মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
আষাঢ়ে-নয়
বঙ্গবন্ধু, জয় বাংলা ও ৭ মার্চ
বাঙালির জাতীয় জীবনের এক ঐতিহাসিক দিন ৭ মার্চ। কারণ সেদিনের রেসকোর্সের ময়দান থেকেই সূচিত হয়েছিল বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতির নবযাত্রা। আর সেই যাত্রার কান্ডারি ছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
পুতিনের ডিমে বাইডেনের তা
বিশ্বে এখন সংকট ও সংঘাত চলছে। সংকট থেকে সংঘাত, নাকি সংঘাতের কারণে সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তা নির্ণয় করা কঠিন। অনেকটা ডিম আগে নাকি মুরগি আগের মতো বিষয়। তবে সংকটের পাকানো দড়ির দুই প্রান্ত ধরে টানাটানি করতে থাকা পক্ষগুলো যে এ ক্ষেত্রে একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল, সেটি বুঝতে সমস্যা হয় না। কোকিলের ডিমে যেমন কাক
ছয় দশক আগে টিনশেডে যার যাত্রা শুরু
ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসার সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জাতীয় অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম (১৯১১-১৯৮৯) অবহিত ছিলেন। তিনি উপলব্ধি করেছিলেন, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি একটি অন্যতম উপায় হতে পারে।
জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস-২০২২: প্রসঙ্গকথা
বাংলাদেশে দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস পালিত হচ্ছে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২। জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস বিভিন্ন কারণে তাৎপর্যপূর্ণ। মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে জাতীয় পরিসংখ্যান দিবস উদ্যাপন বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বহির্বিশ্বের সঙ্গে মানসম্মত তথ্যের আদান-প্রদান নিশ্চিত কর
পুতিনের সক্ষমতা প্রমাণের যুদ্ধে বিপর্যস্ত ইউক্রেন
১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাবার পর থেকে স্নায়ুযুদ্ধের দিন শেষ হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নকে সঙ্গে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একচ্ছত্র আধিপত্য চলে সব জায়গায়। ইরাক, সিরিয়া, আফগানিস্তান, লিবিয়া—সব জায়গায় আমেরিকানদের দাপট দেখেছে বিশ্ব। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমেরিকায় ছিল ভিন্নতা। ট্রাম্পের এই শাসনামলে আ
রাশিয়া ইউক্রেন সংকট: শুরু যেখানে
সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর যখন রাশিয়া ও ইউক্রেন—এই দুই দেশের জন্ম হলো, তখন রাজনৈতিকভাবে দুই দেশের মধ্যে একটি পার্থক্য গড়ে উঠল। কিয়েভ এবার হাঁটতে চাইল পশ্চিম ইউরোপের দেখানো পথে। মস্কোকে এড়িয়ে কিয়েভের এই পথচলা ভালো লাগেনি মস্কোর। বর্তমান যুদ্ধ আসলে বিগত ৩০ বছরের রাজনীতির সরাসরি ফল। তিনটি ধাপে এই সম
‘আই লাভ ইউ’ নাকি ‘আই টলারেট ইউ’
দুজন মানুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে পরস্পরকে ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে শিক্ষিত করে তোলার ব্যাপারটি গুরুত্বপূর্ণ। এই শিক্ষা হচ্ছে সেই মানুষটিকে ‘আরও ভালো সেই মানুষটি’ হয়ে উঠতে সাহায্য করা। নিজের মতো করে নতুন করে গড়ে তোলা নয়। একজন পরিণত মানুষকে নতুন করে গড়ে তুলতে গেলে মানুষটি ভেঙে যেতে পারে।
অমর একুশে, মাতৃভাষা ও আমরা
বছর ঘুরে ফেব্রুয়ারি মাস এলেই আমরা (যথাযথ সম্মানের সাথে) এই মাসকে ভাষার মাস হিসেবে বিবেচনা করি এবং অবধারিতভাবেই মাতৃভাষার দশা-দুর্দশার খোঁজ খবর করতে আরম্ভ করি। ভাষার প্রশ্নে কোন দিকে যাচ্ছি আমরা, গ্লোবালাইজেশনের এই যুগে নিজের ভাষার দিকে মনোযোগী হওয়া ভালো নাকি বাস্তবতার কথা মনে রেখে অন্য ভাষা (বিশেষত
‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে আমরা কি লজ্জিত নই?’
ভাষা ইস্যুতে রাষ্ট্রীয় বাহিনী বাংলাভাষীদের ওপর গণহত্যা চালায়। তখন থেকে সাধারণ মানুষ বেসরকারিভাবে বাংলাদেশে (পূর্ব পাকিস্তানে) দিনটি পালন করতে থাকে। ভাষা ইস্যুতে আমাদের দেশে (পাকিস্তানে) যে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়, তার মূল্য আমরা ১৯৭১ সালেও দিয়েছিলাম। গণতান্ত্রিক দেশে জনগণের ভাষাগুলো রাষ্ট্রভাষা হতেই পার
একুশে ফেব্রুয়ারি যুগে যুগে আমাদের প্রেরণার উৎস
স্বাধীন বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ প্রতিবছর অমর একুশের শহীদ দিবসে মহান ভাষা আন্দোলনের সূর্যসন্তানদের শ্রদ্ধাবনত চিত্তে স্মরণ করে। ১৯৫২-এর ভাষাশহীদদের পবিত্র রক্তস্রোতের সঙ্গে মিশে আছে বাঙালির জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের গৌরবগাথা। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে বাংলার ছাত্রসমাজ আত্মদান করে মাতৃভাষার অধিকার প
‘তবু সে দেখিলো কোন ভূত’
রাষ্ট্র বা সমাজ তাঁর অবর্তমানে তাঁর ভালোবাসার মানুষটিকে দেখে রাখবে এই আস্থা এই মানুষগুলোর ছিল না। মানসিক ভারসাম্যহীন স্বজনদের জন্য রাষ্ট্রের বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান থেকে এ ধরনের সাপোর্ট পাওয়ার আশা আদৌ কি এ দেশের মানুষ কখনো করেছে?
শাহীন প্রদীপ্ত শিখা মশালের মতো পথ দেখাবে
শাহীন রেজা নূর আজ প্রয়াত একটি মানুষের নাম। এক বছর হলো সে আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। কী বলে আমার সাথে তার সম্পর্ক চিহ্নিত করব, আমি নিজেই ভাষা খুঁজে পাই না। সন্তানপ্রতিম বললেও যেন কথাটা বলা হয় না। কিছু যেন অব্যক্ত, কিছু যেন অপূর্ণ থেকে যায়।
বিন সালমান সব সামলাতে পারবেন কি
চারদিকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা। বাদশার সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন তাঁর আপন ভাইপো। অভিবাদন জানাতে কাছাকাছি হতেই বাদশাকে লক্ষ্য করে ছুড়ে দিলেন অগ্নিতপ্ত বুলেট। রক্তাক্ত দেহে লুটিয়ে পড়লেন, নিহত হলেন সৌদি আরবের বাদশা ফয়সাল। সৌদি রাজ প্রসাদের সেই বিষণ্ন দিনটি ছিল ২৫ মার্চ ১৯৭৫। বাদশা ফয়সালের মতো একই প্রতিপক্ষের
আত্মহননের ময়নাতদন্ত, নাকি বেঁচে থাকার গান
আত্মহত্যা। সকল মৃত্যুই বেদনা জাগানিয়া হলেও কেউ আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছে—এমনটা দেখলে বা শুনলে নিজের অজান্তেই জীবনপাত্রে কেমন যেন এক ভাটার টান পড়ে সকলেরই। আবার আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া সেই ব্যক্তি যদি বিখ্যাত কেউ হন, তবে সেই অপঘাতের ময়নাতদন্ত চলতেই থাকে মুখে মুখে, মনে মনে অথবা কাগজে-কলমে।
ক্যানসার নিয়ে অবহেলা আর কত
খোদ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, দেশে ক্যানসার-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ১৫ লাখ। প্রতি বছর গড়ে অন্তত দেড় লাখ রোগী মারা যাচ্ছেন এই ব্যাধিতে। গেল দুই বছরে আমরা করোনা মহামারির সঙ্গে নিজেদের সবটুকু দিয়ে লড়ে যাচ্ছি। করোনা মোকাবিলায় কত শ পদক্ষেপ নিচ্ছি আমরা। কিন্তু যদি সংখ্যার হিসাবটা কষি, তবে ক্যানসারের মৃ
সুখবাদী দেশে ভাতের কষ্ট মেশে
আমরা এখন আছি সুখবাদী এক ব্যবস্থায়, যেখানে জিডিপি বাড়লে স্তুতির নহর বয়ে যায়। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হলেও শোনা লাগে, ‘এ আর এমন কী!’ সুখী হওয়া এখানে ‘লাইনে’ আসার মতো। ভাতের কষ্ট এখানে অচ্ছুতের হট্টগোল।
একজন ম্যাজিকম্যান জাফর ইকবাল!
তিনি যখন তাদের কাছে গেলেন, কেমন যেন অপার্থিব এক দৃশ্যের অবতারণা হলো! ওরা যেন মুখিয়ে ছিল কেউ একজন এসে তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে কিছু একটা বলুক, একটু মায়ার স্পর্শ দিক। মা-বাবার মতো আদরমাখা চাহনি দিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে বলুক, ‘মারে, আর কষ্ট দিস না নিজেকে।