অনলাইন ডেস্ক
স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার পর বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি ৬ শতাংশ কমতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস)।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) চার দিনব্যাপী ‘অ্যানুয়াল বিআইডিএস কনফারেন্স অন ডেভেলপমেন্ট (এবিসিডি) ২০২৪ ’-এর দ্বিতীয় দিনে উপস্থাপিত ‘সাপ্লাই চেইন ডাইনামিকস ফর সাসটেইনেবল আরএমজি গ্রোথ ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ তৈরি পোশাক (আরএমজি) খাত এলডিসি উত্তরণের পর বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখার চ্যালেঞ্জের কারণে এ খাতের রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমে যেতে পারে এবং রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ৮ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। এ জন্য টেকসই সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
বিআইডিএসের গবেষণায় মধ্যম ও বড় আকারের ৬৩টি পোশাক কারখানার ওপর জরিপ চালিয়ে সাপ্লাই চেইনের বাধা ও সমাধান চিহ্নিত করা হয়েছে। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, গ্র্যাজুয়েশনের পর উন্নত দেশগুলো (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্যতীত) বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করা হলে প্রকৃত জিডিপি শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ কমতে পারে।
এলডিসি উত্তরণের পর শুল্ক ও কোটামুক্ত (ডিএফকিউএফ) সুবিধা হারানোর কারণে পোশাক রপ্তানি ২০৩১ সালের মধ্যে ১০ দশমিক ৮ শতাংশ কমতে পারে। ইউরোপীয় ইউনিয়নে টেক্সটাইল ও পোশাকের ওপর ৭ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ হতে পারে। ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে রপ্তানি ৬ দশমিক ১ শতাংশ কমতে পারে।
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা অধিকাংশ উন্নত বাজারে আর পাওয়া যাবে না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাপড়ের ওপর ৪ শতাংশ, আধা-সমাপ্ত পোশাকের জন্য ৮ শতাংশ এবং তৈরি পোশাকের জন্য ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে পারে।
স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার পর বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি ৬ শতাংশ কমতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস)।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) চার দিনব্যাপী ‘অ্যানুয়াল বিআইডিএস কনফারেন্স অন ডেভেলপমেন্ট (এবিসিডি) ২০২৪ ’-এর দ্বিতীয় দিনে উপস্থাপিত ‘সাপ্লাই চেইন ডাইনামিকস ফর সাসটেইনেবল আরএমজি গ্রোথ ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ তৈরি পোশাক (আরএমজি) খাত এলডিসি উত্তরণের পর বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখার চ্যালেঞ্জের কারণে এ খাতের রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমে যেতে পারে এবং রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ৮ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। এ জন্য টেকসই সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
বিআইডিএসের গবেষণায় মধ্যম ও বড় আকারের ৬৩টি পোশাক কারখানার ওপর জরিপ চালিয়ে সাপ্লাই চেইনের বাধা ও সমাধান চিহ্নিত করা হয়েছে। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, গ্র্যাজুয়েশনের পর উন্নত দেশগুলো (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্যতীত) বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করা হলে প্রকৃত জিডিপি শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ কমতে পারে।
এলডিসি উত্তরণের পর শুল্ক ও কোটামুক্ত (ডিএফকিউএফ) সুবিধা হারানোর কারণে পোশাক রপ্তানি ২০৩১ সালের মধ্যে ১০ দশমিক ৮ শতাংশ কমতে পারে। ইউরোপীয় ইউনিয়নে টেক্সটাইল ও পোশাকের ওপর ৭ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ হতে পারে। ফলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে রপ্তানি ৬ দশমিক ১ শতাংশ কমতে পারে।
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা অধিকাংশ উন্নত বাজারে আর পাওয়া যাবে না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন কাপড়ের ওপর ৪ শতাংশ, আধা-সমাপ্ত পোশাকের জন্য ৮ শতাংশ এবং তৈরি পোশাকের জন্য ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে পারে।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
২০ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
২০ ঘণ্টা আগে