টনপ্রতি ৫৫০ ডলারে বেঁধে দেওয়া পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রত্যাহার করেছে ভারত সরকার। এর ফলে প্রতিবেশী দেশটি থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি আমদানিতে ব্যয় কমছে। এর প্রভাবে স্বভাবত বাংলাদেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমার কথা।
গতকাল শুক্রবার পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রত্যাহার করে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত সরকার পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রত্যাহার করে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এবং শিগগিরই এই বিজ্ঞপ্তি কার্যকর হবে। বিষয়টি ভারত থেকে যেসব দেশ পেঁয়াজ আমদানি করে থাকে, তাদের অনেকটাই সুবিধা দেবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্যও বিষয়টি ইতিবাচক হতে পারে।
এর আগে চলতি বছরের মে মাসে জাতীয় নির্বাচনের আগে ভোটের রাজনীতির অংশ হিসেবে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। কিন্তু সে সময় সরকার পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য বেঁধে দেয়, যার পরিমাণ ছিল প্রতি টনে ৫৫০ ডলার।
ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিকারকেরা জানিয়েছেন, জুন মাসে ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি ৫০ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে বলে অনুমান করা হয়েছে। কারণ প্রতি টন পেঁয়াজের ন্যূনতম ৫৫০ ডলার রপ্তানি মূল্য এবং ৪০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক মিলে ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারের অন্যান্য দেশের পেঁয়াজের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে।
উল্লেখ্য, ভারত সরকারের হিসাব অনুসারে চলতি অর্থবছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত দেশটি মোট ২ দশমিক ৬০ লাখ টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছে। অথচ, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে ভারত ১৭ দশমিক ১৭ লাখ টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছিল।
আরও খবর পড়ুন:
টনপ্রতি ৫৫০ ডলারে বেঁধে দেওয়া পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রত্যাহার করেছে ভারত সরকার। এর ফলে প্রতিবেশী দেশটি থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি আমদানিতে ব্যয় কমছে। এর প্রভাবে স্বভাবত বাংলাদেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমার কথা।
গতকাল শুক্রবার পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রত্যাহার করে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত সরকার পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রত্যাহার করে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এবং শিগগিরই এই বিজ্ঞপ্তি কার্যকর হবে। বিষয়টি ভারত থেকে যেসব দেশ পেঁয়াজ আমদানি করে থাকে, তাদের অনেকটাই সুবিধা দেবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্যও বিষয়টি ইতিবাচক হতে পারে।
এর আগে চলতি বছরের মে মাসে জাতীয় নির্বাচনের আগে ভোটের রাজনীতির অংশ হিসেবে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। কিন্তু সে সময় সরকার পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য বেঁধে দেয়, যার পরিমাণ ছিল প্রতি টনে ৫৫০ ডলার।
ভারতীয় পেঁয়াজ রপ্তানিকারকেরা জানিয়েছেন, জুন মাসে ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি ৫০ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে বলে অনুমান করা হয়েছে। কারণ প্রতি টন পেঁয়াজের ন্যূনতম ৫৫০ ডলার রপ্তানি মূল্য এবং ৪০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক মিলে ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারের অন্যান্য দেশের পেঁয়াজের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে।
উল্লেখ্য, ভারত সরকারের হিসাব অনুসারে চলতি অর্থবছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত দেশটি মোট ২ দশমিক ৬০ লাখ টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছে। অথচ, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে ভারত ১৭ দশমিক ১৭ লাখ টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছিল।
আরও খবর পড়ুন:
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১৬ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১৭ ঘণ্টা আগে