বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে মোট ২২ হাজার ৫২০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের জন্য ২০ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ খাতের জন্য ২ হাজার ১৭৮ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। আজ সোমবার (২ জুন) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বক্তব্যে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এই প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। তাঁর বাজেট বক্তব্য বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে একযোগে সম্প্রচার করা হয়।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রাথমিক বরাদ্দ ছিল ৩০ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা। পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এটি সংশোধন করে ২২ হাজার ৭০৫ কোটি টাকায় নামিয়ে এনেছিল। সেই হিসাবে, নতুন প্রস্তাবিত বরাদ্দ গত সংশোধিত বাজেটের প্রায় কাছাকাছিই রয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা তাঁর বক্তব্যে বিদ্যুৎ খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি জানান, এই লক্ষ্যে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০’ বাতিল করা হয়েছে। এই আইনের আওতায় পূর্বে সম্পাদিত চুক্তিগুলো পর্যালোচনার জন্য একটি জাতীয় কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, বর্তমানে রূপপুরে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার স্বার্থে বিদ্যুতের দাম আপাতত না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোর ওপর সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। এই বছরের মধ্যেই ৬৪৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করার এবং ২০২৮ সালের মধ্যে স্থানীয় কূপ থেকে অতিরিক্ত ১ হাজার ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার নিজস্ব উদ্যোগে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে ২০২৫-২৬ থেকে ২০২৭-২৮ সাল পর্যন্ত বাপেক্স কর্তৃক প্রয়োজনীয় জরিপ কাজ সম্পন্ন করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, মধ্য মেয়াদে বাপেক্সের নিজস্ব রিগ দ্বারা ৬৯টি কূপ খনন এবং ৩১টি কূপের ওয়ার্কওভার (মেরামত ও উৎপাদন বাড়ানোর কাজ) সম্পন্ন করার পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে।
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে মোট ২২ হাজার ৫২০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ খাতের জন্য ২০ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ খাতের জন্য ২ হাজার ১৭৮ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। আজ সোমবার (২ জুন) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বক্তব্যে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ এই প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। তাঁর বাজেট বক্তব্য বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে একযোগে সম্প্রচার করা হয়।
গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রাথমিক বরাদ্দ ছিল ৩০ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা। পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এটি সংশোধন করে ২২ হাজার ৭০৫ কোটি টাকায় নামিয়ে এনেছিল। সেই হিসাবে, নতুন প্রস্তাবিত বরাদ্দ গত সংশোধিত বাজেটের প্রায় কাছাকাছিই রয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা তাঁর বক্তব্যে বিদ্যুৎ খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি জানান, এই লক্ষ্যে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন-২০১০’ বাতিল করা হয়েছে। এই আইনের আওতায় পূর্বে সম্পাদিত চুক্তিগুলো পর্যালোচনার জন্য একটি জাতীয় কমিটিও গঠন করা হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, বর্তমানে রূপপুরে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে।
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার স্বার্থে বিদ্যুতের দাম আপাতত না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোর ওপর সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। এই বছরের মধ্যেই ৬৪৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করার এবং ২০২৮ সালের মধ্যে স্থানীয় কূপ থেকে অতিরিক্ত ১ হাজার ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার নিজস্ব উদ্যোগে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উৎপাদন বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে ২০২৫-২৬ থেকে ২০২৭-২৮ সাল পর্যন্ত বাপেক্স কর্তৃক প্রয়োজনীয় জরিপ কাজ সম্পন্ন করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া, মধ্য মেয়াদে বাপেক্সের নিজস্ব রিগ দ্বারা ৬৯টি কূপ খনন এবং ৩১টি কূপের ওয়ার্কওভার (মেরামত ও উৎপাদন বাড়ানোর কাজ) সম্পন্ন করার পরিকল্পনাও গ্রহণ করা হয়েছে।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
২০ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
২০ ঘণ্টা আগে