অনলাইন ডেস্ক
কাফির বাবা চণ্ডীগড় সচিবালয়ের একজন পিয়ন। তার বয়স যখন মাত্র তিন বছর, ওই সময় প্রতিহিংসাবশত প্রতিবেশী অ্যাসিড মেরে তার মুখ ঝলসে দিয়েছে। দীর্ঘ ছয় বছর তাকে হাসপাতালে কাটাতে হয়েছে। এর মধ্যে হারিয়েছে দুটি চোখই। সেই কাফি (১৫) ভারতে কেন্দ্রীয় বোর্ডের মাধ্যমিক পরীক্ষায় সবাইকে চমক দিয়েছে। প্রতিটি বিষয়ে ৯৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ নম্বর পেয়ে স্কুল সেরা হয়েছে সে।
অ্যাসিড সারভাইভার হিসেবে কাফির এই অর্জনকে একটি অনন্য দৃষ্টান্ত ও সমাজের অন্য সারভাইভারদের জন্য অনুপ্রেরণা বলে মনে করা হচ্ছে। বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কাফি বলেন, সে আইএএস অফিসার হয়ে মা-বাবাকে গর্বিত করতে চায়। তার প্রিয় বিষয় ভূগোল।
সব সময় সমর্থন, সহায়তা ও উৎসাহ দিয়ে পাশে থাকায় মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে কাফি। সে বলে, মা-বাবা সব সময় তাকে মানসিক সমর্থন এবং শিক্ষকদের দিকনির্দেশনা তাকে এত দূর আসতে সহায়তা করেছে। পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ইউটিউব এবং ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট তাকে সহায়তা করেছে।
বুধানার হিসার গ্রামে তাদের বাড়ি। আট বছর বয়সে কাফিকে ভর্তি করা হয় হিসারের অন্ধদের বিদ্যালয়ে। সেখানে দুই বছর পড়ার পর কাফিদের পরিবার চণ্ডীগড়ে চলে যায়। সেখানে চণ্ডীগড় সচিবালয়ে পিয়নের চাকরি নেন কাফির বাবা। সেখানে চণ্ডীগড়ের অন্ধদের ইনস্টিটিউটে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয় কাফি।
মেয়ের এমন অর্জনে কাফির বাবা বলেন, ‘আমরা কাফির জন্য গর্বিত। সে তার স্বপ্ন পূরণে যা চায়, আমরা তার জন্যই তাকে সব ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত।’
কাফির বাবা জানান, ওইটুকু কাফির ওপর যখন অ্যাসিড হামলা হয়েছিল। তিনি একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন। একজন অত্যন্ত ভালো লোকের উপদেশ তাঁকে শক্তি দিয়েছে। তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাফিকে পড়াশোনা করাবেন। এখন বুঝতে পারছেন সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। কাফিকে নিয়ে তার মাও গর্বিত।
কাফির বাবা চণ্ডীগড় সচিবালয়ের একজন পিয়ন। তার বয়স যখন মাত্র তিন বছর, ওই সময় প্রতিহিংসাবশত প্রতিবেশী অ্যাসিড মেরে তার মুখ ঝলসে দিয়েছে। দীর্ঘ ছয় বছর তাকে হাসপাতালে কাটাতে হয়েছে। এর মধ্যে হারিয়েছে দুটি চোখই। সেই কাফি (১৫) ভারতে কেন্দ্রীয় বোর্ডের মাধ্যমিক পরীক্ষায় সবাইকে চমক দিয়েছে। প্রতিটি বিষয়ে ৯৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ নম্বর পেয়ে স্কুল সেরা হয়েছে সে।
অ্যাসিড সারভাইভার হিসেবে কাফির এই অর্জনকে একটি অনন্য দৃষ্টান্ত ও সমাজের অন্য সারভাইভারদের জন্য অনুপ্রেরণা বলে মনে করা হচ্ছে। বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কাফি বলেন, সে আইএএস অফিসার হয়ে মা-বাবাকে গর্বিত করতে চায়। তার প্রিয় বিষয় ভূগোল।
সব সময় সমর্থন, সহায়তা ও উৎসাহ দিয়ে পাশে থাকায় মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছে কাফি। সে বলে, মা-বাবা সব সময় তাকে মানসিক সমর্থন এবং শিক্ষকদের দিকনির্দেশনা তাকে এত দূর আসতে সহায়তা করেছে। পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ইউটিউব এবং ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট তাকে সহায়তা করেছে।
বুধানার হিসার গ্রামে তাদের বাড়ি। আট বছর বয়সে কাফিকে ভর্তি করা হয় হিসারের অন্ধদের বিদ্যালয়ে। সেখানে দুই বছর পড়ার পর কাফিদের পরিবার চণ্ডীগড়ে চলে যায়। সেখানে চণ্ডীগড় সচিবালয়ে পিয়নের চাকরি নেন কাফির বাবা। সেখানে চণ্ডীগড়ের অন্ধদের ইনস্টিটিউটে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হয় কাফি।
মেয়ের এমন অর্জনে কাফির বাবা বলেন, ‘আমরা কাফির জন্য গর্বিত। সে তার স্বপ্ন পূরণে যা চায়, আমরা তার জন্যই তাকে সব ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত।’
কাফির বাবা জানান, ওইটুকু কাফির ওপর যখন অ্যাসিড হামলা হয়েছিল। তিনি একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন। একজন অত্যন্ত ভালো লোকের উপদেশ তাঁকে শক্তি দিয়েছে। তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কাফিকে পড়াশোনা করাবেন। এখন বুঝতে পারছেন সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। কাফিকে নিয়ে তার মাও গর্বিত।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫