হাতিয়া প্রতিনিধি
ভাসানচর থেকে পালানোর সময় আটক ৩৫ রোহিঙ্গাকে নিজ নিজ আবাসস্থলে ফিরে যেতে হলো। গত সোমবার রাতে আটকের পর তাদের ভাসানচরে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। পরে ভাসানচরে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা এসব রোহিঙ্গাদের নিজ নিজ ক্লাস্টারে ফেরত পাঠান।
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে পালানোর সময় ৩৫ রোহিঙ্গা নারী-পুরুষকে আটক করেছে কোস্টগার্ড ও এপিবিএন সদস্যেরা। সোমবার বিকেলে ভাসানচর পার্শ্ববর্তী একটি জঙ্গল থেকে তাদের আটক করা হয়। এরা সবাই ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের বসবাসের জন্য নির্মিত আশ্রায়নের ৫০ নম্বর ক্লাস্টারে বসবাস করেন।
ভাসানচরে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের কর্মকর্তা ইমতিয়াজ জানান, আটক রোহিঙ্গাদের মধ্যে অধিকাংশ শিশু। জিজ্ঞাসাবাদে রোহিঙ্গারা জানায়, রাতে একটি ট্রলারে তারা চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার কথা ছিল। এ জন্য ভাসানচরের দক্ষিণ পাশে কেউড়া বাগানে অপেক্ষা করতে ছিল। পরে তাদের সতর্ক করে নিজ নিজ আবাসস্থলে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, গত রোববার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ক্লাস্টার থেকে পালানোর উদ্দেশ্যে বের হয়ে যায় ৩৫ রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে সোমবার বিকেলে ভাসানচর থেকে ৫ কিলোমিটার পূর্ব দক্ষিণের জঙ্গলে অভিযান চালায় এপিবিএন ও কোস্টগার্ডের সদস্যেরা। এ সময় ওই জঙ্গল থেকে ৩৫ রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে ভাসানচর থানা পুলিশের মাধ্যমে আটককৃতদের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হয়।
২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম ধাপে ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গার আগমন দিয়ে শুরু হয় ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আনুষ্ঠানিক স্থানান্তর কার্যক্রম। পরে আরও ৬টি ধাপে আসা নারী,পুরুষ ও শিশুসহ মোট ১৮ হাজার ৩৪৭ জন রোহিঙ্গা বর্তমানে ভাসানচরে অবস্থান করছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ভাসানচরে সরকার নিজস্ব অর্থায়নে ইতিমধ্যে প্রায় ৩ হাজার ৫শ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে। এতে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতা শুরু হলে পরের কয়েক মাসে অন্তত আট লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। এর আগে আসেন আরও কয়েক লাখ। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১১ লাখ।
ভাসানচর থেকে পালানোর সময় আটক ৩৫ রোহিঙ্গাকে নিজ নিজ আবাসস্থলে ফিরে যেতে হলো। গত সোমবার রাতে আটকের পর তাদের ভাসানচরে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। পরে ভাসানচরে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা এসব রোহিঙ্গাদের নিজ নিজ ক্লাস্টারে ফেরত পাঠান।
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে পালানোর সময় ৩৫ রোহিঙ্গা নারী-পুরুষকে আটক করেছে কোস্টগার্ড ও এপিবিএন সদস্যেরা। সোমবার বিকেলে ভাসানচর পার্শ্ববর্তী একটি জঙ্গল থেকে তাদের আটক করা হয়। এরা সবাই ভাসানচরের রোহিঙ্গাদের বসবাসের জন্য নির্মিত আশ্রায়নের ৫০ নম্বর ক্লাস্টারে বসবাস করেন।
ভাসানচরে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ের কর্মকর্তা ইমতিয়াজ জানান, আটক রোহিঙ্গাদের মধ্যে অধিকাংশ শিশু। জিজ্ঞাসাবাদে রোহিঙ্গারা জানায়, রাতে একটি ট্রলারে তারা চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার কথা ছিল। এ জন্য ভাসানচরের দক্ষিণ পাশে কেউড়া বাগানে অপেক্ষা করতে ছিল। পরে তাদের সতর্ক করে নিজ নিজ আবাসস্থলে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, গত রোববার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের ক্লাস্টার থেকে পালানোর উদ্দেশ্যে বের হয়ে যায় ৩৫ রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে সোমবার বিকেলে ভাসানচর থেকে ৫ কিলোমিটার পূর্ব দক্ষিণের জঙ্গলে অভিযান চালায় এপিবিএন ও কোস্টগার্ডের সদস্যেরা। এ সময় ওই জঙ্গল থেকে ৩৫ রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়। পরবর্তীতে ভাসানচর থানা পুলিশের মাধ্যমে আটককৃতদের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হয়।
২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম ধাপে ১ হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গার আগমন দিয়ে শুরু হয় ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের আনুষ্ঠানিক স্থানান্তর কার্যক্রম। পরে আরও ৬টি ধাপে আসা নারী,পুরুষ ও শিশুসহ মোট ১৮ হাজার ৩৪৭ জন রোহিঙ্গা বর্তমানে ভাসানচরে অবস্থান করছে।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ভাসানচরে সরকার নিজস্ব অর্থায়নে ইতিমধ্যে প্রায় ৩ হাজার ৫শ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করে। এতে এক লাখের বেশি মানুষের বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট মিয়ানমারের রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংসতা শুরু হলে পরের কয়েক মাসে অন্তত আট লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। এর আগে আসেন আরও কয়েক লাখ। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১১ লাখ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪