়ানমার জান্তা সরকারের তথ্যদাতা হিসেবে পরিচিত এক নারীকে হত্যার অভিযোগে ওই দুই ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ওই দুই নেতা ছাড়া আরও দুজনকে কারাগারের পদ্ধতি অনুসারে ফাঁসি দেওয়া হবে বলে সামিরক মুখপাত্র জানিয়েছেন। তবে ওই দুজনের নাম জানানো হয়নি এএফপির প্রতিবেদনে।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের একজন মুখপাত্র জান্তাকে অবিলম্বে এ ধরনের পরিকল্পনা প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে হস্তক্ষেপ করার অনুরোধ করেছেন।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ডেপুটি ডিরেক্টর ফিল রবার্টসন বলেছেন, ‘দুজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সিদ্ধান্ত জনমনে সামরিক-বিরোধী আগুন জ্বালিয়ে দিতে পারে। জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠতে পারে এবং এশিয়ার সবচেয়ে খারাপ মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী হিসেবে জান্তার খ্যাতিকে প্রতিষ্ঠিত করবে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
১ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
২ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
৪ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
৫ ঘণ্টা আগে