রাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। তবে এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সহকর্মীরা; দুই পক্ষই উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন। উপাচার্য অভিযোগ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছেন।
দুই নারী সহকর্মীর পক্ষে মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবা কানিজ কেয়া গত মঙ্গলবার বিভাগের অধ্যাপক এনামুল হকের বিরুদ্ধে উপাচার্যের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। সেখানে বিভাগের বেশ কয়েকজন শিক্ষকের স্বাক্ষর নেওয়া হয়। পরে বিভাগের আরও কয়েকজন শিক্ষক ‘ঘটনা সত্য নয়’ দাবি করে উপাচার্যের কাছে পাল্টা অভিযোগ দেন।
অভিযোগে বিভাগীয় সভাপতি মাহবুবা কানিজ কেয়া উল্লেখ করেন, গত ২১ মে দুপুরে তাঁর অফিস কক্ষে অন্য শিক্ষকদের সামনেই অধ্যাপক এনামুল হক সহকর্মী নারী শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে অশোভন এবং যৌন হয়রানিমূলক আচরণ ও ভাষা ব্যবহার করেন। একাডেমিক আলোচনার মধ্যেই তিনি ওই শিক্ষকের কাপড় খুলে ফেলার হুমকি দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার বিভাগের একাডেমিক কমিটির সভা হয়। এ সময় তাঁকে ভবিষ্যতে এ ধরনের আচরণ থেকে বিরত থাকতে বলা হলে তিনি আবারও অশোভন আচরণ করেন এবং অকথ্য ভাষা ব্যবহার করেন। এ আচরণের জন্য তিনি ওই শিক্ষকের শাস্তির দাবি জানান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক মাহবুবা কানিজ কেয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সহকর্মীদের সঙ্গে তুচ্ছ বিষয়ে কথা বলার পরিপ্রেক্ষিতে অধ্যাপক এনামুল এমন অশালীন আচরণ করেন। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। পরে বিভাগের সভাপতি হিসেবে আমার দায়বদ্ধতা থেকে অভিযোগ দিয়েছি। একজন অধ্যাপকের কাছ থেকে এমন আচরণ লজ্জাজনক।’
একই দিন বিভাগের নয়জন শিক্ষক বিভাগের সভাপতির অভিযোগপত্রে উল্লেখিত ঘটনার বর্ণনা করে অধ্যাপক এনামুলের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
এদিকে গতকাল বুধবার বিভাগের সাতজন শিক্ষক উপাচার্য বরাবর চিঠি দিয়ে দাবি করেন, ৯ শিক্ষকের দেওয়া অভিযোগপত্রে উল্লেখিত ঘটনা সত্য নয়। বিভাগের অভ্যন্তরে একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। বিভাগের অভ্যন্তরীণ ঘটনা বিভাগেই নিরসন হওয়া উচিত। বিভাগের পঠন-পাঠনের পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে তাঁরা উপাচার্যের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
দুই পক্ষের চিঠিতে একই শিক্ষকের স্বাক্ষর
এদিকে শিক্ষকদের দুটি পক্ষের চিঠিতে স্বাক্ষর রয়েছে সহযোগী অধ্যাপক আশিক শাহরিয়ারের। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘২৩ মে আমি একাডেমিক কমিটির মিটিংয়ে ছিলাম না। পরে সভাপতি ম্যাম ঘটনাটি জানালে আমি ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করি। তবে বিভাগের অন্য সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, বিষয়টি যেভাবে আমাকে বলা হয়েছে তেমন নয়। তাই আমি পরবর্তী সময়ে ম্যামকে আমার অবস্থানের কথা জানিয়েছি। একই সঙ্গে আমরা কয়েকজন শিক্ষক বিষয়টি সমাধানে উপাচার্যের হস্তক্ষেপ কামনা করে চিঠি দিয়েছি।’
তবে যৌন হয়রানির বিষয়টিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগ উল্লেখ করে অধ্যাপক এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। মূলত আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করতেই এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। বিষয়টি সমাধানের জন্য আমি দ্রুত উপাচার্যের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘আমরা দুই পক্ষের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ ইতিমধ্যে লিগ্যাল সেলে পাঠানে হয়েছে। সেখান থেকে যৌন হয়রানির সেলে যাবে। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। তবে এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সহকর্মীরা; দুই পক্ষই উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন। উপাচার্য অভিযোগ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছেন।
দুই নারী সহকর্মীর পক্ষে মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবা কানিজ কেয়া গত মঙ্গলবার বিভাগের অধ্যাপক এনামুল হকের বিরুদ্ধে উপাচার্যের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। সেখানে বিভাগের বেশ কয়েকজন শিক্ষকের স্বাক্ষর নেওয়া হয়। পরে বিভাগের আরও কয়েকজন শিক্ষক ‘ঘটনা সত্য নয়’ দাবি করে উপাচার্যের কাছে পাল্টা অভিযোগ দেন।
অভিযোগে বিভাগীয় সভাপতি মাহবুবা কানিজ কেয়া উল্লেখ করেন, গত ২১ মে দুপুরে তাঁর অফিস কক্ষে অন্য শিক্ষকদের সামনেই অধ্যাপক এনামুল হক সহকর্মী নারী শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে অশোভন এবং যৌন হয়রানিমূলক আচরণ ও ভাষা ব্যবহার করেন। একাডেমিক আলোচনার মধ্যেই তিনি ওই শিক্ষকের কাপড় খুলে ফেলার হুমকি দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার বিভাগের একাডেমিক কমিটির সভা হয়। এ সময় তাঁকে ভবিষ্যতে এ ধরনের আচরণ থেকে বিরত থাকতে বলা হলে তিনি আবারও অশোভন আচরণ করেন এবং অকথ্য ভাষা ব্যবহার করেন। এ আচরণের জন্য তিনি ওই শিক্ষকের শাস্তির দাবি জানান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক মাহবুবা কানিজ কেয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের সহকর্মীদের সঙ্গে তুচ্ছ বিষয়ে কথা বলার পরিপ্রেক্ষিতে অধ্যাপক এনামুল এমন অশালীন আচরণ করেন। বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। পরে বিভাগের সভাপতি হিসেবে আমার দায়বদ্ধতা থেকে অভিযোগ দিয়েছি। একজন অধ্যাপকের কাছ থেকে এমন আচরণ লজ্জাজনক।’
একই দিন বিভাগের নয়জন শিক্ষক বিভাগের সভাপতির অভিযোগপত্রে উল্লেখিত ঘটনার বর্ণনা করে অধ্যাপক এনামুলের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
এদিকে গতকাল বুধবার বিভাগের সাতজন শিক্ষক উপাচার্য বরাবর চিঠি দিয়ে দাবি করেন, ৯ শিক্ষকের দেওয়া অভিযোগপত্রে উল্লেখিত ঘটনা সত্য নয়। বিভাগের অভ্যন্তরে একটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। বিভাগের অভ্যন্তরীণ ঘটনা বিভাগেই নিরসন হওয়া উচিত। বিভাগের পঠন-পাঠনের পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে তাঁরা উপাচার্যের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
দুই পক্ষের চিঠিতে একই শিক্ষকের স্বাক্ষর
এদিকে শিক্ষকদের দুটি পক্ষের চিঠিতে স্বাক্ষর রয়েছে সহযোগী অধ্যাপক আশিক শাহরিয়ারের। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘২৩ মে আমি একাডেমিক কমিটির মিটিংয়ে ছিলাম না। পরে সভাপতি ম্যাম ঘটনাটি জানালে আমি ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করি। তবে বিভাগের অন্য সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, বিষয়টি যেভাবে আমাকে বলা হয়েছে তেমন নয়। তাই আমি পরবর্তী সময়ে ম্যামকে আমার অবস্থানের কথা জানিয়েছি। একই সঙ্গে আমরা কয়েকজন শিক্ষক বিষয়টি সমাধানে উপাচার্যের হস্তক্ষেপ কামনা করে চিঠি দিয়েছি।’
তবে যৌন হয়রানির বিষয়টিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগ উল্লেখ করে অধ্যাপক এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। মূলত আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করতেই এই অভিযোগ তোলা হয়েছে। বিষয়টি সমাধানের জন্য আমি দ্রুত উপাচার্যের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ‘আমরা দুই পক্ষের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ ইতিমধ্যে লিগ্যাল সেলে পাঠানে হয়েছে। সেখান থেকে যৌন হয়রানির সেলে যাবে। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) র্যাগিং ও শৃঙ্খলাভঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলওয়ে স্টেশনে অবরোধ কর্মসূচির সময় উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনায় সোহেল মিয়া (২৮) নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ
১১ মিনিট আগে
খুলনা মহানগরীর খালিশপুরস্থ (১২ নম্বর ওয়ার্ডের) হাউসিং এস্টেটের ১৬৪ নম্বর সড়ক ও সড়কসংলগ্ন ড্রেনের জমির ওপর অবৈধভাবে নির্মিত ভবন ও স্থাপনাসমূহের অংশবিশেষ অপসারণ করা হয়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহানের নেতৃত্বে আজ বুধবার দিনব্যাপী এই অপসারণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২৪ মিনিট আগে
বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
১ ঘণ্টা আগেপবিপ্রবি সংবাদদাতা

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) র্যাগিং ও শৃঙ্খলাভঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, র্যাগিংয়ের পরিকল্পনা, নেতৃত্ব, সক্রিয় অংশগ্রহণসহ শারীরিক–মানসিক নির্যাতনের অভিযোগে কৃষি অনুষদের চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল-১-এর আবাসিক ছাত্র ফারহান ইসরাক খান সুপ্তকে দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হলো।
একই ঘটনায় মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল-১-এর আবাসিক ছাত্র মো. নাফিউল আলম নাহিদকে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ ছাড়া কৃষি অনুষদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও কবি বেগম সুফিয়া কামাল হলের আবাসিক ছাত্রী ফারিয়া আক্তার নাতাশাকে ঘটনার মূল উসকানিদাতা এবং টিজ করার বিষয়ে মিথ্যা অভিযোগ করার দায়ে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
আদেশে আরও উল্লেখ করা হয়, বহিষ্কারের মেয়াদকালে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একাডেমিক বা আবাসিক এলাকায় অবস্থান করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আবুল বাশার খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে শাস্তি দিয়ে আমরা যেন শুধু স্বস্তি পাই—এমন ভাবনা নয়; আমাদের লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণভাবে র্যাগিংমুক্ত ক্যাম্পাসে পরিণত করা।’

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) র্যাগিং ও শৃঙ্খলাভঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
আদেশে বলা হয়েছে, র্যাগিংয়ের পরিকল্পনা, নেতৃত্ব, সক্রিয় অংশগ্রহণসহ শারীরিক–মানসিক নির্যাতনের অভিযোগে কৃষি অনুষদের চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল-১-এর আবাসিক ছাত্র ফারহান ইসরাক খান সুপ্তকে দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হলো।
একই ঘটনায় মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল-১-এর আবাসিক ছাত্র মো. নাফিউল আলম নাহিদকে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ ছাড়া কৃষি অনুষদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ও কবি বেগম সুফিয়া কামাল হলের আবাসিক ছাত্রী ফারিয়া আক্তার নাতাশাকে ঘটনার মূল উসকানিদাতা এবং টিজ করার বিষয়ে মিথ্যা অভিযোগ করার দায়ে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
আদেশে আরও উল্লেখ করা হয়, বহিষ্কারের মেয়াদকালে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো একাডেমিক বা আবাসিক এলাকায় অবস্থান করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আবুল বাশার খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে শাস্তি দিয়ে আমরা যেন শুধু স্বস্তি পাই—এমন ভাবনা নয়; আমাদের লক্ষ্য বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণভাবে র্যাগিংমুক্ত ক্যাম্পাসে পরিণত করা।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। তবে এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সহকর্মীরা; দুই পক্ষই উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন। উপাচার্য অভিযোগ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছেন।
২৫ মে ২০২৩
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলওয়ে স্টেশনে অবরোধ কর্মসূচির সময় উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনায় সোহেল মিয়া (২৮) নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ
১১ মিনিট আগে
খুলনা মহানগরীর খালিশপুরস্থ (১২ নম্বর ওয়ার্ডের) হাউসিং এস্টেটের ১৬৪ নম্বর সড়ক ও সড়কসংলগ্ন ড্রেনের জমির ওপর অবৈধভাবে নির্মিত ভবন ও স্থাপনাসমূহের অংশবিশেষ অপসারণ করা হয়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহানের নেতৃত্বে আজ বুধবার দিনব্যাপী এই অপসারণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২৪ মিনিট আগে
বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি ও ভৈরব সংবাদদাতা

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলওয়ে স্টেশনে অবরোধ কর্মসূচির সময় উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনায় সোহেল মিয়া (২৮) নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ২টার দিকে শহরের পঞ্চবটী এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদ আলীর ছেলে সোহেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভৈরব রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদ আহমেদ।
১১ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে কিশোরগঞ্জ জেলাকে ঢাকা বিভাগ থেকে ময়মনসিংহ বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে ভৈরবসহ কিশোরগঞ্জজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। কিশোরগঞ্জকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে ভৈরববাসী কর্মসূচি শুরু করেন। পরে ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়। আন্দোলনকারীরা তিন দিনের লাগাতার ব্লকেড কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এর অংশ হিসেবে ২৬ অক্টোবর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড়ে দুই ঘণ্টা সড়ক অবরোধ এবং ২৭ অক্টোবর রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়। এই রেলপথ অবরোধ চলাকালে উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় স্টেশনমাস্টার মো. ইউসুফ বাদী হয়ে ১৫০ জন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপর গতকাল সকালে তিন কিশোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় রেলওয়ে পুলিশ। একই রাতে আরও এক অভিযুক্ত সোহেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি সাইদ আহমেদ বলেন, মামলায় এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযান অব্যাহত রয়েছে, দ্রুত অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।
ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শবনম শারমিন বলেন, জেলার দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের মতো ঘটনা ঘটেছে। প্রশাসন সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে, যেন আন্দোলনের নামে কেউ অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে।

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলওয়ে স্টেশনে অবরোধ কর্মসূচির সময় উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনায় সোহেল মিয়া (২৮) নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ২টার দিকে শহরের পঞ্চবটী এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোহাম্মদ আলীর ছেলে সোহেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভৈরব রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদ আহমেদ।
১১ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে কিশোরগঞ্জ জেলাকে ঢাকা বিভাগ থেকে ময়মনসিংহ বিভাগে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে ভৈরবসহ কিশোরগঞ্জজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। কিশোরগঞ্জকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে ভৈরববাসী কর্মসূচি শুরু করেন। পরে ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়। আন্দোলনকারীরা তিন দিনের লাগাতার ব্লকেড কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এর অংশ হিসেবে ২৬ অক্টোবর ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুর্জয় মোড়ে দুই ঘণ্টা সড়ক অবরোধ এবং ২৭ অক্টোবর রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়। এই রেলপথ অবরোধ চলাকালে উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় স্টেশনমাস্টার মো. ইউসুফ বাদী হয়ে ১৫০ জন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন। এরপর গতকাল সকালে তিন কিশোরকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় রেলওয়ে পুলিশ। একই রাতে আরও এক অভিযুক্ত সোহেল মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি সাইদ আহমেদ বলেন, মামলায় এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযান অব্যাহত রয়েছে, দ্রুত অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।
ভৈরব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শবনম শারমিন বলেন, জেলার দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের মতো ঘটনা ঘটেছে। প্রশাসন সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে, যেন আন্দোলনের নামে কেউ অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। তবে এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সহকর্মীরা; দুই পক্ষই উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন। উপাচার্য অভিযোগ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছেন।
২৫ মে ২০২৩
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) র্যাগিং ও শৃঙ্খলাভঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ মিনিট আগে
খুলনা মহানগরীর খালিশপুরস্থ (১২ নম্বর ওয়ার্ডের) হাউসিং এস্টেটের ১৬৪ নম্বর সড়ক ও সড়কসংলগ্ন ড্রেনের জমির ওপর অবৈধভাবে নির্মিত ভবন ও স্থাপনাসমূহের অংশবিশেষ অপসারণ করা হয়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহানের নেতৃত্বে আজ বুধবার দিনব্যাপী এই অপসারণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২৪ মিনিট আগে
বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা মহানগরীর খালিশপুরস্থ (১২ নম্বর ওয়ার্ডের) হাউসিং এস্টেটের ১৬৪ নম্বর সড়ক ও সড়কসংলগ্ন ড্রেনের জমির ওপর অবৈধভাবে নির্মিত ভবন ও স্থাপনাসমূহের অংশবিশেষ অপসারণ করা হয়েছে।
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহানের নেতৃত্বে আজ বুধবার দিনব্যাপী এই অপসারণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
কেসিসির এস্টেট অফিসার গাজী সালাউদ্দিন জানান, ইতিপূর্বে কেসিসির পক্ষ থেকে সড়কের ওপর নির্মিত স্থাপনাসমূহ অপসারণের জন্য বলা হলেও অধিকাংশ মালিক অবৈধ অংশ নিজ উদ্যোগে অপসারণ করেন। কিন্তু যে মালিকেরা নিজ উদ্যোগে অপসারণ করেননি, আজ কেসিসির উদ্যোগে তাঁদের স্থাপনাসমূহের অবৈধ অংশ অপসারণ করা হয়।
এ ছাড়া অপসারণ কার্যক্রম পরিচালনাকালে হাউসিং এস্টেটের ১৮ নম্বর সড়কের ফুটপাতের ওপর ফ্রিজসহ অন্যান্য মালামাল রেখে জনসাধারণের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অপরাধে শাম্মী স্টোরের স্বত্বাধিকারী আমিনুল ইসলাম ও ডিপার্টমেন্টাল স্টোর হাটবাজারের স্বত্বাধিকারী ইমরান খানকে এক হাজার টাকা করে জরিমানা করে তাৎক্ষণিক আদায় করা হয়।
কেসিসি ও মেট্রোপলিটন পুলিশের সদস্যরা অপসারণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন। জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।

খুলনা মহানগরীর খালিশপুরস্থ (১২ নম্বর ওয়ার্ডের) হাউসিং এস্টেটের ১৬৪ নম্বর সড়ক ও সড়কসংলগ্ন ড্রেনের জমির ওপর অবৈধভাবে নির্মিত ভবন ও স্থাপনাসমূহের অংশবিশেষ অপসারণ করা হয়েছে।
খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহানের নেতৃত্বে আজ বুধবার দিনব্যাপী এই অপসারণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
কেসিসির এস্টেট অফিসার গাজী সালাউদ্দিন জানান, ইতিপূর্বে কেসিসির পক্ষ থেকে সড়কের ওপর নির্মিত স্থাপনাসমূহ অপসারণের জন্য বলা হলেও অধিকাংশ মালিক অবৈধ অংশ নিজ উদ্যোগে অপসারণ করেন। কিন্তু যে মালিকেরা নিজ উদ্যোগে অপসারণ করেননি, আজ কেসিসির উদ্যোগে তাঁদের স্থাপনাসমূহের অবৈধ অংশ অপসারণ করা হয়।
এ ছাড়া অপসারণ কার্যক্রম পরিচালনাকালে হাউসিং এস্টেটের ১৮ নম্বর সড়কের ফুটপাতের ওপর ফ্রিজসহ অন্যান্য মালামাল রেখে জনসাধারণের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অপরাধে শাম্মী স্টোরের স্বত্বাধিকারী আমিনুল ইসলাম ও ডিপার্টমেন্টাল স্টোর হাটবাজারের স্বত্বাধিকারী ইমরান খানকে এক হাজার টাকা করে জরিমানা করে তাৎক্ষণিক আদায় করা হয়।
কেসিসি ও মেট্রোপলিটন পুলিশের সদস্যরা অপসারণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন। জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। তবে এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সহকর্মীরা; দুই পক্ষই উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন। উপাচার্য অভিযোগ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছেন।
২৫ মে ২০২৩
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) র্যাগিং ও শৃঙ্খলাভঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলওয়ে স্টেশনে অবরোধ কর্মসূচির সময় উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনায় সোহেল মিয়া (২৮) নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ
১১ মিনিট আগে
বুধবার সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনের কারণে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাঁরা নগর ভবনের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে আন্দোলন করেন। আজ বুধবার সকাল থেকেও সারা দিন প্রধান ফটক অবরোধ করে আন্দোলন করেন বিক্ষুব্ধ শ্রমিক-কর্মচারীরা। এর ফলে কোনো সেবাগ্রহীতা কিংবা রাসিকের শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি।
আজ সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিভিন্ন বিভাগে অস্থায়ীভাবে প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। এর মধ্যে পরিচ্ছন্নতা বিভাগের বেশি। এসব শ্রমিকের প্রতিদিনের নির্ধারিত মজুরি ৬০০ টাকা হলেও বাস্তবে পাচ্ছেন ৪৮৪ টাকা করে। এ ছাড়া কোনো দিন কাজে অনুপস্থিত থাকলে তাঁরা বেতন-ভাতার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন।
তাঁরা বলছেন, গত জানুয়ারিতে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের মজুরি বাড়ানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ৭৫০ টাকা ও অদক্ষ শ্রমিকদের ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু রাসিক এখনো সেটি বাস্তবায়ন করেনি।
প্রধান ফটক অবরোধ রেখে সমাবেশ চলাকালে বক্তারা বলেন, সব শ্রমিক-কর্মচারীর মাসিক বেতন ন্যূনতম ২২ হাজার ৫০০ টাকা করতে হবে। মাসের তিন তারিখের মধ্যে বেতন প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের জন্য ঘোষিত উৎসব ভাতাও চালু করতে হবে। কোনো শ্রমিককে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত করা যাবে না; যদি কোনো অনিয়ম ঘটে, তবে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নিতে হবে। চাকরি স্থায়ী করতে হবে এবং চাকরি শেষ হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।
পরিবহন শাখার গাড়িচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির পর রাসিক প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার খন্দকার আজিম আহমেদ একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। রাসিকের সচিব ছিলেন ওই কমিটির প্রধান। কমিটির শ্রমিক-কর্মচারীদের মজুরি নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা থাকলেও গত তিন মাসে কোনো বৈঠক হয়নি। ফলে বেতনও বাড়েনি।
পরিচ্ছন্নতা বিভাগের ভ্যানচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চার মাস আগে ভ্যানে আবর্জনা তুলতে গিয়ে ইনজেকশনের সিরিঞ্জ পায়ে ঢুকে যায়। তিন মাস চিকিৎসা নিতে হয়েছে। কিন্তু সিটি করপোরেশন চিকিৎসা ব্যয় দেয়নি, বরং কাজ করতে না পারায় বেতন বন্ধ করে দিয়েছে। এখন পরিবার নিয়ে আমি চরম অসহায় অবস্থায় আছি।’
করপোরেশনের প্রবেশদ্বারে শ্রমিক-কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে আজ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম, প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) আহমদ আল মঈন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মো. নূর ঈ সাঈদ, প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এফ এ এম আঞ্জুমান আরা বেগমসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা সিটি ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি। ফলে দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সেবাগ্রহীতারা। আগের দিন শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনের বাইরে একটি সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন। শ্রমিক-কর্মচারীদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে এ দিন তাঁরা অফিসেই আসেননি।
এ বিষয়ে রাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি আমরা পর্যালোচনা করছি। তবে তাঁরা বেশ কিছু বেআইনি দাবি তুলেছেন। সবকিছু আইনের মধ্যেই করা হবে। তাঁদের আন্দোলনে কারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেটা স্পষ্ট নয়। তাঁদের নেতা পাওয়া যাচ্ছে না। এর পেছনে কারও ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।’

দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে আন্দোলনের কারণে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তাঁরা নগর ভবনের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে আন্দোলন করেন। আজ বুধবার সকাল থেকেও সারা দিন প্রধান ফটক অবরোধ করে আন্দোলন করেন বিক্ষুব্ধ শ্রমিক-কর্মচারীরা। এর ফলে কোনো সেবাগ্রহীতা কিংবা রাসিকের শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি।
আজ সকালের দিকে বিক্ষোভকারীরা নগর ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে প্রতিটি বিভাগের দাপ্তরিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বড় অংশই পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কর্মচারী। তাঁরা কর্মবিরতি শুরু করায় ইতিমধ্যে ‘পরিচ্ছন্ন নগরী’ হিসেবে পরিচিত রাজশাহীতে ময়লা-আবর্জনা অপসারণে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে।
দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিভিন্ন বিভাগে অস্থায়ীভাবে প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক-কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। এর মধ্যে পরিচ্ছন্নতা বিভাগের বেশি। এসব শ্রমিকের প্রতিদিনের নির্ধারিত মজুরি ৬০০ টাকা হলেও বাস্তবে পাচ্ছেন ৪৮৪ টাকা করে। এ ছাড়া কোনো দিন কাজে অনুপস্থিত থাকলে তাঁরা বেতন-ভাতার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন।
তাঁরা বলছেন, গত জানুয়ারিতে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের মজুরি বাড়ানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি ৭৫০ টাকা ও অদক্ষ শ্রমিকদের ৭০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু রাসিক এখনো সেটি বাস্তবায়ন করেনি।
প্রধান ফটক অবরোধ রেখে সমাবেশ চলাকালে বক্তারা বলেন, সব শ্রমিক-কর্মচারীর মাসিক বেতন ন্যূনতম ২২ হাজার ৫০০ টাকা করতে হবে। মাসের তিন তারিখের মধ্যে বেতন প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকদের জন্য ঘোষিত উৎসব ভাতাও চালু করতে হবে। কোনো শ্রমিককে বিনা কারণে চাকরিচ্যুত করা যাবে না; যদি কোনো অনিয়ম ঘটে, তবে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নিতে হবে। চাকরি স্থায়ী করতে হবে এবং চাকরি শেষ হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।
পরিবহন শাখার গাড়িচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, সরকারি প্রজ্ঞাপন জারির পর রাসিক প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার খন্দকার আজিম আহমেদ একটি কমিটি গঠন করেছিলেন। রাসিকের সচিব ছিলেন ওই কমিটির প্রধান। কমিটির শ্রমিক-কর্মচারীদের মজুরি নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা থাকলেও গত তিন মাসে কোনো বৈঠক হয়নি। ফলে বেতনও বাড়েনি।
পরিচ্ছন্নতা বিভাগের ভ্যানচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চার মাস আগে ভ্যানে আবর্জনা তুলতে গিয়ে ইনজেকশনের সিরিঞ্জ পায়ে ঢুকে যায়। তিন মাস চিকিৎসা নিতে হয়েছে। কিন্তু সিটি করপোরেশন চিকিৎসা ব্যয় দেয়নি, বরং কাজ করতে না পারায় বেতন বন্ধ করে দিয়েছে। এখন পরিবার নিয়ে আমি চরম অসহায় অবস্থায় আছি।’
করপোরেশনের প্রবেশদ্বারে শ্রমিক-কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে আজ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম, প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) আহমদ আল মঈন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মো. নূর ঈ সাঈদ, প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা এফ এ এম আঞ্জুমান আরা বেগমসহ বেশ কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা সিটি ভবনে প্রবেশ করতে পারেননি। ফলে দাপ্তরিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সেবাগ্রহীতারা। আগের দিন শীর্ষ কর্মকর্তারা নগর ভবনের বাইরে একটি সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন। শ্রমিক-কর্মচারীদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে এ দিন তাঁরা অফিসেই আসেননি।
এ বিষয়ে রাসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, ‘দৈনিক মজুরিভিত্তিক শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি আমরা পর্যালোচনা করছি। তবে তাঁরা বেশ কিছু বেআইনি দাবি তুলেছেন। সবকিছু আইনের মধ্যেই করা হবে। তাঁদের আন্দোলনে কারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেটা স্পষ্ট নয়। তাঁদের নেতা পাওয়া যাচ্ছে না। এর পেছনে কারও ইন্ধন রয়েছে কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিএনপি-জামায়াতপন্থী এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে সহকর্মীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। তবে এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁর পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন সহকর্মীরা; দুই পক্ষই উপাচার্যের দ্বারস্থ হয়েছেন। উপাচার্য অভিযোগ তদন্তের উদ্যোগ নিয়েছেন।
২৫ মে ২০২৩
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) র্যাগিং ও শৃঙ্খলাভঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ মিনিট আগে
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলওয়ে স্টেশনে অবরোধ কর্মসূচির সময় উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ ও ভাঙচুরের ঘটনায় সোহেল মিয়া (২৮) নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে রেলওয়ে পুলিশ
১১ মিনিট আগে
খুলনা মহানগরীর খালিশপুরস্থ (১২ নম্বর ওয়ার্ডের) হাউসিং এস্টেটের ১৬৪ নম্বর সড়ক ও সড়কসংলগ্ন ড্রেনের জমির ওপর অবৈধভাবে নির্মিত ভবন ও স্থাপনাসমূহের অংশবিশেষ অপসারণ করা হয়েছে। খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহানের নেতৃত্বে আজ বুধবার দিনব্যাপী এই অপসারণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২৪ মিনিট আগে