দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর দুর্গাপুরের নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্ত্রীকে নির্যাতন করে দুই সন্তানকে বাড়ি ছাড়া ও গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষক তার দুই সন্তানের পরীক্ষার মার্কসীট, জন্ম সনদ ও প্রত্যয়নপত্র নিজের কাছে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেছেন তাঁর প্রথম স্ত্রী।
আজ সোমবার দুপুরে ওই শিক্ষকের স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন (৩৭) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের নাম সোহরাব হোসেন শেখ (৪৯)। তিনি উপজেলার নওপাড়া গ্রামের জফির উদ্দিনের ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৫ সালে উপজেলার নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সোহরাব হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় ফরিদার। বিয়ের পর থেকে তাঁকে নানা কারণেই মারধর ও মানসিক নির্যাতন করতেন শিক্ষক সোহরাব। ফরিদার বাবার বাড়ি থেকে দফায় দফায় যৌতুকের টাকা নিতেন প্রধান শিক্ষক। গত বছরের ২৭ জুন ফরিদার নামে বাবার রেখে যাওয়া বাড়ি লিখে চান প্রধান শিক্ষক সোহরাব। এতে বাড়ি তাঁর নামে লিখে দিতে অস্বীকৃতি জানান ফরিদা। এতে শিক্ষক সোহরাব ক্ষিপ্ত হয়ে গত বছরের ২৭ জুন ফরিদাকে শারীরিক নির্যাতন করেন এবং দুই শিশু সন্তানসহ বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এরপর থেকে তিনি দুই সন্তান (১১ ও ৮ বছর বয়সী) নিয়ে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন।
আরও জানা যায়, চার মাস আগে প্রধান শিক্ষক সোহরাব প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়ে গোপনে তাঁর স্কুলের একজন সহকর্মীর স্ত্রীকে বিয়ে করেন। গত ৮ মাস থেকে প্রথম স্ত্রী ও দুই সন্তানকে কোনো খরচও দেননি তিনি। সম্প্রতি এক স্কুল থেকে তাঁর দুই সন্তানের পরীক্ষার মার্কসীট, জন্ম সনদ ও প্রত্যয়নপত্র তিনি কেড়ে নিয়ে গেছেন। স্কুলের মার্কসীট, জন্ম সনদ ও প্রত্যয়নপত্র ছাড়া কোথাও ভর্তি হতে পারছেন ওই দুই সন্তান।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর আর আমার ২৮ বছরের সংসার ছিল। এখন তাঁর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নাই।’
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এত বড় ঘটনা আমার জানা ছিল না। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ওপরে জানানো হবে।’
দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ হাতে পেয়েছি। নোটিশ পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজশাহীর দুর্গাপুরের নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্ত্রীকে নির্যাতন করে দুই সন্তানকে বাড়ি ছাড়া ও গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষক তার দুই সন্তানের পরীক্ষার মার্কসীট, জন্ম সনদ ও প্রত্যয়নপত্র নিজের কাছে নিয়েছেন বলেও অভিযোগ করেছেন তাঁর প্রথম স্ত্রী।
আজ সোমবার দুপুরে ওই শিক্ষকের স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন (৩৭) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের নাম সোহরাব হোসেন শেখ (৪৯)। তিনি উপজেলার নওপাড়া গ্রামের জফির উদ্দিনের ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৫ সালে উপজেলার নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সোহরাব হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয় ফরিদার। বিয়ের পর থেকে তাঁকে নানা কারণেই মারধর ও মানসিক নির্যাতন করতেন শিক্ষক সোহরাব। ফরিদার বাবার বাড়ি থেকে দফায় দফায় যৌতুকের টাকা নিতেন প্রধান শিক্ষক। গত বছরের ২৭ জুন ফরিদার নামে বাবার রেখে যাওয়া বাড়ি লিখে চান প্রধান শিক্ষক সোহরাব। এতে বাড়ি তাঁর নামে লিখে দিতে অস্বীকৃতি জানান ফরিদা। এতে শিক্ষক সোহরাব ক্ষিপ্ত হয়ে গত বছরের ২৭ জুন ফরিদাকে শারীরিক নির্যাতন করেন এবং দুই শিশু সন্তানসহ বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এরপর থেকে তিনি দুই সন্তান (১১ ও ৮ বছর বয়সী) নিয়ে বাবার বাড়িতে অবস্থান করছেন।
আরও জানা যায়, চার মাস আগে প্রধান শিক্ষক সোহরাব প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়ে গোপনে তাঁর স্কুলের একজন সহকর্মীর স্ত্রীকে বিয়ে করেন। গত ৮ মাস থেকে প্রথম স্ত্রী ও দুই সন্তানকে কোনো খরচও দেননি তিনি। সম্প্রতি এক স্কুল থেকে তাঁর দুই সন্তানের পরীক্ষার মার্কসীট, জন্ম সনদ ও প্রত্যয়নপত্র তিনি কেড়ে নিয়ে গেছেন। স্কুলের মার্কসীট, জন্ম সনদ ও প্রত্যয়নপত্র ছাড়া কোথাও ভর্তি হতে পারছেন ওই দুই সন্তান।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত নওপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সোহরাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর আর আমার ২৮ বছরের সংসার ছিল। এখন তাঁর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নাই।’
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এত বড় ঘটনা আমার জানা ছিল না। এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ওপরে জানানো হবে।’
দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ হাতে পেয়েছি। নোটিশ পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
১ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৪ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪