নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আষাঢ় ও শ্রাবণ দুই মাসকে বর্ষাকাল বলা হয়। অথচ শ্রাবণ মাস চলছে, দেশের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টির দেখা নেই। দুই-এক জায়গায় বৃষ্টি হলেও তা যৎ সামান্য। বৃষ্টি কম হওয়ার বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ব্যাখ্যা হচ্ছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে সারা দেশে বৃষ্টির পরিমাণ কম। তবে আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর বৃষ্টিপাতের পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আভাস দিয়েছে অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের দক্ষিণ অংশ ও উত্তর পূর্বাংশে বৃষ্টি হয়েছে। তবে রাজশাহী ও রংপুরে বৃষ্টি নেই। আগামী দুই দিন পর বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়তে পারে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, সারা বছর যে বৃষ্টিপাত হয়, এর ৭১ শতাংশই হয় জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই চার মাসে। ২২ জুলাই পর্যন্ত যে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, সেই অনুযায়ী সারা দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে ৫৯ শতাংশ বৃষ্টি কম হয়েছে। তবে জুলাইয়ের শেষ দিকে বৃষ্টি কিছুটা হবে। তারপরও জুলাইয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বৃষ্টি কম হতে পারে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে সিলেটে ৩০ মিলি মিটার। চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশালের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে কম-বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এ সময় রাজধানী ঢাকাতে কোন বৃষ্টিপাত হয়নি। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়, রংপুর, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।
তাপ প্রবাহের বিষয়ে বলা হয়েছে, ঢাকা, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী ও মৌলভীবাজার জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু যে তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা প্রশমিত হতে পারে। মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল রাজশাহীতে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল বান্দরবানে ২৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আষাঢ় ও শ্রাবণ দুই মাসকে বর্ষাকাল বলা হয়। অথচ শ্রাবণ মাস চলছে, দেশের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টির দেখা নেই। দুই-এক জায়গায় বৃষ্টি হলেও তা যৎ সামান্য। বৃষ্টি কম হওয়ার বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের ব্যাখ্যা হচ্ছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে সারা দেশে বৃষ্টির পরিমাণ কম। তবে আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর বৃষ্টিপাতের পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আভাস দিয়েছে অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের দক্ষিণ অংশ ও উত্তর পূর্বাংশে বৃষ্টি হয়েছে। তবে রাজশাহী ও রংপুরে বৃষ্টি নেই। আগামী দুই দিন পর বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়তে পারে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, সারা বছর যে বৃষ্টিপাত হয়, এর ৭১ শতাংশই হয় জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই চার মাসে। ২২ জুলাই পর্যন্ত যে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, সেই অনুযায়ী সারা দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে ৫৯ শতাংশ বৃষ্টি কম হয়েছে। তবে জুলাইয়ের শেষ দিকে বৃষ্টি কিছুটা হবে। তারপরও জুলাইয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বৃষ্টি কম হতে পারে।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে সিলেটে ৩০ মিলি মিটার। চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশালের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে কম-বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এ সময় রাজধানী ঢাকাতে কোন বৃষ্টিপাত হয়নি। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায়, রংপুর, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।
তাপ প্রবাহের বিষয়ে বলা হয়েছে, ঢাকা, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, পাবনা, রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী ও মৌলভীবাজার জেলাসমূহের ওপর দিয়ে মৃদু যে তাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা প্রশমিত হতে পারে। মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল রাজশাহীতে ৩৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল বান্দরবানে ২৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
সকাল থেকেই ঢাকার আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে আজ ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বুধবার, সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৭৩। দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ রাজধানীর অবস্থান ২৩তম।
১৩ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশে কীটনাশকের ব্যবহারের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার টন। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ২৪৩ টনে। অর্থাৎ, পাঁচ দশকের ব্যবধানে কীটনাশকের ব্যবহার বেড়েছে ১০ গুণ। কীটনাশকের ব্যবহার বাড়ার এমন ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায়।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশে গত পাঁচ বছরে কীটনাশকের ব্যবহার ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। ধান, শাকসবজি ও ফলমূল উৎপাদনে এসব কীটনাশক ব্যবহৃত হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে কেয়ার বাংলাদেশ (কেবি) আয়োজিত ‘জার্নালিস্ট ওরিয়েন্টেশন ওয়ার্কশপ অন পেস্টিসাইড রিস্ক রিডাকশন’—কর্মশালায়
১ দিন আগে