অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
খাদ্যের আঁশ আমাদের পেট রাখে ভরাট আর পরিপাক রাখে সচল, সুস্থ। শুধু এটুকুই নয়; আরও আছে। আমাদের পরিপাক অন্ত্রে আছে উপকারী অনেক জীবাণু। খাবারের আঁশ তাদের রক্ষা করে আর সুস্থিত রাখে রক্তে গ্লুকোজ ও কোলেস্টেরল।
আঁশ দুই ধরনের। দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয়। দ্রবণীয় আঁশ শুষে নেয় জল আর পরিপাকের সময় জেল হয়ে যায়। এ ধরনের আঁশ সুস্থিত করে রক্তের গ্লুকোজ আর কোলেস্টেরল। অদ্রবণীয় আঁশ চলে যায় পরিপাক নল দিয়ে। এরা গলে না। তবে এ ধরনের আঁশ অন্ত্রকে করে সচল। এর ফলে মল নরম হয়। অন্ত্র হয় পরিষ্কার। এই দুই ধরনের আঁশের উৎস হলো উদ্ভিদ।
কতটুকু আঁশ চাই প্রতিদিন
আমাদের খাবারে যদি থাকে পর্যাপ্ত ফল, সবজি আর হোল গ্রেন, তাহলে আঁশ খাওয়া হচ্ছে এটা বোঝা যাবে। আমেরিকার এফডিএ বলে, প্রতিদিন চাই ২৮ গ্রাম আঁশ। আর নয়তো প্রতিদিন ১ হাজার ক্যালরিতে থাকবে ১৪ গ্রাম আঁশ।
আঁশ কম খেলে কী হয়
খাবারে আঁশ বাড়ানোর উপায়
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
খাদ্যের আঁশ আমাদের পেট রাখে ভরাট আর পরিপাক রাখে সচল, সুস্থ। শুধু এটুকুই নয়; আরও আছে। আমাদের পরিপাক অন্ত্রে আছে উপকারী অনেক জীবাণু। খাবারের আঁশ তাদের রক্ষা করে আর সুস্থিত রাখে রক্তে গ্লুকোজ ও কোলেস্টেরল।
আঁশ দুই ধরনের। দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয়। দ্রবণীয় আঁশ শুষে নেয় জল আর পরিপাকের সময় জেল হয়ে যায়। এ ধরনের আঁশ সুস্থিত করে রক্তের গ্লুকোজ আর কোলেস্টেরল। অদ্রবণীয় আঁশ চলে যায় পরিপাক নল দিয়ে। এরা গলে না। তবে এ ধরনের আঁশ অন্ত্রকে করে সচল। এর ফলে মল নরম হয়। অন্ত্র হয় পরিষ্কার। এই দুই ধরনের আঁশের উৎস হলো উদ্ভিদ।
কতটুকু আঁশ চাই প্রতিদিন
আমাদের খাবারে যদি থাকে পর্যাপ্ত ফল, সবজি আর হোল গ্রেন, তাহলে আঁশ খাওয়া হচ্ছে এটা বোঝা যাবে। আমেরিকার এফডিএ বলে, প্রতিদিন চাই ২৮ গ্রাম আঁশ। আর নয়তো প্রতিদিন ১ হাজার ক্যালরিতে থাকবে ১৪ গ্রাম আঁশ।
আঁশ কম খেলে কী হয়
খাবারে আঁশ বাড়ানোর উপায়
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
উন্নত দেশগুলো, এমনকি উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও টাইফয়েড এখন খুব কম দেখা যায়। কিন্তু প্রাচীন এই রোগের ফলে আধুনিক বিশ্ব তো বটেই, দুনিয়াজুড়ে বেশ বিপজ্জনক হয়ে উঠছে আবারও। হাজার বছর ধরে মানুষের প্রাণ হন্তারক হিসেবে ‘খুনির’ কাজ করে এসেছে এর জীবাণু। সাম্প্রতিক এক গবেষণা দেখিয়েছে, টাইফয়েডের জন্য দায়ী
২ দিন আগেআমাদের অনেকের প্রায় অনেক সময় নাক খোঁটানোর অভ্যাস আছে। আপাতদৃষ্টে বিষয়টি খুব সাধারণ মনে হলেও গবেষকেরা বলছেন, নাক খোঁটানোর বিষয়টি মোটেও নিরাপদ নয়। ২০২২ সালে বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল নেচারে প্রকাশিত এক গবেষণায় নাক খোঁটার সঙ্গে স্মৃতিভ্রংশ বা ডিমেনশিয়ার ঝুঁকির ক্ষীণ কিন্তু সম্ভাব্য যোগসূত্রের কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেদীর্ঘদিন ধরে নারীদেহের এক প্রত্যঙ্গকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করা হতো। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, এই প্রত্যঙ্গটিই নারীর ডিম্বাশয়ের বিকাশ ও প্রজনন ক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৩ দিন আগেনানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
৫ দিন আগে