নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ সর্বশেষ তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের পরিচালক বেনজীর আহমেদ সাক্ষ্য দেন। পরে বিচারক শেখ নাজমুল আলম আগামী ২৯ আগস্ট আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের দিন ধার্য করেন। এই মামলায় ২১ জন সাক্ষীর সবাই সাক্ষ্য দিয়েছেন।
এই মামলার অন্য আসামিরা হলেন, ফারমার্স ব্যাংকের নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক চিশতি ওরফে বাবুল চিশতি, ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) সাবেক এমডি এ কে এম শামীম, সাবেক এসইভিপি গাজী সালাহ উদ্দিন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট স্বপন কুমার রায়, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সাফিউদ্দিন আসকারী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লুৎফুলহক, টাঙ্গাইলের বাসিন্দা মো. শাহজাহান, একই এলাকার নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা, রনজিৎ চন্দ্র সাহা ও তার স্ত্রী সান্ত্রী রায়। এস কে সিনহা, সফিউদ্দিন আসকারী, সান্ত্রী রায় ও রনজিত চন্দ্র সাহা এই চারজন পলাতক রয়েছেন।
২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর এস কে সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। এর আগে ১০ জুলাই সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন। মামলায় বলা হয়, আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে চার কোটি টাকা ভুয়া ঋণ নিয়ে একই দিনে পে-অর্ডারের মাধ্যমে ব্যক্তিগত হিসাবে স্থানান্তর করেন। পরে ওই টাকা ব্যক্তিগত হিসাব থেকে অস্বাভাবিকভাবে নগদে এবং চেক ও পে-অর্ডারের মাধ্যমে অন্য হিসাবে হস্তান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়। পাশাপাশি ওই টাকার উৎস ও অবস্থান গোপনের করার মাধ্যমে পাচারের চেষ্টায় সম্পৃক্ত ছিলেন তারা।
চার্জশিটে বলা হয়, জনৈক মো. শাহজাহান ও নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান শাখায় আলাদা দুটি চলতি হিসাব খোলেন। এর পরদিনই তাঁরা দুই কোটি করে চার কোটি টাকা ঋণের আবেদন করেন। ব্যাংকে হিসাব খোলা এবং ঋণ আবেদনপত্রে দুজনই তাঁদের ঠিকানা বাড়ি নম্বর ৫১, সড়ক নম্বর ১২, সেক্টর ১০, উত্তরা আবাসিক এলাকা উল্লেখ করেন। দুদক অনুসন্ধান করে জানতে পারেন ওই বাড়িটি বিচারপতি এস কে সিনহার ব্যক্তিগত বাড়ি।
চার্জশিটে আরও বলা হয়, ঋণসংক্রান্ত আবেদন দুটি কোনো রকম যাচাই-বাছাই, রেকর্ডপত্র বিশ্লেষণ এবং ব্যাংকের কোনো নিয়ম-নীতি না মেনেই শুধু গ্রাহকের আবেদনের ওপর ব্যাংকের কর্মকর্তারা ঋণ প্রস্তাব তৈরি করে তা অনুমোদন দেন। এরপর দ্রুত পে অর্ডার ইস্যু করেন। ওই টাকা বিচারপতি এস কে সিনহার ব্যাংক হিসাবে জমা হয় এবং তিনি ওই টাকা তুলে নেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এ সর্বশেষ তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের পরিচালক বেনজীর আহমেদ সাক্ষ্য দেন। পরে বিচারক শেখ নাজমুল আলম আগামী ২৯ আগস্ট আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের দিন ধার্য করেন। এই মামলায় ২১ জন সাক্ষীর সবাই সাক্ষ্য দিয়েছেন।
এই মামলার অন্য আসামিরা হলেন, ফারমার্স ব্যাংকের নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক চিশতি ওরফে বাবুল চিশতি, ফারমার্স ব্যাংকের (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) সাবেক এমডি এ কে এম শামীম, সাবেক এসইভিপি গাজী সালাহ উদ্দিন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট স্বপন কুমার রায়, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট সাফিউদ্দিন আসকারী, ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. লুৎফুলহক, টাঙ্গাইলের বাসিন্দা মো. শাহজাহান, একই এলাকার নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা, রনজিৎ চন্দ্র সাহা ও তার স্ত্রী সান্ত্রী রায়। এস কে সিনহা, সফিউদ্দিন আসকারী, সান্ত্রী রায় ও রনজিত চন্দ্র সাহা এই চারজন পলাতক রয়েছেন।
২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর এস কে সিনহাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। এর আগে ১০ জুলাই সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ অন্যদের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেন। মামলায় বলা হয়, আসামিরা অসৎ উদ্দেশ্যে পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান শাখা থেকে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে চার কোটি টাকা ভুয়া ঋণ নিয়ে একই দিনে পে-অর্ডারের মাধ্যমে ব্যক্তিগত হিসাবে স্থানান্তর করেন। পরে ওই টাকা ব্যক্তিগত হিসাব থেকে অস্বাভাবিকভাবে নগদে এবং চেক ও পে-অর্ডারের মাধ্যমে অন্য হিসাবে হস্তান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়। পাশাপাশি ওই টাকার উৎস ও অবস্থান গোপনের করার মাধ্যমে পাচারের চেষ্টায় সম্পৃক্ত ছিলেন তারা।
চার্জশিটে বলা হয়, জনৈক মো. শাহজাহান ও নিরঞ্জন চন্দ্র সাহা ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান শাখায় আলাদা দুটি চলতি হিসাব খোলেন। এর পরদিনই তাঁরা দুই কোটি করে চার কোটি টাকা ঋণের আবেদন করেন। ব্যাংকে হিসাব খোলা এবং ঋণ আবেদনপত্রে দুজনই তাঁদের ঠিকানা বাড়ি নম্বর ৫১, সড়ক নম্বর ১২, সেক্টর ১০, উত্তরা আবাসিক এলাকা উল্লেখ করেন। দুদক অনুসন্ধান করে জানতে পারেন ওই বাড়িটি বিচারপতি এস কে সিনহার ব্যক্তিগত বাড়ি।
চার্জশিটে আরও বলা হয়, ঋণসংক্রান্ত আবেদন দুটি কোনো রকম যাচাই-বাছাই, রেকর্ডপত্র বিশ্লেষণ এবং ব্যাংকের কোনো নিয়ম-নীতি না মেনেই শুধু গ্রাহকের আবেদনের ওপর ব্যাংকের কর্মকর্তারা ঋণ প্রস্তাব তৈরি করে তা অনুমোদন দেন। এরপর দ্রুত পে অর্ডার ইস্যু করেন। ওই টাকা বিচারপতি এস কে সিনহার ব্যাংক হিসাবে জমা হয় এবং তিনি ওই টাকা তুলে নেন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে