বাংলাদেশের অন্যতম ব্যবসায়ী গোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ নতুন প্রেশারাইজড এলপিজি ক্যারিয়ার বানাচ্ছে। এই নতুন সম্পূর্ণ প্রেশারাইজড এলপিজি ক্যারিয়ারের কার্গো হ্যান্ডেলিং সিস্টেম সরবরাহ করবে ফিনল্যান্ডের ওয়ার্টসিলা টেকনোলজি গ্রুপের সিস্টার কনসার্ন ওয়ার্টসিলা গ্যাস সলিউশনস। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ম্যারিটাইম এক্সিকিউটিভের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ কেবল এই নতুন জাহাজটিরই মালিক নয়, পাশাপাশি জাহাজটি নির্মাণও করা হচ্ছে নিজস্ব শিপইয়ার্ডের মালিক। মেঘনা গ্রুপের নিজস্ব জ্বালানি খাতের ব্যবসাও আছে। এই নতুন জাহাজটি নির্মাণের মূল লক্ষ্য হলো মেঘনা গ্রুপের এলপিজি ব্যবস্থায় নতুন মাত্রা আনা।
চলতি বছরের অক্টোবরে মেঘনা গ্রুপ কার্গো হ্যান্ডেলিং সিস্টেম নেওয়ার জন্য ওয়ার্টসিলার সঙ্গে চুক্তি করে। ওয়ার্টসিলার সরবরাহ করা কার্গো হ্যান্ডেলিং সিস্টেমের আওতায় তিনটি প্রধান অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকবে—ইঞ্জিনিয়ারিং স্কোপ, ম্যাটেরিয়াল স্কোপ এবং তত্ত্বাবধান, কমিশনিং ও গ্যাস ট্রায়াল স্কোপ।
এ ছাড়া, সরবরাহ করা উপকরণগুলোর মধ্যে ডেকের ওপরের যন্ত্রপাতি, এলপিজি পাইপিং, ইন্সট্রুমেন্টেশন, কার্গো ট্যাংক ও হালের সংযোগ উপকরণ এবং কার্গো কন্ট্রোল সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এর বাইরে, ওয়ার্টসিলা জাহাজ নির্মাণকালে শিপইয়ার্ডে সরাসরি সহায়তা প্রদান করবে। এর আগে, মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের সঙ্গে ওয়ার্টসিলা গ্যাস সলিউশনস চারটি প্রকল্পে কাজ করেছে।
ওয়ার্টসিলা গ্যাস সলিউশনসের সেলস ম্যানেজার কনুট-এরিক হেগেম বলেন, ‘মেঘনা গ্রুপের সঙ্গে আমাদের এই চমৎকার সম্পর্ক অব্যাহত রাখতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এই নতুন অর্ডারটি আমাদের পণ্য ডিজাইনের গুণমান এবং ওয়ার্টসিলা সরবরাহকৃত সিস্টেমের কার্যকারিতার প্রতি আস্থা প্রদর্শন করে। বাংলাদেশ দ্রুত বিকাশমান একটি দেশ এবং এই উন্নয়নে আমাদের সমাধান দিয়ে অবদান রাখতে পেরে আমরা গর্বিত।’
মেঘনা গ্রুপের নতুন জাহাজটি অভ্যন্তরীণ নদী পথ এবং গভীর সমুদ্র—উভয় ক্ষেত্রেই পরিচালনযোগ্য হবে। তাই এর ডিজাইন উভয় ব্যবহারের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। জাহাজটি ২০২৬ সালে পানি নামানো হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
বাংলাদেশের অন্যতম ব্যবসায়ী গোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ নতুন প্রেশারাইজড এলপিজি ক্যারিয়ার বানাচ্ছে। এই নতুন সম্পূর্ণ প্রেশারাইজড এলপিজি ক্যারিয়ারের কার্গো হ্যান্ডেলিং সিস্টেম সরবরাহ করবে ফিনল্যান্ডের ওয়ার্টসিলা টেকনোলজি গ্রুপের সিস্টার কনসার্ন ওয়ার্টসিলা গ্যাস সলিউশনস। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ম্যারিটাইম এক্সিকিউটিভের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প গোষ্ঠী মেঘনা গ্রুপ কেবল এই নতুন জাহাজটিরই মালিক নয়, পাশাপাশি জাহাজটি নির্মাণও করা হচ্ছে নিজস্ব শিপইয়ার্ডের মালিক। মেঘনা গ্রুপের নিজস্ব জ্বালানি খাতের ব্যবসাও আছে। এই নতুন জাহাজটি নির্মাণের মূল লক্ষ্য হলো মেঘনা গ্রুপের এলপিজি ব্যবস্থায় নতুন মাত্রা আনা।
চলতি বছরের অক্টোবরে মেঘনা গ্রুপ কার্গো হ্যান্ডেলিং সিস্টেম নেওয়ার জন্য ওয়ার্টসিলার সঙ্গে চুক্তি করে। ওয়ার্টসিলার সরবরাহ করা কার্গো হ্যান্ডেলিং সিস্টেমের আওতায় তিনটি প্রধান অংশ অন্তর্ভুক্ত থাকবে—ইঞ্জিনিয়ারিং স্কোপ, ম্যাটেরিয়াল স্কোপ এবং তত্ত্বাবধান, কমিশনিং ও গ্যাস ট্রায়াল স্কোপ।
এ ছাড়া, সরবরাহ করা উপকরণগুলোর মধ্যে ডেকের ওপরের যন্ত্রপাতি, এলপিজি পাইপিং, ইন্সট্রুমেন্টেশন, কার্গো ট্যাংক ও হালের সংযোগ উপকরণ এবং কার্গো কন্ট্রোল সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এর বাইরে, ওয়ার্টসিলা জাহাজ নির্মাণকালে শিপইয়ার্ডে সরাসরি সহায়তা প্রদান করবে। এর আগে, মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের সঙ্গে ওয়ার্টসিলা গ্যাস সলিউশনস চারটি প্রকল্পে কাজ করেছে।
ওয়ার্টসিলা গ্যাস সলিউশনসের সেলস ম্যানেজার কনুট-এরিক হেগেম বলেন, ‘মেঘনা গ্রুপের সঙ্গে আমাদের এই চমৎকার সম্পর্ক অব্যাহত রাখতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। এই নতুন অর্ডারটি আমাদের পণ্য ডিজাইনের গুণমান এবং ওয়ার্টসিলা সরবরাহকৃত সিস্টেমের কার্যকারিতার প্রতি আস্থা প্রদর্শন করে। বাংলাদেশ দ্রুত বিকাশমান একটি দেশ এবং এই উন্নয়নে আমাদের সমাধান দিয়ে অবদান রাখতে পেরে আমরা গর্বিত।’
মেঘনা গ্রুপের নতুন জাহাজটি অভ্যন্তরীণ নদী পথ এবং গভীর সমুদ্র—উভয় ক্ষেত্রেই পরিচালনযোগ্য হবে। তাই এর ডিজাইন উভয় ব্যবহারের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। জাহাজটি ২০২৬ সালে পানি নামানো হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
৯ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১৯ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১৯ ঘণ্টা আগে