অনলাইন ডেস্ক
নেপাল থেকে বাংলাদেশে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে নেপালি ট্রাকের ওজনসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। নতুন এই পদক্ষেপ কাকারভিট্টা-ফুলবাড়ী-বাংলাবান্ধা স্থলপথ ব্যবহার করে নেপাল-বাংলাদেশ বাণিজ্য আরও গতিশীল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত রোববার এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে, ভারতের সড়ক পরিবহন নীতিমালা অনুযায়ী, দুই অ্যাক্সেল যানবাহনের জন্য ওজনসীমা ১৮ দশমিক ৫ টন এবং তিন অ্যাক্সেল যানবাহনের জন্য ২৮ টন নির্ধারিত ছিল। নেপালের অনুরোধে এই সীমা বাড়ানো হয়েছে। তবে নতুন সীমা নিয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
১০-১১ জানুয়ারি কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত ভারত-নেপাল আন্তসরকারি কমিটির (আইজিসি) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বৈঠকে ভারতের বাণিজ্যসচিব সুনীল বার্থওয়াল এবং নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ সচিব গোবিন্দ বাহাদুর কার্কি সভাপতিত্ব করেন। সেখানে নেপাল থেকে পণ্য পরিবহনের চাহিদা এবং সমস্যাগুলো তুলে ধরা হয়।
ব্যবসায়ীদের মতে, ওজনসীমা কম থাকায় পরিবহন খরচ বেশি হয়ে যেত। নির্ধারিত ওজনসীমার বেশি পণ্য পরিবহন করতে হলে অতিরিক্ত ট্রাক ভাড়া করা অথবা জরিমানা দিতে হতো। ওজনসীমা বৃদ্ধির ফলে পরিবহন খরচ কমবে এবং নেপাল থেকে বাংলাদেশে পণ্য পরিবহন আরও সহজ হবে। নেপাল ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন খাতে যৌথভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। বিশেষত কৃষি, মেশিনারি, কেমিক্যাল এবং অন্যান্য খাতে বাণিজ্য সম্প্রসারণ সম্ভব হবে।
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দুই দশকের বেশি সময় ধরে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সংযোগের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। ভারতের ৫২ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘চিকেনস নেক’ নামে পরিচিত সিলিগুড়ি করিডর হয়ে এই স্থলবন্দর দুটি দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনে মূল পথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট এই পথ চালু হওয়ার পর থেকে এটি নেপাল-বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ওজনসীমা বাড়ানোর এই পদক্ষেপ নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে।
নেপাল থেকে বাংলাদেশে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে নেপালি ট্রাকের ওজনসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। নতুন এই পদক্ষেপ কাকারভিট্টা-ফুলবাড়ী-বাংলাবান্ধা স্থলপথ ব্যবহার করে নেপাল-বাংলাদেশ বাণিজ্য আরও গতিশীল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত রোববার এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে, ভারতের সড়ক পরিবহন নীতিমালা অনুযায়ী, দুই অ্যাক্সেল যানবাহনের জন্য ওজনসীমা ১৮ দশমিক ৫ টন এবং তিন অ্যাক্সেল যানবাহনের জন্য ২৮ টন নির্ধারিত ছিল। নেপালের অনুরোধে এই সীমা বাড়ানো হয়েছে। তবে নতুন সীমা নিয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
১০-১১ জানুয়ারি কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত ভারত-নেপাল আন্তসরকারি কমিটির (আইজিসি) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বৈঠকে ভারতের বাণিজ্যসচিব সুনীল বার্থওয়াল এবং নেপালের শিল্প, বাণিজ্য ও সরবরাহ সচিব গোবিন্দ বাহাদুর কার্কি সভাপতিত্ব করেন। সেখানে নেপাল থেকে পণ্য পরিবহনের চাহিদা এবং সমস্যাগুলো তুলে ধরা হয়।
ব্যবসায়ীদের মতে, ওজনসীমা কম থাকায় পরিবহন খরচ বেশি হয়ে যেত। নির্ধারিত ওজনসীমার বেশি পণ্য পরিবহন করতে হলে অতিরিক্ত ট্রাক ভাড়া করা অথবা জরিমানা দিতে হতো। ওজনসীমা বৃদ্ধির ফলে পরিবহন খরচ কমবে এবং নেপাল থেকে বাংলাদেশে পণ্য পরিবহন আরও সহজ হবে। নেপাল ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন খাতে যৌথভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন। বিশেষত কৃষি, মেশিনারি, কেমিক্যাল এবং অন্যান্য খাতে বাণিজ্য সম্প্রসারণ সম্ভব হবে।
বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর দুই দশকের বেশি সময় ধরে নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সংযোগের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। ভারতের ৫২ কিলোমিটার দীর্ঘ ‘চিকেনস নেক’ নামে পরিচিত সিলিগুড়ি করিডর হয়ে এই স্থলবন্দর দুটি দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহনে মূল পথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট এই পথ চালু হওয়ার পর থেকে এটি নেপাল-বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানোর সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ওজনসীমা বাড়ানোর এই পদক্ষেপ নেপাল ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১৩ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১ দিন আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১ দিন আগে