নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভরাডুবির জন্য জেলা ও মহানগর বিএনপিকে শোকজ (কারণ দর্শানোর নোটিশ) করেছে দলের কেন্দ্রীয় কমিটি।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এই নোটিশ প্রদান করা হয়। এতে জেলা ও মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে আগামী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাব জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল যদি শোকজ করে, আমরা জবাব দেব। এটা তো দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’
নোটিশে বলা হয়েছে, সম্প্রতি সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী প্যানেলকে বিজয়ী করার জন্য মহানগর বিএনপি যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।
নোটিশে আরও বলা হয়, ‘জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আপনি (সভাপতি) ও সাধারণ সম্পাদকের উদাসীন এবং নির্বিকার ভূমিকার জন্য জাতীয়তাবাদী প্যানেলের বিপর্যয় ঘটে। সুতরাং, এহেন দায়িত্বহীনতার কারণে কেন আপনাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার যথাযথ কারণ দর্শিয়ে এর লিখিত জবাব আগামী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমেদ চৌধুরীকে পৃথক নোটিশে একইভাবে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ১৬ জানুয়ারি সিলেট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে পরাজয়ের পর থেকে বিএনপি পরিবারে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনে ২৬টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিএনপিপন্থী মাত্র ৭ জন নির্বাচিত হন। তাঁদের ভরাডুবি হয়েছে শীর্ষ পদের লড়াইয়ে। পরে দলীয় প্রার্থীর পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধানে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।
এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সিলেট ইউনিটের বিলুপ্তি ঘোষণা করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বছরের শুরুতে গত ১৫ জানুয়ারি সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ২৬টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৬৬ জন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে আওয়ামী লীগপন্থী ৯ জন, বিএনপিপন্থী ৭ জন এবং জামায়াতপন্থী ২ জন বিজয়ী হন। নির্বাচনে শীর্ষ পদগুলোয় হেরে যান বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা।
ফলাফল ঘোষণার পর এই নিয়ে আলোচনা আদালতপাড়া থেকে গড়িয়েছে অন্যান্য মাধ্যমেও। তবে তৃণমূল বিএনপি ও আইনজীবীদের তথ্যমতে, সুষ্ঠু ভোট হওয়ার পরও দলীয় কোন্দলেই ভরাডুবি হয়েছে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের।
সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভরাডুবির জন্য জেলা ও মহানগর বিএনপিকে শোকজ (কারণ দর্শানোর নোটিশ) করেছে দলের কেন্দ্রীয় কমিটি।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এই নোটিশ প্রদান করা হয়। এতে জেলা ও মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে আগামী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাব জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দল যদি শোকজ করে, আমরা জবাব দেব। এটা তো দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’
নোটিশে বলা হয়েছে, সম্প্রতি সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী প্যানেলকে বিজয়ী করার জন্য মহানগর বিএনপি যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।
নোটিশে আরও বলা হয়, ‘জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে আপনি (সভাপতি) ও সাধারণ সম্পাদকের উদাসীন এবং নির্বিকার ভূমিকার জন্য জাতীয়তাবাদী প্যানেলের বিপর্যয় ঘটে। সুতরাং, এহেন দায়িত্বহীনতার কারণে কেন আপনাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার যথাযথ কারণ দর্শিয়ে এর লিখিত জবাব আগামী ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।’
জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমেদ চৌধুরীকে পৃথক নোটিশে একইভাবে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে ১৬ জানুয়ারি সিলেট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে পরাজয়ের পর থেকে বিএনপি পরিবারে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। নির্বাচনে ২৬টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিএনপিপন্থী মাত্র ৭ জন নির্বাচিত হন। তাঁদের ভরাডুবি হয়েছে শীর্ষ পদের লড়াইয়ে। পরে দলীয় প্রার্থীর পরাজয়ের কারণ অনুসন্ধানে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।
এ ছাড়া জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সিলেট ইউনিটের বিলুপ্তি ঘোষণা করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন ও মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বছরের শুরুতে গত ১৫ জানুয়ারি সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ২৬টি পদের বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৬৬ জন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে আওয়ামী লীগপন্থী ৯ জন, বিএনপিপন্থী ৭ জন এবং জামায়াতপন্থী ২ জন বিজয়ী হন। নির্বাচনে শীর্ষ পদগুলোয় হেরে যান বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা।
ফলাফল ঘোষণার পর এই নিয়ে আলোচনা আদালতপাড়া থেকে গড়িয়েছে অন্যান্য মাধ্যমেও। তবে তৃণমূল বিএনপি ও আইনজীবীদের তথ্যমতে, সুষ্ঠু ভোট হওয়ার পরও দলীয় কোন্দলেই ভরাডুবি হয়েছে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডের করিডরে রাখা রোগীদের ব্যবহৃত পরিত্যক্ত মালপত্র থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানা গেছে। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১৮ মিনিট আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ছাত্ররা নতুন দল করতে চাইছে আমরা স্বাগত জানাই। অভ্যুত্থানের চেতনা নিয়ে, আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যদি নতুন দল হয়, ছাত্রদের একাংশ যদি দল গঠন করে তাহলে আমরা তাদের স্বাগত জানাব। কিন্তু ক্ষমতায় থেকে দল গঠন বাংলাদেশের মানুষ ভালোভাবে নেয় না।’
২৮ মিনিট আগেরাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। অনশনে অংশগ্রহণ করছেন ১২ শিক্ষার্থী। অনশনের মধ্যেই দুপুর থেকে আবারও সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
৪৩ মিনিট আগেজয়পুরহাটের আক্কেলপুরে নারীদের ফুটবল ম্যাচ বন্ধে মাঠে টিনের বেড়া ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িতরা ক্ষমা চেয়েছেন। তাঁরা আর ‘নারীদের খেলাধুলার বিষয়ে নাক গলাবেন না’ বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে