রাসেল মাহমুদ
প্রশ্ন: বাবার হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার নিয়ে আপনি শুরু থেকে সরব। সর্বশেষ কী জানতে পারলেন?
ডরিন: প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত আমি মেনে নেব না আমার বাবাকে হত্যা করা হয়েছে। তারা বলতেছে, আমার বাবাকে হত্যা করা হয়েছে। আমি মানতেছি, কিন্তু আমার প্রমাণ লাগবে। কারণ হত্যা মামলা করতে হলে আমার প্রমাণ লাগবে। মামলাটা আমি সেভাবে করতে চাই, যেন তার বিচারও আমি পাই। তাই সুনির্দিষ্ট প্রমাণ আমাকে দিতে হবে।
প্রশ্ন: হত্যায় জড়িতদের সঙ্গে আপনার বাবার কি কোনো ব্যবসায়িক বা রাজনৈতিক বিষয় জড়িত ছিল?
ডরিন: আমার বাবার সঙ্গে তাদের ব্যবসায়িক কোনো বিষয়ের প্রশ্নই ওঠে না। তারা যখন ডিবির কাছে স্বীকারোক্তি দেয়, তখন আমি ডিবিতে প্রতিদিনই যেতাম। কেন তারা আমার বাবাকে হত্যা করেছে। তারা আমাকে একটা কথাই বলেছে, তারা প্রফেশনাল কিলার। তাদের আগের রেকর্ডেও দেখা যায় মানুষ হত্যা করেছে। জেলও খেটেছে। তারা টাকার জন্য হত্যা করেছে। তৃতীয়বারে গিয়ে নাকি হত্যা করেছে। তার আগে আরও দুইবার চেষ্টা করেছে। আগেই পরিকল্পনা করেছে। এটা রাজনৈতিক ইস্যুও হতে পারে। যেহেতু ভোটের আগে মারার জন্য তাঁর পেছনে ঘুরছে। ভোটের স্বার্থও এখানে আছে। ৩৫ বছর ধরে তিনি এখানে ভোটের রাজনীতি করতেছেন, অনেক শত্রুই কিন্তু তাঁর আছে। এই বিষয়টা খতিয়ে দেখা উচিত।
প্রশ্ন: স্বর্ণ চোরাচালানসহ অবৈধ ব্যবসার কথা উঠে আসছে। এই বিষয়ে আপনার বক্তব্যটা কী?
ডরিন: আমার বাবা যদি এ ধরনের কাজ করে থাকে, তাহলে তা কি এত দিন জানবে না। আমার বাবা তিনবারের সংসদ সদস্য। কালীগঞ্জের প্রতিটি মানুষকে বলে দেখেন, তারাও কখনো এসব দেখেছে কি না।
প্রশ্ন: এলাকার রাজনীতিতে কোনো পরিবর্তন কি আপনার চোখে ধরা পড়ছে?
ডরিন: রাজনীতিতে গ্রুপিং থাকে। তারা অনেকে অনেক কিছু মনে করছে, তারা রাজনীতি করবে। তাদেরও স্বপ্ন আছে। মানুষের মধ্যে এমন অনেক রকম স্বপ্ন এখন তারা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছে। বিভিন্ন এলাকার নেতা-কর্মীদের অনেকেই নাকি হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। হুমকি দিচ্ছে যে এবার দেখে নেব তোমাদের। দেখব, তোমাদের কে বাঁচায়। আমার বাবা আজ মিসিং, তাই তার নেতা-কর্মীদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
প্রশ্ন: বাবার হত্যার বিচারের দাবিতে তাঁর নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আপনি সরব আছন। আপনি কি রাজনীতিতে জড়াবেন, সেটা আপনার জন্য কতটুকু মসৃণ হবে?
ডরিন: যেহেতু আমার বাবা নাই, সেই পথটা এতটা সহজ হবে বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি এটা বিশ্বাস করি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আমার পাশে থাকেন, তিনি যদি আমাকে সহযোগিতা করেন, কোনো কিছুতে আমার অসুবিধা হবে বলে মনে হয় না। বাবা-মা হারানোর বেদনা তিনি আমার চেয়ে বেশি জানেন। মফস্বলে রাজনীতি করতে চাইলে নিশ্চয়ই তিনি দেখবেন।
প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত আপনি নিজে কোনো ঝুঁকি অনুভব করছেন কি না?
ডরিন: হ্যাঁ। নিরাপত্তার ঝুঁকি তো আছেই। কিন্তু আমার তো বাবা, আমি তার সন্তান। নিরাপত্তার ঝুঁকির সম্মুখীন হতেই হবে। সন্তান হিসেবে এটা আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
প্রশ্ন: বাবার হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার নিয়ে আপনি শুরু থেকে সরব। সর্বশেষ কী জানতে পারলেন?
ডরিন: প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত আমি মেনে নেব না আমার বাবাকে হত্যা করা হয়েছে। তারা বলতেছে, আমার বাবাকে হত্যা করা হয়েছে। আমি মানতেছি, কিন্তু আমার প্রমাণ লাগবে। কারণ হত্যা মামলা করতে হলে আমার প্রমাণ লাগবে। মামলাটা আমি সেভাবে করতে চাই, যেন তার বিচারও আমি পাই। তাই সুনির্দিষ্ট প্রমাণ আমাকে দিতে হবে।
প্রশ্ন: হত্যায় জড়িতদের সঙ্গে আপনার বাবার কি কোনো ব্যবসায়িক বা রাজনৈতিক বিষয় জড়িত ছিল?
ডরিন: আমার বাবার সঙ্গে তাদের ব্যবসায়িক কোনো বিষয়ের প্রশ্নই ওঠে না। তারা যখন ডিবির কাছে স্বীকারোক্তি দেয়, তখন আমি ডিবিতে প্রতিদিনই যেতাম। কেন তারা আমার বাবাকে হত্যা করেছে। তারা আমাকে একটা কথাই বলেছে, তারা প্রফেশনাল কিলার। তাদের আগের রেকর্ডেও দেখা যায় মানুষ হত্যা করেছে। জেলও খেটেছে। তারা টাকার জন্য হত্যা করেছে। তৃতীয়বারে গিয়ে নাকি হত্যা করেছে। তার আগে আরও দুইবার চেষ্টা করেছে। আগেই পরিকল্পনা করেছে। এটা রাজনৈতিক ইস্যুও হতে পারে। যেহেতু ভোটের আগে মারার জন্য তাঁর পেছনে ঘুরছে। ভোটের স্বার্থও এখানে আছে। ৩৫ বছর ধরে তিনি এখানে ভোটের রাজনীতি করতেছেন, অনেক শত্রুই কিন্তু তাঁর আছে। এই বিষয়টা খতিয়ে দেখা উচিত।
প্রশ্ন: স্বর্ণ চোরাচালানসহ অবৈধ ব্যবসার কথা উঠে আসছে। এই বিষয়ে আপনার বক্তব্যটা কী?
ডরিন: আমার বাবা যদি এ ধরনের কাজ করে থাকে, তাহলে তা কি এত দিন জানবে না। আমার বাবা তিনবারের সংসদ সদস্য। কালীগঞ্জের প্রতিটি মানুষকে বলে দেখেন, তারাও কখনো এসব দেখেছে কি না।
প্রশ্ন: এলাকার রাজনীতিতে কোনো পরিবর্তন কি আপনার চোখে ধরা পড়ছে?
ডরিন: রাজনীতিতে গ্রুপিং থাকে। তারা অনেকে অনেক কিছু মনে করছে, তারা রাজনীতি করবে। তাদেরও স্বপ্ন আছে। মানুষের মধ্যে এমন অনেক রকম স্বপ্ন এখন তারা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছে। বিভিন্ন এলাকার নেতা-কর্মীদের অনেকেই নাকি হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। হুমকি দিচ্ছে যে এবার দেখে নেব তোমাদের। দেখব, তোমাদের কে বাঁচায়। আমার বাবা আজ মিসিং, তাই তার নেতা-কর্মীদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
প্রশ্ন: বাবার হত্যার বিচারের দাবিতে তাঁর নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আপনি সরব আছন। আপনি কি রাজনীতিতে জড়াবেন, সেটা আপনার জন্য কতটুকু মসৃণ হবে?
ডরিন: যেহেতু আমার বাবা নাই, সেই পথটা এতটা সহজ হবে বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি এটা বিশ্বাস করি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আমার পাশে থাকেন, তিনি যদি আমাকে সহযোগিতা করেন, কোনো কিছুতে আমার অসুবিধা হবে বলে মনে হয় না। বাবা-মা হারানোর বেদনা তিনি আমার চেয়ে বেশি জানেন। মফস্বলে রাজনীতি করতে চাইলে নিশ্চয়ই তিনি দেখবেন।
প্রশ্ন: এখন পর্যন্ত আপনি নিজে কোনো ঝুঁকি অনুভব করছেন কি না?
ডরিন: হ্যাঁ। নিরাপত্তার ঝুঁকি তো আছেই। কিন্তু আমার তো বাবা, আমি তার সন্তান। নিরাপত্তার ঝুঁকির সম্মুখীন হতেই হবে। সন্তান হিসেবে এটা আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪