অনলাইন ডেস্ক
দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘নগদ’ ও ডাক বিভাগকে জড়িয়ে বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার না চালাতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেছেন, ‘ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’। এর সাফল্যে একটি মহল বরাবরই নাখোশ।’
নগদের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে। নগদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর অধিদপ্তর থেকে নগদ সম্পর্কে অপপ্রচার বিষয়ক একটি বার্তা বিবরণী ইস্যু করা হয়েছে।
বার্তা বিবরণীতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘২০১৯ সালের ২৬ মার্চ থেকেই একটা বিষয় লক্ষ্য করে আসছি। সেটি হচ্ছে, ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’ এর সাফল্যে একটি মহল বরাবরই নাখোশ। যেখানে নগদের কারণে দেশের মোবাইল আর্থিক সেবার মান বেড়েছে এবং খরচ গত এক দশকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে, সেখানে কার স্বার্থে আঘাত লাগছে সেটি অনুমেয়।’
ক্যাশ-আউট চার্জ কমিয়ে আনার দাবি করে মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল খাতে ক্যাশ-আউট চার্জ কমিয়ে সিঙ্গেল ডিজিট তথা হাজারে মাত্র ৯ টাকা ৯৯ পয়সা ক্যাশ আউট চার্জ নামিয়ে এনেছে নগদ। নগদের কারণেই এখন বাজারে অন্যান্য অপারেটরাও তাদের ক্যাশ-আউটের খরচ কমিয়ে আনতে বাধ্য হয়েছে।’
মোস্তাফা জব্বার আরও বলেছেন, ‘নগদের কারণে দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের কোটি কোটি মানুষ অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তিতে আসতে পেরেছে, যার ফলশ্রুতিতে আজ দেশের শিশু-মহিলা-বয়স্ক-বিধবাসহ নিম্ন আয়ের মানুষেরা ঘরে বসে সমস্ত সরকারি ভাতা পাচ্ছে। ডিজিটালি শত ভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে লেনদেন হচ্ছে। তাহলে এতে কার ক্ষতি হলো? এটি স্পষ্ট করে বলা দরকার যে নগদের জন্য ডাক বিভাগের কোনো ক্ষতি হয়নি বা হবেও না। ডাক বিভাগের সেবা হিসেবে নগদ তার জাতীয় দায়িত্ব পালন করছে।’
আর্থিক সাহায্য বিতরণে নগদ বিপ্লব ঘটিয়ে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘২০২০ সালে বাংলাদেশ সরকারের সুরক্ষা ভাতা বিতরণ প্রকল্পের সঙ্গে এমএফএস অপারেটরকে যুক্ত করার পর সঠিকভাবে সরকারি সুরক্ষা ভাতা বিতরণ, উপবৃত্তি এবং অন্যান্য আর্থিক সাহায্য বিতরণে বিপ্লব ঘটিয়েছে নগদ। এ পর্যন্ত সামাজিক নিরাপত্তা ভাতার প্রায় ৭৫ শতাংশ বণ্টন করা হয়েছে নগদের মাধ্যমে।’
বিবৃতির শেষে মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার অনুরোধ জানিয়ে বলেছেন, ‘অনুগ্রহ করে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না বা গুজবে কান দেবেন না। নগদের প্রতিটি পদক্ষেপ রাষ্ট্রের সমস্ত আইন এবং নিয়ম মেনেই পরিচালিত হচ্ছে। এতে কোনো অনিয়মের স্থান নেই। তাই নিজ স্বার্থে কেউ জল ঘোলা করার চেষ্টা করবেন না।’
দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘নগদ’ ও ডাক বিভাগকে জড়িয়ে বিভ্রান্তিমূলক অপপ্রচার না চালাতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি বলেছেন, ‘ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’। এর সাফল্যে একটি মহল বরাবরই নাখোশ।’
নগদের জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে। নগদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর অধিদপ্তর থেকে নগদ সম্পর্কে অপপ্রচার বিষয়ক একটি বার্তা বিবরণী ইস্যু করা হয়েছে।
বার্তা বিবরণীতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘২০১৯ সালের ২৬ মার্চ থেকেই একটা বিষয় লক্ষ্য করে আসছি। সেটি হচ্ছে, ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’ এর সাফল্যে একটি মহল বরাবরই নাখোশ। যেখানে নগদের কারণে দেশের মোবাইল আর্থিক সেবার মান বেড়েছে এবং খরচ গত এক দশকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে, সেখানে কার স্বার্থে আঘাত লাগছে সেটি অনুমেয়।’
ক্যাশ-আউট চার্জ কমিয়ে আনার দাবি করে মন্ত্রী বলেছেন, ‘দেশের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল খাতে ক্যাশ-আউট চার্জ কমিয়ে সিঙ্গেল ডিজিট তথা হাজারে মাত্র ৯ টাকা ৯৯ পয়সা ক্যাশ আউট চার্জ নামিয়ে এনেছে নগদ। নগদের কারণেই এখন বাজারে অন্যান্য অপারেটরাও তাদের ক্যাশ-আউটের খরচ কমিয়ে আনতে বাধ্য হয়েছে।’
মোস্তাফা জব্বার আরও বলেছেন, ‘নগদের কারণে দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের কোটি কোটি মানুষ অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তিতে আসতে পেরেছে, যার ফলশ্রুতিতে আজ দেশের শিশু-মহিলা-বয়স্ক-বিধবাসহ নিম্ন আয়ের মানুষেরা ঘরে বসে সমস্ত সরকারি ভাতা পাচ্ছে। ডিজিটালি শত ভাগ স্বচ্ছতার সঙ্গে লেনদেন হচ্ছে। তাহলে এতে কার ক্ষতি হলো? এটি স্পষ্ট করে বলা দরকার যে নগদের জন্য ডাক বিভাগের কোনো ক্ষতি হয়নি বা হবেও না। ডাক বিভাগের সেবা হিসেবে নগদ তার জাতীয় দায়িত্ব পালন করছে।’
আর্থিক সাহায্য বিতরণে নগদ বিপ্লব ঘটিয়ে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘২০২০ সালে বাংলাদেশ সরকারের সুরক্ষা ভাতা বিতরণ প্রকল্পের সঙ্গে এমএফএস অপারেটরকে যুক্ত করার পর সঠিকভাবে সরকারি সুরক্ষা ভাতা বিতরণ, উপবৃত্তি এবং অন্যান্য আর্থিক সাহায্য বিতরণে বিপ্লব ঘটিয়েছে নগদ। এ পর্যন্ত সামাজিক নিরাপত্তা ভাতার প্রায় ৭৫ শতাংশ বণ্টন করা হয়েছে নগদের মাধ্যমে।’
বিবৃতির শেষে মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার অনুরোধ জানিয়ে বলেছেন, ‘অনুগ্রহ করে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না বা গুজবে কান দেবেন না। নগদের প্রতিটি পদক্ষেপ রাষ্ট্রের সমস্ত আইন এবং নিয়ম মেনেই পরিচালিত হচ্ছে। এতে কোনো অনিয়মের স্থান নেই। তাই নিজ স্বার্থে কেউ জল ঘোলা করার চেষ্টা করবেন না।’
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৭ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে