খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
বাঁশ দিয়ে দোলনা তৈরি ও বিক্রি করেই ভাগ্য বদল হয়েছে দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার সিরাজুলের। এতে তাঁর ও পরিবারের সদস্যদের যেমন কর্মসংস্থান হয়েছে, তেমনি সংসারে ফিরেছে আর্থিক সচ্ছলতা। ১৯৯০ সাল থেকে ছোট-বড় সব ধরনের দোলনা তৈরি করছেন তিনি।
সিরাজুল ইসলাম উপজেলা গোয়ালডিহি ইউনিয়নের পুলহাট এলাকার বাসিন্দা। ওই এলাকায় মূল রাস্তার পাশেই দোলনা তৈরির কারখানা রয়েছে তাঁর।
সিরাজুলের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে বাঁশ দিয়ে দোলনা তৈরিতে হাতেখড়ি হয়। সেই থেকে যাত্রা শুরু। সময়ের পরিক্রমায় তাঁর ব্যবসার পরিধি বাড়তে থাকে। এতে স্বাবলম্বী হন তিনি। এ কাজ করে তাঁর পরিবারের অভাব-অনটন দূর হয়ে। বাঁশ, প্লাস্টিকের ফিতা ও পেরেক দিয়ে দোলনা তৈরি করেন সিরাজুল। দোলনাগুলো দিনাজপুর ও পার্শ্ববর্তী নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, রংপুরসহ কয়েকটি জেলা ও উপজেলায় পাইকারি দরে বাজারজাত করা হয়। প্রতি মাসে গড়ে ২৪০-২৫০টি দোলনা তৈরি করতে পারেন তিনি। দোলনাগুলো আকারভেদে ২০০-৩০০ টাকায় বিক্রি হয়।
সিরাজুলের এ কাজে তাঁর তিন ছেলে ও নাতিরা মিলে সাহায্য করেন। এতে মাসে তাঁদের আয় হয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। এই আয়ে তাঁদের সংসারের প্রায় ২০ জনের ভরণপোষণ হয়, সঙ্গে সঞ্চয়ও করতে পারেন।
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩২ বছর ধরে এ কাজের সঙ্গে আমি জড়িত। এ কাজ করে আমি যেমন আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছি, তেমনি আমার ছেলেরও কর্মসংস্থান হয়েছে। তবে বর্তমানে দোলনা তৈরির উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় লাভের পরিমাণ কমে গেছে।’
গোয়ালডিহি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন লিটন বলেন, সিরাজুল ইসলাম হাতে তৈরি এসব দোলনার ঐতিহ্য ধরে রাখতে অনেক বছর ধরে কাজ করছেন। তাঁরা এ কাজে সহায়তা পেলে ব্যবসার পরিধি যেমন বাড়াতে পারবেন, তেমনি অনেকের কর্মসংস্থান হবে। তবে ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতে তাঁদের এই কাজ প্রশংসনীয়।
বাঁশ দিয়ে দোলনা তৈরি ও বিক্রি করেই ভাগ্য বদল হয়েছে দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার সিরাজুলের। এতে তাঁর ও পরিবারের সদস্যদের যেমন কর্মসংস্থান হয়েছে, তেমনি সংসারে ফিরেছে আর্থিক সচ্ছলতা। ১৯৯০ সাল থেকে ছোট-বড় সব ধরনের দোলনা তৈরি করছেন তিনি।
সিরাজুল ইসলাম উপজেলা গোয়ালডিহি ইউনিয়নের পুলহাট এলাকার বাসিন্দা। ওই এলাকায় মূল রাস্তার পাশেই দোলনা তৈরির কারখানা রয়েছে তাঁর।
সিরাজুলের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ১৯৯০ সালে বাঁশ দিয়ে দোলনা তৈরিতে হাতেখড়ি হয়। সেই থেকে যাত্রা শুরু। সময়ের পরিক্রমায় তাঁর ব্যবসার পরিধি বাড়তে থাকে। এতে স্বাবলম্বী হন তিনি। এ কাজ করে তাঁর পরিবারের অভাব-অনটন দূর হয়ে। বাঁশ, প্লাস্টিকের ফিতা ও পেরেক দিয়ে দোলনা তৈরি করেন সিরাজুল। দোলনাগুলো দিনাজপুর ও পার্শ্ববর্তী নীলফামারী, ঠাকুরগাঁও, রংপুরসহ কয়েকটি জেলা ও উপজেলায় পাইকারি দরে বাজারজাত করা হয়। প্রতি মাসে গড়ে ২৪০-২৫০টি দোলনা তৈরি করতে পারেন তিনি। দোলনাগুলো আকারভেদে ২০০-৩০০ টাকায় বিক্রি হয়।
সিরাজুলের এ কাজে তাঁর তিন ছেলে ও নাতিরা মিলে সাহায্য করেন। এতে মাসে তাঁদের আয় হয় প্রায় ৫০ হাজার টাকা। এই আয়ে তাঁদের সংসারের প্রায় ২০ জনের ভরণপোষণ হয়, সঙ্গে সঞ্চয়ও করতে পারেন।
এ বিষয়ে সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩২ বছর ধরে এ কাজের সঙ্গে আমি জড়িত। এ কাজ করে আমি যেমন আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছি, তেমনি আমার ছেলেরও কর্মসংস্থান হয়েছে। তবে বর্তমানে দোলনা তৈরির উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় লাভের পরিমাণ কমে গেছে।’
গোয়ালডিহি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন লিটন বলেন, সিরাজুল ইসলাম হাতে তৈরি এসব দোলনার ঐতিহ্য ধরে রাখতে অনেক বছর ধরে কাজ করছেন। তাঁরা এ কাজে সহায়তা পেলে ব্যবসার পরিধি যেমন বাড়াতে পারবেন, তেমনি অনেকের কর্মসংস্থান হবে। তবে ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতে তাঁদের এই কাজ প্রশংসনীয়।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে