গত এক দশকে দেশে কৃষিতে কর্মসংস্থান কমেছে ৯ শতাংশের বেশি। তবে একই সময়ে শিল্প ও সেবা খাতে কর্মসংস্থান বেড়েছে। শিল্প খাতে কর্মসংস্থান বেড়েছে সাড়ে ৩ শতাংশ আর সেবা খাতে বেড়েছে ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এই সময়ে গৃহস্থালি কাজে অংশগ্রহণ কমেছে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। কিন্তু সাধারণ শিক্ষায় অংশগ্রহণ কমে কারিগরি ও ধর্মীয় শিক্ষায় তা বেড়েছে। জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ কর্মসূচির চূড়ান্ত জাতীয় প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনটি আজ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার কথা রয়েছে।
এর আগে ২০২২ সালে জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলেও সেখানে জাতীয় পর্যায়ের বিস্তারিত কোনো তথ্য ছিল না। এ প্রতিবেদনে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কৃষি খাতে বর্তমানে ১০ বছরের বেশি বয়সের ৩৭ দশমিক ৯০ শতাংশ মানুষ যুক্ত রয়েছে। ২০১১ সালে প্রকাশিত আদমশুমারির জাতীয় প্রতিবেদনে কৃষিতে ৪৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ মানুষের কর্মরত থাকার কথা বলা হয়েছিল। সে হিসাবে কৃষিতে কর্মসংস্থান কমেছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। অন্যদিকে, শিল্প খাতে ১০ বছরের বেশি বয়সের মানুষের কাজের সুযোগ বেড়েছে। একই সময়ে শিল্পে কর্মরত রয়েছেন ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ মানুষ। ২০১১ সালের আমদশুমারির জাতীয় প্রতিবেদনে এটি ছিল ১৪ দশমিক ৯২ শতাংশ। এর মানে শিল্পে কর্মসংস্থান বেড়েছে ৩ দশমিক ৪৮ শতাংশ। গত ১০ বছরে সেবা খাতেও কাজের সুযোগ বেড়েছে।
এ সময়ে সেবা খাতে ১০ বছরের বেশি বয়সের মানুষ কাজ করছে ৪৩ দশমিক ৭০ শতাংশ। অথচ ১০ বছর আগে এ খাতে কাজ করত ৩৮ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ মানুষ। এ খাতে কর্মসংস্থান বেড়েছে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। গত ১০ বছরে অবশ্য গৃহস্থালি কাজে মানুষের সরাসরি অংশগ্রহণ কমেছে। ১০ বছর আগে যেটা ছিল ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ; তা ২০২২ সালে কমে হয়েছে ২৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
এসব বিস্তারিত তথ্যের বাইরেও জনশুমারির জাতীয় প্রতিবেদনে প্রতিটি জেলা-উপজেলাভিত্তিক তথ্যও তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে দেশে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা থেকে শুরু করে, মোবাইল ব্যাংকিং, ব্যাংকিং লেনদেনসহ বিভিন্ন আর্থসামাজিক তথ্যও রয়েছে। এটি আজ পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবে জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্প অফিস।
গত এক দশকে দেশে কৃষিতে কর্মসংস্থান কমেছে ৯ শতাংশের বেশি। তবে একই সময়ে শিল্প ও সেবা খাতে কর্মসংস্থান বেড়েছে। শিল্প খাতে কর্মসংস্থান বেড়েছে সাড়ে ৩ শতাংশ আর সেবা খাতে বেড়েছে ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এই সময়ে গৃহস্থালি কাজে অংশগ্রহণ কমেছে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। কিন্তু সাধারণ শিক্ষায় অংশগ্রহণ কমে কারিগরি ও ধর্মীয় শিক্ষায় তা বেড়েছে। জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ কর্মসূচির চূড়ান্ত জাতীয় প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনটি আজ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার কথা রয়েছে।
এর আগে ২০২২ সালে জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হলেও সেখানে জাতীয় পর্যায়ের বিস্তারিত কোনো তথ্য ছিল না। এ প্রতিবেদনে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কৃষি খাতে বর্তমানে ১০ বছরের বেশি বয়সের ৩৭ দশমিক ৯০ শতাংশ মানুষ যুক্ত রয়েছে। ২০১১ সালে প্রকাশিত আদমশুমারির জাতীয় প্রতিবেদনে কৃষিতে ৪৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ মানুষের কর্মরত থাকার কথা বলা হয়েছিল। সে হিসাবে কৃষিতে কর্মসংস্থান কমেছে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। অন্যদিকে, শিল্প খাতে ১০ বছরের বেশি বয়সের মানুষের কাজের সুযোগ বেড়েছে। একই সময়ে শিল্পে কর্মরত রয়েছেন ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ মানুষ। ২০১১ সালের আমদশুমারির জাতীয় প্রতিবেদনে এটি ছিল ১৪ দশমিক ৯২ শতাংশ। এর মানে শিল্পে কর্মসংস্থান বেড়েছে ৩ দশমিক ৪৮ শতাংশ। গত ১০ বছরে সেবা খাতেও কাজের সুযোগ বেড়েছে।
এ সময়ে সেবা খাতে ১০ বছরের বেশি বয়সের মানুষ কাজ করছে ৪৩ দশমিক ৭০ শতাংশ। অথচ ১০ বছর আগে এ খাতে কাজ করত ৩৮ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ মানুষ। এ খাতে কর্মসংস্থান বেড়েছে ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। গত ১০ বছরে অবশ্য গৃহস্থালি কাজে মানুষের সরাসরি অংশগ্রহণ কমেছে। ১০ বছর আগে যেটা ছিল ৩৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ; তা ২০২২ সালে কমে হয়েছে ২৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
এসব বিস্তারিত তথ্যের বাইরেও জনশুমারির জাতীয় প্রতিবেদনে প্রতিটি জেলা-উপজেলাভিত্তিক তথ্যও তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে দেশে মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা থেকে শুরু করে, মোবাইল ব্যাংকিং, ব্যাংকিং লেনদেনসহ বিভিন্ন আর্থসামাজিক তথ্যও রয়েছে। এটি আজ পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবে জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্প অফিস।
জ্বালানি তেলের উচ্চমূল্য, অতিরিক্ত মাশুল ও নীতিগত সহায়তার অভাবে বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারি এয়ারলাইনস নভোএয়ার সাময়িকভাবে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি বিক্রির প্রক্রিয়ায় থাকলেও পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যর্থ হলে স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। একের পর এক দেশি এয়ারলাইনস বন্ধ হয়ে
৩১ মিনিট আগেদেশের শিল্পকারখানায় চরম গ্যাস-সংকট দেখা দিয়েছে। গ্যাস না থাকায় অনেক স্থানে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। আবার কোথাও কোথাও উৎপাদন নেমে এসেছে তিন ভাগের এক ভাগে। শুধু শিল্প নয়, বাসাবাড়ি ও সিএনজি স্টেশনেও চলছে গ্যাসের জন্য হাহাকার। গ্রীষ্মে লোডশেডিং কমাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোয় এই সংকট তৈরি হয়েছে বলে
১৯ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
১ দিন আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
১ দিন আগে