নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনায় বিএনপির চার শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেছে পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধে নাশকতা, পুলিশের ওপর হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের অভিযোগ আনা হয়েছে। আজ সোমবার কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তানভীর মেহেদী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালীসহ ১০১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অঙ্গসংগঠনের আরও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ ও পুলিশ জানায়, গতকাল রোববার উপজেলার সান্দিকোনা বাজার হয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা দলীয় কর্মসূচিতে যাচ্ছিলেন। বাজারে পুলিশের একটি দল দায়িত্ব পালন করে। এ সময় বিএনপির ৬০০ থেকে ৭০০ লোক একত্র হয়ে সরকারি সম্পদ বিনষ্টের চেষ্টা চালান। বাধা দিলে তাঁরা পুলিশ সদস্যদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করের।
একপর্যায়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। এতে তাপস ও তানভীর নামে দুই পুলিশ কর্মকর্তা (এসআই) আহত হন। তাঁদের স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ, ভাঙা কাচ, জর্দার কৌটাসহ নাশকতার বিভিন্ন আলামত জব্দ করেছে পুলিশ।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপি নেতা-কর্মীরা ওই দিন পুলিশের ওপর অতর্কিতে হামলা চালায়। নাশকতার চেষ্টা ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। পুলিশ তা প্রতিহত করেছে। ঘটনাস্থল থেকে ককটেলের বিস্ফোরিত অংশসহ বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।’ তবে মামলায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার রোডমার্চ কর্মসূচিতে আমাদের নেতা-কর্মীরা সান্দিকোনা দিয়ে রোডমার্চে যোগ দিতে যায়। পুলিশ নেতা-কর্মীদের বাধা দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশ যে অভিযোগে মামলা দিয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। মূলত এ রকম কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আমরা এ মিথ্যা মামলার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে বিএনপিকে চলমান আন্দোলন থেকে আর সরানো যাবে না।’
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্মসূচিতে যাওয়া ঠেকাতে পুলিশ বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাধা দেয়। পুলিশ আহত হওয়ার ঘটনাও মিথ্যা। হয়রানির উদ্দেশ্যে পুলিশ আমিসহ চার শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে।’ এসব মামলাকে ভিত্তিহীন ও গায়েবি উল্লেখ করে তিনি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
নেত্রকোনায় বিএনপির চার শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেছে পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধে নাশকতা, পুলিশের ওপর হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের অভিযোগ আনা হয়েছে। আজ সোমবার কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তানভীর মেহেদী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালীসহ ১০১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অঙ্গসংগঠনের আরও ২০০-৩০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ ও পুলিশ জানায়, গতকাল রোববার উপজেলার সান্দিকোনা বাজার হয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীরা দলীয় কর্মসূচিতে যাচ্ছিলেন। বাজারে পুলিশের একটি দল দায়িত্ব পালন করে। এ সময় বিএনপির ৬০০ থেকে ৭০০ লোক একত্র হয়ে সরকারি সম্পদ বিনষ্টের চেষ্টা চালান। বাধা দিলে তাঁরা পুলিশ সদস্যদের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করের।
একপর্যায়ে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটান। এতে তাপস ও তানভীর নামে দুই পুলিশ কর্মকর্তা (এসআই) আহত হন। তাঁদের স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ, ভাঙা কাচ, জর্দার কৌটাসহ নাশকতার বিভিন্ন আলামত জব্দ করেছে পুলিশ।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপি নেতা-কর্মীরা ওই দিন পুলিশের ওপর অতর্কিতে হামলা চালায়। নাশকতার চেষ্টা ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। পুলিশ তা প্রতিহত করেছে। ঘটনাস্থল থেকে ককটেলের বিস্ফোরিত অংশসহ বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।’ তবে মামলায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা বিএনপির সভাপতি জয়নাল আবেদীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার রোডমার্চ কর্মসূচিতে আমাদের নেতা-কর্মীরা সান্দিকোনা দিয়ে রোডমার্চে যোগ দিতে যায়। পুলিশ নেতা-কর্মীদের বাধা দিয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশ যে অভিযোগে মামলা দিয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। মূলত এ রকম কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আমরা এ মিথ্যা মামলার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে বিএনপিকে চলমান আন্দোলন থেকে আর সরানো যাবে না।’
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কর্মসূচিতে যাওয়া ঠেকাতে পুলিশ বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাধা দেয়। পুলিশ আহত হওয়ার ঘটনাও মিথ্যা। হয়রানির উদ্দেশ্যে পুলিশ আমিসহ চার শতাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে।’ এসব মামলাকে ভিত্তিহীন ও গায়েবি উল্লেখ করে তিনি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে