দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডকে সঙ্গে নিয়ে মাস্টারকার্ড, ‘সেভ, স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন–২০২৩-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে। দারাজে কেনাকাটায় গ্রাহকদের ডিজিটাল পেমেন্টে আরও উৎসাহিত করতে এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছিল। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় সর্বোচ্চ সংখ্যক ট্রানজেকশন করা ১৩ জন মাস্টারকার্ড হোল্ডারকে পুরস্কৃত করা হয়।
ক্যাম্পেইনের প্রথম পুরস্কার বিজয়ী, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডার কাওসারুল ইসলাম, ‘তিনি বিমান টিকিট ও থাকার সুযোগসহ দুবাইয়ে একটি কাপল ট্রিপ (২ রাত, ৩ দিন) জেতেছেন। দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী হচ্ছেন এবি ব্যাংক লিমিটেডের মাস্টারকার্ড হোল্ডার মমিনুল হক। তিনি পাচ্ছেন ব্যাংককের একটি কাপল ট্রিপের (২ রাত, ৩ দিন) বিমান টিকিট ও সেখানে থাকার সুযোগ। তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেডের মাস্টারকার্ড হোল্ডার শামীম রেজা পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন কক্সবাজারের একটি কাপল ট্রিপের (২ রাত, ৩ দিন) বিমান টিকিট ও সেখানে থাকার সুযোগ।
বাকি বিজয়ীরা সবাই একটি করে স্মার্টফোন পুরস্কার পেয়েছেন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের ডিরেক্টর জাকিয়া সুলতানা, দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম, দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিরেক্টর অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজিটাল পেমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজি মঞ্জুরি মল্লিক এবং পার্টনার ব্যাংকসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ অন্যরা।
২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত দারাজ বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মিয়ানমারসহ দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম। দারাজ বিশ্ব মানসম্পন্ন মার্কেটপ্লেস প্রযুক্তির মাধ্যমে ১ লাখের বেশি সেলারের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি, সেলারদের এ অঞ্চলের দ্রুত বর্ধনশীল ৫০ কোটি গ্রাহকের সঙ্গে যুক্ত করতে কাজ করে যাচ্ছে দারাজ। দারাজ এক্সপ্রেসের মাধ্যমে ব্র্যান্ডটি বাজারের সবচেয়ে কার্যকর ও ডিজিটালাইজড লজিস্টিকস অবকাঠামো পরিচালনা করছে। দারাজের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার ৫ কোটি ক্রেতা ও ব্যবসাকে সেবা প্রদান করা।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডকে সঙ্গে নিয়ে মাস্টারকার্ড, ‘সেভ, স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন–২০২৩-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে। দারাজে কেনাকাটায় গ্রাহকদের ডিজিটাল পেমেন্টে আরও উৎসাহিত করতে এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়েছিল। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় সর্বোচ্চ সংখ্যক ট্রানজেকশন করা ১৩ জন মাস্টারকার্ড হোল্ডারকে পুরস্কৃত করা হয়।
ক্যাম্পেইনের প্রথম পুরস্কার বিজয়ী, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডার কাওসারুল ইসলাম, ‘তিনি বিমান টিকিট ও থাকার সুযোগসহ দুবাইয়ে একটি কাপল ট্রিপ (২ রাত, ৩ দিন) জেতেছেন। দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী হচ্ছেন এবি ব্যাংক লিমিটেডের মাস্টারকার্ড হোল্ডার মমিনুল হক। তিনি পাচ্ছেন ব্যাংককের একটি কাপল ট্রিপের (২ রাত, ৩ দিন) বিমান টিকিট ও সেখানে থাকার সুযোগ। তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেডের মাস্টারকার্ড হোল্ডার শামীম রেজা পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন কক্সবাজারের একটি কাপল ট্রিপের (২ রাত, ৩ দিন) বিমান টিকিট ও সেখানে থাকার সুযোগ।
বাকি বিজয়ীরা সবাই একটি করে স্মার্টফোন পুরস্কার পেয়েছেন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের ডিরেক্টর জাকিয়া সুলতানা, দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম, দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিরেক্টর অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজিটাল পেমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজি মঞ্জুরি মল্লিক এবং পার্টনার ব্যাংকসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ অন্যরা।
২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত দারাজ বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মিয়ানমারসহ দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম। দারাজ বিশ্ব মানসম্পন্ন মার্কেটপ্লেস প্রযুক্তির মাধ্যমে ১ লাখের বেশি সেলারের ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি, সেলারদের এ অঞ্চলের দ্রুত বর্ধনশীল ৫০ কোটি গ্রাহকের সঙ্গে যুক্ত করতে কাজ করে যাচ্ছে দারাজ। দারাজ এক্সপ্রেসের মাধ্যমে ব্র্যান্ডটি বাজারের সবচেয়ে কার্যকর ও ডিজিটালাইজড লজিস্টিকস অবকাঠামো পরিচালনা করছে। দারাজের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ার ৫ কোটি ক্রেতা ও ব্যবসাকে সেবা প্রদান করা।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
২১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
২১ ঘণ্টা আগে