চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
ডাম্পিং স্টেশন না থাকায় যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। শহরের বিভিন্ন এলাকায় ময়লা বর্জ্য ফেলায় শহরে জমেছে ময়লার স্তূপ। শহরের বাসাবাড়ি, প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কল-কারখানার বর্জ্য সংগ্রহ করে তা বিভিন্ন জনবহুল এলাকাসহ নদীর পাড়ে ফেলছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে করে যেমন হুমকির মুখে পড়ছে পরিবেশ-প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য তেমনি দুর্ভোগে পড়ছে পুরো শহরবাসী। এ ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ ময়লা ফেলার ডাস্টবিন নেই পৌর এলাকায়। যেগুলো রয়েছে তাও অযত্ন-অবহেলায় ভেঙে পড়ে সেখান থেকে ছাড়াচ্ছে দুর্গন্ধ।
তবে আশার বাণী জানিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। তারা বলছেন, এ সমস্যা থেকে দ্রুতই রেহাই পেতে চলেছে শহরবাসী। ডাম্পিং স্টেশনের অভাব দূর হচ্ছে পৌরবাসীর। দীর্ঘ অপেক্ষা আর দুর্ভোগের পর বর্জ্য শোধনের স্যানিটারি ল্যান্ড ফিল্ড পৌরসভায় তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা।
পৌরসভা জানিয়েছে, এরই মধ্যে বর্জ্য শোধনাগারের প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ করছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। বিশাল এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে ২ নম্বর ওয়ার্ডের গাইদঘাট রোডের পাশে ৩ একর জমিতে। যার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, চুয়াডাঙ্গা শহরের সব ময়লা-আবর্জনা একটি স্থানে জমা হবে। তারপর সেই আবর্জনা শোধন করে তৈরি হবে জৈব সার, প্লাস্টিকের পণ্য, আরও অন্যান্য দ্রব্য। ডাম্পিং স্টেশনের প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৬৬ হাজার ৬৩৪ টাকা। আগামী ৬ মাসের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে। এ কাজটি শুরু হয়েছিল গত ২০২০ সালের মার্চ মাসে। ডাম্পিং স্টেশন কাজ চলমান আছে শেষ হয়ে গেলে পৌরবাসী এই দুর্ভোগ থেকে খুব শিগগিরই রেহাই পাবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সেলিমুল হাবিব বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গার অন্যতম একটি সমস্যা ময়লা আবর্জনা। আমরা রাস্তায় চলাফেরা করতে পারি না। উৎকট দুর্গন্ধের কারণে সামাজিক পরিবেশ ও প্রকৃতির আবহাওয়ায় চরম ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু এখন পৌরসভা একটা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ড্যাম্পিং স্টেশনের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা আশা করি খুব তাড়াতাড়ি পৌর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা হবে। আমরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারব।’
পৌর এলাকার কেদারগঞ্জ এলাকার সাইদুল ইসলাম বলেন, আমাদের শহরের যত ময়লা আবর্জনা সবই সড়কের আশপাশে ফেলা রাখা হয়। এতে রাস্তায় চলাচল করতে চরম অসুবিধা হয়। কিন্তু এখন পৌরসভা ডাম্পিং স্টেশন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা আশা করি খুব দ্রুতই পৌরবাসী এই ময়লা আবর্জনার হাত থেকে রেহাই পাবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন বলেন, পৌরবাসীর দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ শহরের ময়লা আবর্জনা। আমাদের পৌরবাসী একটু সচেতন হলে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা থাকবে না। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা পৌর ডাম্পিং স্টেশনের কাজ চলছে। আশা করছি আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডাম্পিং স্টেশনের কাজ শেষ হবে। চুয়াডাঙ্গার যত ময়লা আবর্জনা সব এক জায়গায় জমা হবে। এভাবে পৌরবাসীর দীর্ঘ দিনের দাবি পূরণ হবে। সেই সঙ্গে রাস্তায় বা যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনার আর দেখা মিলবে না।
ডাম্পিং স্টেশন না থাকায় যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। শহরের বিভিন্ন এলাকায় ময়লা বর্জ্য ফেলায় শহরে জমেছে ময়লার স্তূপ। শহরের বাসাবাড়ি, প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কল-কারখানার বর্জ্য সংগ্রহ করে তা বিভিন্ন জনবহুল এলাকাসহ নদীর পাড়ে ফেলছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে করে যেমন হুমকির মুখে পড়ছে পরিবেশ-প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য তেমনি দুর্ভোগে পড়ছে পুরো শহরবাসী। এ ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ ময়লা ফেলার ডাস্টবিন নেই পৌর এলাকায়। যেগুলো রয়েছে তাও অযত্ন-অবহেলায় ভেঙে পড়ে সেখান থেকে ছাড়াচ্ছে দুর্গন্ধ।
তবে আশার বাণী জানিয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ। তারা বলছেন, এ সমস্যা থেকে দ্রুতই রেহাই পেতে চলেছে শহরবাসী। ডাম্পিং স্টেশনের অভাব দূর হচ্ছে পৌরবাসীর। দীর্ঘ অপেক্ষা আর দুর্ভোগের পর বর্জ্য শোধনের স্যানিটারি ল্যান্ড ফিল্ড পৌরসভায় তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা।
পৌরসভা জানিয়েছে, এরই মধ্যে বর্জ্য শোধনাগারের প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ করছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। বিশাল এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে ২ নম্বর ওয়ার্ডের গাইদঘাট রোডের পাশে ৩ একর জমিতে। যার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, চুয়াডাঙ্গা শহরের সব ময়লা-আবর্জনা একটি স্থানে জমা হবে। তারপর সেই আবর্জনা শোধন করে তৈরি হবে জৈব সার, প্লাস্টিকের পণ্য, আরও অন্যান্য দ্রব্য। ডাম্পিং স্টেশনের প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৬৬ হাজার ৬৩৪ টাকা। আগামী ৬ মাসের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে। এ কাজটি শুরু হয়েছিল গত ২০২০ সালের মার্চ মাসে। ডাম্পিং স্টেশন কাজ চলমান আছে শেষ হয়ে গেলে পৌরবাসী এই দুর্ভোগ থেকে খুব শিগগিরই রেহাই পাবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সেলিমুল হাবিব বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গার অন্যতম একটি সমস্যা ময়লা আবর্জনা। আমরা রাস্তায় চলাফেরা করতে পারি না। উৎকট দুর্গন্ধের কারণে সামাজিক পরিবেশ ও প্রকৃতির আবহাওয়ায় চরম ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু এখন পৌরসভা একটা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ড্যাম্পিং স্টেশনের জন্য উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা আশা করি খুব তাড়াতাড়ি পৌর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা হবে। আমরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারব।’
পৌর এলাকার কেদারগঞ্জ এলাকার সাইদুল ইসলাম বলেন, আমাদের শহরের যত ময়লা আবর্জনা সবই সড়কের আশপাশে ফেলা রাখা হয়। এতে রাস্তায় চলাচল করতে চরম অসুবিধা হয়। কিন্তু এখন পৌরসভা ডাম্পিং স্টেশন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা আশা করি খুব দ্রুতই পৌরবাসী এই ময়লা আবর্জনার হাত থেকে রেহাই পাবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন বলেন, পৌরবাসীর দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ শহরের ময়লা আবর্জনা। আমাদের পৌরবাসী একটু সচেতন হলে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা থাকবে না। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা পৌর ডাম্পিং স্টেশনের কাজ চলছে। আশা করছি আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডাম্পিং স্টেশনের কাজ শেষ হবে। চুয়াডাঙ্গার যত ময়লা আবর্জনা সব এক জায়গায় জমা হবে। এভাবে পৌরবাসীর দীর্ঘ দিনের দাবি পূরণ হবে। সেই সঙ্গে রাস্তায় বা যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনার আর দেখা মিলবে না।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে