ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
চলমান শৈত্যপ্রবাহ ও ঘন কুয়াশার কারণে ঠাকুরগাঁওয়ে আলুখেতে পচন রোগ ‘লেট ব্লাইট’ (নাবি ধসা) দেখা দিয়েছে। বারবার বালাইনাশক স্প্রে করেও তেমন ফল না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন আলুচাষিরা।
চাষিদের অভিযোগ, আক্রান্ত খেতে একাধিকবার বিভিন্ন ছত্রাকনাশক ছড়িয়েও তেমন কোনো ফল পাওয়া যাচ্ছে না। সব জাতের আলুখেতেই এবার এ রোগের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে।
আজ রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, সদর উপজেলার বেগুনবাড়ী, মোহাম্মদপুর, কৃষ্টপুর, সালান্দর নারগুন গ্রামের অনেক আলুখেত লেট ব্লাইট রোগে আক্রান্ত হয়েছে।
সদর উপজেলার মিলনপুর গ্রামের আলুচাষি আবদুল হামিদ, সামিউল ইমলামসহ একাধিক কৃষক জানান, খেতে বারবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করছেন। কিন্তু কুয়াশা ও বৃষ্টির কারণে গাছ পানিতে ধুয়ে যাচ্ছে। ফলে পর দিন আবারও স্প্রে করতে হচ্ছে। এরই মধ্যে কেউ কেউ তিন থেকে চারবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করেছেন জমিতে। এতে আলুখেত নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় আছেন তাঁরা।
সালান্দর এলাকার আলুচাষি হরফা রায় বলেন, ‘গত ১০-১২ দিন ধরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আলুখেত নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। এ পর্যন্ত চার বিঘা জমিতে ৭ হাজার টাকা খরচ করে খেতে তিনবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করেছি।’
একই গ্রামের রুহুল আমিন বলেন, ‘এই আবহাওয়া চলতে থাকলে আলু চাষ করে লাভ দূরের কথা, বীজের টাকাও উঠবে না।’
‘শীতের তীব্রতা আরও বাড়লে আলু পচে যেতে পারে। তাই ছত্রাকনাশক পাউডার পানির সঙ্গে মিশিয়ে ছিটিয়ে দিচ্ছি।’ বলেন বরুনাগাঁও গ্রামেরই আরেক আলুচাষি জামিরুল ইসলাম।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি মৌসুমে জেলায় ২৬ হাজার ১৬৮ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। গত মৌসুমে আলুর ভালো দাম পাওয়ায় বেশি লাভের আশায় এবার চাষিরা আলু চাষে ঝুঁকেছেন। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবার ১ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে।
ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরেরে উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, আলুখেতের জন্য সবচেয়ে বেশি শঙ্কার কারণ ঘন কুয়াশা। ঘন কুয়াশা বেশি দিন থাকলে আলুখেত ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সব সময় কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে পরামর্শ দিচ্ছি। বৈরী আবহাওয়া কেটে গেলেই এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
চলমান শৈত্যপ্রবাহ ও ঘন কুয়াশার কারণে ঠাকুরগাঁওয়ে আলুখেতে পচন রোগ ‘লেট ব্লাইট’ (নাবি ধসা) দেখা দিয়েছে। বারবার বালাইনাশক স্প্রে করেও তেমন ফল না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন আলুচাষিরা।
চাষিদের অভিযোগ, আক্রান্ত খেতে একাধিকবার বিভিন্ন ছত্রাকনাশক ছড়িয়েও তেমন কোনো ফল পাওয়া যাচ্ছে না। সব জাতের আলুখেতেই এবার এ রোগের সংক্রমণ দেখা দিয়েছে।
আজ রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, সদর উপজেলার বেগুনবাড়ী, মোহাম্মদপুর, কৃষ্টপুর, সালান্দর নারগুন গ্রামের অনেক আলুখেত লেট ব্লাইট রোগে আক্রান্ত হয়েছে।
সদর উপজেলার মিলনপুর গ্রামের আলুচাষি আবদুল হামিদ, সামিউল ইমলামসহ একাধিক কৃষক জানান, খেতে বারবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করছেন। কিন্তু কুয়াশা ও বৃষ্টির কারণে গাছ পানিতে ধুয়ে যাচ্ছে। ফলে পর দিন আবারও স্প্রে করতে হচ্ছে। এরই মধ্যে কেউ কেউ তিন থেকে চারবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করেছেন জমিতে। এতে আলুখেত নিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় আছেন তাঁরা।
সালান্দর এলাকার আলুচাষি হরফা রায় বলেন, ‘গত ১০-১২ দিন ধরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আলুখেত নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। এ পর্যন্ত চার বিঘা জমিতে ৭ হাজার টাকা খরচ করে খেতে তিনবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করেছি।’
একই গ্রামের রুহুল আমিন বলেন, ‘এই আবহাওয়া চলতে থাকলে আলু চাষ করে লাভ দূরের কথা, বীজের টাকাও উঠবে না।’
‘শীতের তীব্রতা আরও বাড়লে আলু পচে যেতে পারে। তাই ছত্রাকনাশক পাউডার পানির সঙ্গে মিশিয়ে ছিটিয়ে দিচ্ছি।’ বলেন বরুনাগাঁও গ্রামেরই আরেক আলুচাষি জামিরুল ইসলাম।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি মৌসুমে জেলায় ২৬ হাজার ১৬৮ হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। গত মৌসুমে আলুর ভালো দাম পাওয়ায় বেশি লাভের আশায় এবার চাষিরা আলু চাষে ঝুঁকেছেন। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবার ১ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে।
ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরেরে উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, আলুখেতের জন্য সবচেয়ে বেশি শঙ্কার কারণ ঘন কুয়াশা। ঘন কুয়াশা বেশি দিন থাকলে আলুখেত ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হয়।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সব সময় কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে পরামর্শ দিচ্ছি। বৈরী আবহাওয়া কেটে গেলেই এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে