রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় শিক্ষার্থীরা ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি পালন করতে পারেনি। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সারা দেশে শিক্ষার্থীদের হত্যা, কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের মুক্তি ও গণ গ্রেপ্তারের শিকার শিক্ষার্থীদের মুক্তিসহ ১০ দফা বাস্তবায়নে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় রংপুর জেলা স্কুলের সামনে এ কর্মসূচি পালনের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘোষণা দেয় আন্দোলনকারীরা। কিন্তু বুধবার সকাল থেকেই আদালতপাড়াসহ রংপুর মহানগরীতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করে পুলিশ-প্রশাসন। বাড়ানো হয়েছে সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং পুলিশের টহল। ফলে ভিড়তে পারেনি আন্দোলনকারীরা। শহরের কোথাও হয়নি পদযাত্রা।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, কারফিউ শিথিলের মধ্যেই আজ বুধবার কাচারীবাজার থেকে কারামতিয়া মসজিদ পর্যন্ত আদালত সড়ক, বাংলাদেশ ব্যাংক মোড়, চেক পোস্ট, লালকুঠি, পাবলিক লাইব্রেরি, মডার্ন মোড়, পার্কের মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চৌকি বসায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফিরিয়ে দেওয়া হয় কারফিউ শিথিলে নগরীতে প্রবেশকারী মোটরসাইকেল, সাইকেল, রিকশা, অটোরিকশাসহ সব ধরনের যানবাহন। লালকুঠি মোড় থেকে নগর ভবন পর্যন্ত পুরো এলাকা এবং আদালত নিয়ন্ত্রণে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নগরীতে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশের টহল এবং মহড়া বাড়ানো হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (৪টা ৩৫ মিনিট) কোথাও কোনো আন্দোলনকারীদের দাঁড়াতে দেখা যায়নি।
রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান বলেন, নগরবাসীর জীবন, মালামাল এবং রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় কেউ যাতে মার্চ ফর জাস্টিসের নামে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালাতে না পারে সে জন্যই বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। নগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাবও মাঠে কাজ করছে।
এদিকে দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ ব্যাংক মোড়ে কথা হয় পাগলাপীরের ব্যবসায়ী শিমু হার্ড ওয়ারের মালিক শিমুল সরকারের সঙ্গে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘এক মাস ধরি ব্যবসা-বাণিজ্য নষ্ট হয়া গেছে। কারফুতে তো আরও অবস্থা খারাপ। আর্মির ভয়ে দোকানের মাল নিতে আসতে পারি নাই। আজ কারফু দিনোত নাই এ জন্য অটো নিয়ে এসেছিলাম। কিন্তু পুলিশ যেতে দিচ্ছে না, আজকেও নাকি ঝামেলা আছে, তাই ফেরত যাচ্ছি।’
‘আর কত দিন শহরে এমন থাকবে। কবে আগের মতো চলাফেরা করা যাবে। বন্ধুকের নল তাক করে আর্মি পুলিশ সড়কে, শহরের মোড়ে কবে থেকে দাঁড়াবে না।’ বেলা ১টায় সিটিবাজার-জিলা স্কুল-মেডিকেল মোড় সড়ক দিয়ে যেতে না পারায় এ কথা বলেন রিকশা যাত্রী নগরীর গুপ্তপাড়ার বাসিন্দা আইভি মাহমুদার।
রংপুরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় শিক্ষার্থীরা ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি পালন করতে পারেনি। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সারা দেশে শিক্ষার্থীদের হত্যা, কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের মুক্তি ও গণ গ্রেপ্তারের শিকার শিক্ষার্থীদের মুক্তিসহ ১০ দফা বাস্তবায়নে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আজ বুধবার দুপুর ১২টায় রংপুর জেলা স্কুলের সামনে এ কর্মসূচি পালনের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘোষণা দেয় আন্দোলনকারীরা। কিন্তু বুধবার সকাল থেকেই আদালতপাড়াসহ রংপুর মহানগরীতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করে পুলিশ-প্রশাসন। বাড়ানো হয়েছে সেনাবাহিনী, বিজিবি এবং পুলিশের টহল। ফলে ভিড়তে পারেনি আন্দোলনকারীরা। শহরের কোথাও হয়নি পদযাত্রা।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, কারফিউ শিথিলের মধ্যেই আজ বুধবার কাচারীবাজার থেকে কারামতিয়া মসজিদ পর্যন্ত আদালত সড়ক, বাংলাদেশ ব্যাংক মোড়, চেক পোস্ট, লালকুঠি, পাবলিক লাইব্রেরি, মডার্ন মোড়, পার্কের মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চৌকি বসায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ফিরিয়ে দেওয়া হয় কারফিউ শিথিলে নগরীতে প্রবেশকারী মোটরসাইকেল, সাইকেল, রিকশা, অটোরিকশাসহ সব ধরনের যানবাহন। লালকুঠি মোড় থেকে নগর ভবন পর্যন্ত পুরো এলাকা এবং আদালত নিয়ন্ত্রণে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নগরীতে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও পুলিশের টহল এবং মহড়া বাড়ানো হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত (৪টা ৩৫ মিনিট) কোথাও কোনো আন্দোলনকারীদের দাঁড়াতে দেখা যায়নি।
রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান বলেন, নগরবাসীর জীবন, মালামাল এবং রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় কেউ যাতে মার্চ ফর জাস্টিসের নামে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালাতে না পারে সে জন্যই বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। নগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাবও মাঠে কাজ করছে।
এদিকে দুপুর ১২টায় বাংলাদেশ ব্যাংক মোড়ে কথা হয় পাগলাপীরের ব্যবসায়ী শিমু হার্ড ওয়ারের মালিক শিমুল সরকারের সঙ্গে। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘এক মাস ধরি ব্যবসা-বাণিজ্য নষ্ট হয়া গেছে। কারফুতে তো আরও অবস্থা খারাপ। আর্মির ভয়ে দোকানের মাল নিতে আসতে পারি নাই। আজ কারফু দিনোত নাই এ জন্য অটো নিয়ে এসেছিলাম। কিন্তু পুলিশ যেতে দিচ্ছে না, আজকেও নাকি ঝামেলা আছে, তাই ফেরত যাচ্ছি।’
‘আর কত দিন শহরে এমন থাকবে। কবে আগের মতো চলাফেরা করা যাবে। বন্ধুকের নল তাক করে আর্মি পুলিশ সড়কে, শহরের মোড়ে কবে থেকে দাঁড়াবে না।’ বেলা ১টায় সিটিবাজার-জিলা স্কুল-মেডিকেল মোড় সড়ক দিয়ে যেতে না পারায় এ কথা বলেন রিকশা যাত্রী নগরীর গুপ্তপাড়ার বাসিন্দা আইভি মাহমুদার।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৯ মিনিট আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
১৪ মিনিট আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
১ ঘণ্টা আগে