নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরের তুরাগ নদী থেকে লেগুনার লাইনম্যান নবী হোসেনের (৩২) গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের কারণ খুঁজে পেয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। পুলিশের দাবি, কবির নামে একজনের সঙ্গে বিরোধ ও তাঁর স্ত্রীর দিকে কুনজর দেওয়ায় নবী হোসেনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়। এরপর মরদেহ তুরাগ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।
নবী হোসেন হত্যায় জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তারের পর আজ সোমবার দুপুরে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক এসব তথ্য জানান।
এর আগে নবী হত্যায় জড়িত মহিদুল ইসলাম মাহিকে (২৮) কেরানীগঞ্জ, ফয়সাল আহমেদ দিপুকে (৩২) বসিলা, কবিরকে (২৫) মিরপুরের পল্লবী ও ইমরান আহম্মেদকে (২০) সিলেটের ওসমানী নগরে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিসি আজিমুল হক বলেন, ‘নিহত নবী হোসেন মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধে চলাচল করা লেগুনার লাইনম্যান ছিলেন। একই এলাকার কবিরের সঙ্গে দীর্ঘদিনের পরিচয় ছিল তাঁর। তবে লেগুনার চাঁদা ও নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। এরই মধ্যে কবিরের স্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য ও কু-নজর দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে কবির। পরে কবিরের পরিকল্পনায় নবীকে হত্যা করা হয়।
‘গত ৪ মার্চ রাত ১০টার দিকে মোহাম্মদপুর থানার বসিলা হাউজিংয়ের ৪০ ফিট রোডের শেষ মাথায় তুরাগ নদীর পাড়ে আসামিরা নবীকে নিয়ে যায়। সেখানে ১০টি ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে মদের বোতল নিয়ে আসা হয় আগে থেকেই। নদীর পাড়ে ওয়াকওয়েতে বসে নবীকে মদ পান করায় আসামিরা। এর কিছু পর নবী অচেতন হয়ে পড়লে ঘাতকেরা ওয়াকওয়ের নিচে নিয়ে যায় তাঁকে। সেখানে নিয়ে কবির নিহত নবীর মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে। একপর্যায়ে আসামি ইমরান সঙ্গে আনা ধারালো ছুরি দিয়ে নবীর গলা কেটে হত্যা নিশ্চিত করে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী হত্যার পর মরদেহ গুমের জন্য কবির তা তুরাগ নদীতে ভাসিয়ে দেয়।’
ডিসি আজিমুল হক বলেন, মরদেহ উদ্ধারের তিন দিন পর নিহতের বড়ভাই একটি মামলা দায়ের করলে তদন্তে নামে পুলিশ। হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত করতে বসিলা ও এর আশপাশের এলাকার দুই শতাধিক সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হত্যাকরীদের শনাক্ত করা হয়। আসামিরা ঘটনার পর থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে আত্মগোপন করে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মামলা দায়েরে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিসি আরও বলেন, ‘হত্যার ঘটনায় স্ত্রীর দিকে আপত্তিকর মন্তব্য কু–নজর দেওয়ায় নবী হোসেনকে হত্যার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে কবির। তবে এর বাইরেও কোনো বিষয় আছে কি না সেটি ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরের তুরাগ নদী থেকে লেগুনার লাইনম্যান নবী হোসেনের (৩২) গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের কারণ খুঁজে পেয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। পুলিশের দাবি, কবির নামে একজনের সঙ্গে বিরোধ ও তাঁর স্ত্রীর দিকে কুনজর দেওয়ায় নবী হোসেনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়। এরপর মরদেহ তুরাগ নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।
নবী হোসেন হত্যায় জড়িত চারজনকে গ্রেপ্তারের পর আজ সোমবার দুপুরে ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) এইচ এম আজিমুল হক এসব তথ্য জানান।
এর আগে নবী হত্যায় জড়িত মহিদুল ইসলাম মাহিকে (২৮) কেরানীগঞ্জ, ফয়সাল আহমেদ দিপুকে (৩২) বসিলা, কবিরকে (২৫) মিরপুরের পল্লবী ও ইমরান আহম্মেদকে (২০) সিলেটের ওসমানী নগরে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিসি আজিমুল হক বলেন, ‘নিহত নবী হোসেন মোহাম্মদপুরের বেড়িবাঁধে চলাচল করা লেগুনার লাইনম্যান ছিলেন। একই এলাকার কবিরের সঙ্গে দীর্ঘদিনের পরিচয় ছিল তাঁর। তবে লেগুনার চাঁদা ও নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। এরই মধ্যে কবিরের স্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য ও কু-নজর দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে কবির। পরে কবিরের পরিকল্পনায় নবীকে হত্যা করা হয়।
‘গত ৪ মার্চ রাত ১০টার দিকে মোহাম্মদপুর থানার বসিলা হাউজিংয়ের ৪০ ফিট রোডের শেষ মাথায় তুরাগ নদীর পাড়ে আসামিরা নবীকে নিয়ে যায়। সেখানে ১০টি ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে মদের বোতল নিয়ে আসা হয় আগে থেকেই। নদীর পাড়ে ওয়াকওয়েতে বসে নবীকে মদ পান করায় আসামিরা। এর কিছু পর নবী অচেতন হয়ে পড়লে ঘাতকেরা ওয়াকওয়ের নিচে নিয়ে যায় তাঁকে। সেখানে নিয়ে কবির নিহত নবীর মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে। একপর্যায়ে আসামি ইমরান সঙ্গে আনা ধারালো ছুরি দিয়ে নবীর গলা কেটে হত্যা নিশ্চিত করে। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী হত্যার পর মরদেহ গুমের জন্য কবির তা তুরাগ নদীতে ভাসিয়ে দেয়।’
ডিসি আজিমুল হক বলেন, মরদেহ উদ্ধারের তিন দিন পর নিহতের বড়ভাই একটি মামলা দায়ের করলে তদন্তে নামে পুলিশ। হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত করতে বসিলা ও এর আশপাশের এলাকার দুই শতাধিক সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হত্যাকরীদের শনাক্ত করা হয়। আসামিরা ঘটনার পর থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে আত্মগোপন করে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে মামলা দায়েরে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিসি আরও বলেন, ‘হত্যার ঘটনায় স্ত্রীর দিকে আপত্তিকর মন্তব্য কু–নজর দেওয়ায় নবী হোসেনকে হত্যার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে কবির। তবে এর বাইরেও কোনো বিষয় আছে কি না সেটি ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে