শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করার লক্ষ্যে উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় শেরপুর উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা সভাকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ দিকে একই দিনে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের গৃহ ও ভূমি বরাদ্দের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ খেতমজুর সমিতি।
শেরপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা সভাপতিত্বে আয়োজিত এ সভায় বক্তব্য রাখেন শেরপুর-ধুনট নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবর রহমান ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নিলুফা ইয়াসমিন।
উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) এস এম রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন শেরপুর পৌরসভার মেয়র জানে আলম খোকা, আওয়ামী লীগের শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, সাপ্তাহিক আজকের শেরপুরের সম্পাদক সাইফুল বারি ডাবলুসহ অনেকে।
সভায় বক্তারা বলেন, সরকারি প্রকল্পের আওতায় শেরপুরে এ পর্যন্ত উপজেলায় ৫০১টি ঘর প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ভূমিহীন-গৃহহীনরা কেউ বাদ পড়েছে কি না আর কাউকে ঘর দিতে হবে কি না এ সকল বিষয় নিয়ে উপজেলার সকল জনপ্রতিনিধি, সাংবাদকর্মী, ইমাম, শিক্ষক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বৈঠক করা হয়েছে। উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করার পরও যদি এই ধরনের কোনো ব্যক্তি বা পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায় তাদের পুনর্বাসন করা হবে।
এদিকে শেরপুর উপজেলা সকল ভূমিহীন ও গৃহহীনদের গৃহ ও ভূমি বরাদ্দের দাবিতে স্মারক লিপি প্রদান করেছেন বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ খেতমজুর সমিতির শেরপুর উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। সোমবার দুপুর ১টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে তারা এই স্মারক লিপি প্রদান করেন।
বাংলাদেশ খেতমজুর সমিতির শেরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি আব্দুস সামাদ বলেন, ‘শেরপুরে মাত্র ৫০১টি ঘর বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরেও হাজার হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষকে রেখে এই ধরনের ঘোষণা দেওয়া প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়। আমরা এই উদ্যোগের তীব্র নিন্দা জানাই।’
উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন ঘোষণা করার আগে প্রতিটি গ্রামে গ্রামে জরিপ করে সকলের জন্য ভূমি ও বাড়ি বরাদ্দ প্রদানের জন্য তারা জোড় দাবি জানান আব্দুস সামাদ।
বগুড়ার শেরপুর উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করার লক্ষ্যে উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সময় শেরপুর উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা সভাকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ দিকে একই দিনে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের গৃহ ও ভূমি বরাদ্দের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ খেতমজুর সমিতি।
শেরপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা সুলতানা সভাপতিত্বে আয়োজিত এ সভায় বক্তব্য রাখেন শেরপুর-ধুনট নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবর রহমান ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নিলুফা ইয়াসমিন।
উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) এস এম রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন শেরপুর পৌরসভার মেয়র জানে আলম খোকা, আওয়ামী লীগের শেরপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, সাপ্তাহিক আজকের শেরপুরের সম্পাদক সাইফুল বারি ডাবলুসহ অনেকে।
সভায় বক্তারা বলেন, সরকারি প্রকল্পের আওতায় শেরপুরে এ পর্যন্ত উপজেলায় ৫০১টি ঘর প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ভূমিহীন-গৃহহীনরা কেউ বাদ পড়েছে কি না আর কাউকে ঘর দিতে হবে কি না এ সকল বিষয় নিয়ে উপজেলার সকল জনপ্রতিনিধি, সাংবাদকর্মী, ইমাম, শিক্ষক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বৈঠক করা হয়েছে। উপজেলাকে ভূমিহীন-গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করার পরও যদি এই ধরনের কোনো ব্যক্তি বা পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায় তাদের পুনর্বাসন করা হবে।
এদিকে শেরপুর উপজেলা সকল ভূমিহীন ও গৃহহীনদের গৃহ ও ভূমি বরাদ্দের দাবিতে স্মারক লিপি প্রদান করেছেন বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ খেতমজুর সমিতির শেরপুর উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। সোমবার দুপুর ১টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে তারা এই স্মারক লিপি প্রদান করেন।
বাংলাদেশ খেতমজুর সমিতির শেরপুর উপজেলা শাখার সভাপতি আব্দুস সামাদ বলেন, ‘শেরপুরে মাত্র ৫০১টি ঘর বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরেও হাজার হাজার ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষকে রেখে এই ধরনের ঘোষণা দেওয়া প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়। আমরা এই উদ্যোগের তীব্র নিন্দা জানাই।’
উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন ঘোষণা করার আগে প্রতিটি গ্রামে গ্রামে জরিপ করে সকলের জন্য ভূমি ও বাড়ি বরাদ্দ প্রদানের জন্য তারা জোড় দাবি জানান আব্দুস সামাদ।
দুর্নীতি ও অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে গাজীপুরের দুটি সাবরেজিস্ট্রি অফিস। গাজীপুর সদর ও গাজীপুর যুগ্ম সাবরেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই হয় না। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর অডিট করার কথা থাকলেও ১০ বছর ধরে অফিস দুটি অডিট হয় না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদকের অভিযানেও উঠে এসেছে অভিযোগের সত্যতা।
৩৩ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের বাসাইলে লাঙ্গুলিয়া নদীতে বাঁধ দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মাছ চাষ করছে প্রভাবশালী একটি মহল। এতে বন্ধ হয়ে গেছে পানিপ্রবাহ। বাড়ছে কৃষি ও পরিবেশ বিপর্যয়। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছে অসাধু চক্রটি। তবে এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক ও জনপদের শত কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে উঠেছে অবৈধ খাবার হোটেল। এগুলো ট্রাক হোটেল নামে পরিচিত। আর এই হোটেল ব্যবসার আড়ালে মাদকের কারবার চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার আলোচিত কলেজছাত্রী লামিয়া আক্তার ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি ইমরান মুন্সিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেল ৫টার দিকে বরিশাল জেলার এয়ারপোর্ট থানা এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পটুয়াখালী জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগে