নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের খাতুনগঞ্জে রুপালি ব্যাংকের ১ কোটি ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৯ টাকা আত্মসাতের দায়ে দুই ব্যাংক কর্মকর্তাসহ তিনজনকে ৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা জরিমানা করে মামলার রায় ঘোষণা করেছেন আদালত। রায়ে তিনজনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাও দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার আলোচিত এই মামলার রায় ঘোষণা করেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুনসি আবদুল মজিদ।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ব্যবসায়ী মো. সিরাজ মিয়া, রুপালী ব্যাংক, খাতুনগঞ্জের আমির মার্কেট শাখার প্রাক্তন ব্যবস্থাপক একেএম লুৎফুল করিম ও প্রাক্তন অফিসার আবু কায়সার চৌধুরী। রায় ঘোষণার সময় তিনজনই অনুপস্থিত ছিলেন।
এই বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি অ্যাডভোকেট ছানোয়ার আহমেদ লাভলু বলেন, ‘মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আদালতের সামনে আমরা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। এই কারণে তিন আসামিকে আদালতের বিচারক সাজা ও জরিমানা করেছেন।’
রায়ের বিবরণ থেকে জানা গেছে, ১৯৯২ সালে সিরাজ মিয়া উল্লেখিত শাখায় একটি চলতি হিসাব খোলেন। এরপর তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়ে ১৯৯০ সালে ৯ জানুয়ারি থেকে ১৯৯২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাঁর হিসাবে লেনদেন করেন। নিজের টাকার অতিরিক্ত ১ কোটি ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৯ টাকা আত্মসাৎ করেন। এই কাজে ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা সহযোগিতা করেন বলে মামলার রায়ে উঠে এসেছে। এই ঘটনায় ১৯৯৩ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
রায়ে সাজাপ্রাপ্ত সিরাজ মিয়াকে একটি ধারায় ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। অপর ধারায় এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।
রায়ে আসামি লুৎফুল করিমকে একটি ধারায় ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ৩ কোটি টাকা জরিমানা করেন বিচারক। জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অপর ধারায় ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারক।
আসামি আবু কায়সারকে এক ধারায় ৮ বছরের কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে দুই বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। আরেকটি ধারায় ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানার টাকা দিতে না পারলে তাঁকে আরও ৬ মাসের কারাভোগ করতে হবে বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়।
চট্টগ্রাম নগরের খাতুনগঞ্জে রুপালি ব্যাংকের ১ কোটি ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৯ টাকা আত্মসাতের দায়ে দুই ব্যাংক কর্মকর্তাসহ তিনজনকে ৮ কোটি ১৯ লাখ টাকা জরিমানা করে মামলার রায় ঘোষণা করেছেন আদালত। রায়ে তিনজনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাও দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার আলোচিত এই মামলার রায় ঘোষণা করেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুনসি আবদুল মজিদ।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ব্যবসায়ী মো. সিরাজ মিয়া, রুপালী ব্যাংক, খাতুনগঞ্জের আমির মার্কেট শাখার প্রাক্তন ব্যবস্থাপক একেএম লুৎফুল করিম ও প্রাক্তন অফিসার আবু কায়সার চৌধুরী। রায় ঘোষণার সময় তিনজনই অনুপস্থিত ছিলেন।
এই বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পিপি অ্যাডভোকেট ছানোয়ার আহমেদ লাভলু বলেন, ‘মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আদালতের সামনে আমরা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি। এই কারণে তিন আসামিকে আদালতের বিচারক সাজা ও জরিমানা করেছেন।’
রায়ের বিবরণ থেকে জানা গেছে, ১৯৯২ সালে সিরাজ মিয়া উল্লেখিত শাখায় একটি চলতি হিসাব খোলেন। এরপর তাঁর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়ে ১৯৯০ সালে ৯ জানুয়ারি থেকে ১৯৯২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাঁর হিসাবে লেনদেন করেন। নিজের টাকার অতিরিক্ত ১ কোটি ৩১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৯ টাকা আত্মসাৎ করেন। এই কাজে ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা সহযোগিতা করেন বলে মামলার রায়ে উঠে এসেছে। এই ঘটনায় ১৯৯৩ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
রায়ে সাজাপ্রাপ্ত সিরাজ মিয়াকে একটি ধারায় ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৩ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। অপর ধারায় এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেন আদালত।
রায়ে আসামি লুৎফুল করিমকে একটি ধারায় ১০ বছরের কারাদণ্ড ও ৩ কোটি টাকা জরিমানা করেন বিচারক। জরিমানা অনাদায়ে আরও ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অপর ধারায় ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ১ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারক।
আসামি আবু কায়সারকে এক ধারায় ৮ বছরের কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে দুই বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। আরেকটি ধারায় ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানার টাকা দিতে না পারলে তাঁকে আরও ৬ মাসের কারাভোগ করতে হবে বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে