অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে মালয়েশীয় হাইকমিশনের দুই কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাংলাদেশে পর্যটক এবং কর্মীদের ভিসা দেওয়ার বিপরীতে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বারনামা এ তথ্য জানিয়েছে।
উইসমা পুত্রা (মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) টুইটারে দেওয়া বিবৃতিতে বলেছে, গ্রেপ্তার দুজনের একজন পুরুষ ও একজন নারী। অভিবাসন দপ্তরের এই কর্মকর্তারা ঢাকায় মালয়েশিয়া হাইকমিশনে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
দপ্তরের বার্তা অনুযায়ী, বিষয়টি তদন্ত করছে মালয়েশিয়ার দুর্নীতি দমন কমিশন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং হাইকমিশন দুর্নীতি দমন কমিশনকে এ ব্যাপারে সব ধরনের সহযোগিতা করছে।
হাইকমিশনের দুইজন কর্মকর্তাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে—স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে এ ধরনের খবর প্রকাশের পরপরই মন্ত্রণালয় থেকে একটি বার্তা দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার করা হলো।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ১৭ এপ্রিল ওই দুই কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁদের দুর্নীতি দমন কমিশনের পুত্রজায়া সদর দপ্তরে আনা হয়। তাঁদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়। এরপর ১৮ এপ্রিল থেকে তাঁদের তিন দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
সূত্রের বরাত দিয়ে বারনামা জানিয়েছে, উভয়ের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন ধরা পড়ার পরই দুর্নীতি দমন কমিশন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। এরপর তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান তান শ্রী আজম বাকি এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। একই ঘটনায় আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।
এদিকে নিউ স্ট্রেইটস টাইমস নামে একটি সংবাদমাধ্যম সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, দুই সন্দেহভাজন এবং বেশ কয়েকটি কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ২০টিরও বেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তিও জব্দ করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য ৩১ লাখ রিঙ্গিত।
বাংলাদেশে মালয়েশীয় হাইকমিশনের দুই কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাংলাদেশে পর্যটক এবং কর্মীদের ভিসা দেওয়ার বিপরীতে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বারনামা এ তথ্য জানিয়েছে।
উইসমা পুত্রা (মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) টুইটারে দেওয়া বিবৃতিতে বলেছে, গ্রেপ্তার দুজনের একজন পুরুষ ও একজন নারী। অভিবাসন দপ্তরের এই কর্মকর্তারা ঢাকায় মালয়েশিয়া হাইকমিশনে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
দপ্তরের বার্তা অনুযায়ী, বিষয়টি তদন্ত করছে মালয়েশিয়ার দুর্নীতি দমন কমিশন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং হাইকমিশন দুর্নীতি দমন কমিশনকে এ ব্যাপারে সব ধরনের সহযোগিতা করছে।
হাইকমিশনের দুইজন কর্মকর্তাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে—স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে এ ধরনের খবর প্রকাশের পরপরই মন্ত্রণালয় থেকে একটি বার্তা দিয়ে বিষয়টি পরিষ্কার করা হলো।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ১৭ এপ্রিল ওই দুই কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁদের দুর্নীতি দমন কমিশনের পুত্রজায়া সদর দপ্তরে আনা হয়। তাঁদের বক্তব্য রেকর্ড করা হয়। এরপর ১৮ এপ্রিল থেকে তাঁদের তিন দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ।
সূত্রের বরাত দিয়ে বারনামা জানিয়েছে, উভয়ের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন ধরা পড়ার পরই দুর্নীতি দমন কমিশন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়। এরপর তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান তান শ্রী আজম বাকি এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। একই ঘটনায় আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।
এদিকে নিউ স্ট্রেইটস টাইমস নামে একটি সংবাদমাধ্যম সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, দুই সন্দেহভাজন এবং বেশ কয়েকটি কোম্পানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ২০টিরও বেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তিও জব্দ করা হয়েছে, যার বাজারমূল্য ৩১ লাখ রিঙ্গিত।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪