ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা গণমিছিলের অংশ হিসেবে ঝিনাইদহ শহরে গণমিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আজ শুক্রবার (২ আগস্ট) জুমার নামাজের পর শহরের ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনে থেকে গণমিছিল বের করা হয়।
মিছিলটি পুলিশি প্রহরায় শহীদ মিনার, প্রেরণা একাত্তর চত্বর, পায়রা চত্বর, কেসি কলেজ সড়ক ঘুরে প্রেরণা একাত্তর চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলের সময় পুলিশ দেখলেই ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেওয়া হয়। পরে সেখানে তাঁরা ৯ দফা দাবিতে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে।
সে সময় বৈষম্যবিরোধী কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক শারমিন সুলতানা, রতনা খাতুন, হোসাইন আহমেদসহ অন্য শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে শিক্ষার্থীদের গণমিছিল ও সমাবেশে জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া মিলনসহ অন্য আইনজীবী এবং ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরাও অংশ নেন।
গণমিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক শারমিন সুলতানা বলেন, ‘সারা দেশে নির্বিচারে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি, গ্রেপ্তার, নির্যাতনের প্রতিবাদ ও ৯ দফা দাবি আদায়ে রাস্তায় নেমেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে। এই সরকার গণতন্ত্রকে হটিয়ে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধার বাংলাদেশে স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না। বাংলাদেশে আমরা ছাত্রসমাজ যত দিন আছি, এই বাংলায় কোনো বৈষম্যর ঠাঁই হবে না। স্বাধীন বাংলাদেশকে আবারও স্বাধীন জায়গা ফিরিয়ে নিতে আমরা ছাত্রসমাজ জীবন দিতে প্রস্তুত আছি। কারণ, এটা কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন না, এটা সাধারণ মানুষের আন্দোলন।’
এদিকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সাড়া দিয়ে তাদের গণমিছিলে একাত্ম হয়ে ঝিনাইদহ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া মিলন বলেন, ‘এই শিক্ষার্থী ও সন্তানদের রক্তাক্ত দেহ দেখে আর ঘরে থাকতে পারি নাই। মনে হচ্ছে, নিজের সন্তানের গায়েই গুলিগুলো লেগেছে। আমরা চাই মানুষের কথার মূল্য, জীবনের মূল্য থাকতে হবে।’
এদিকে ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে আমরা সাধুবাদ জানাই। পুলিশের ওপর রাগ করে আসলে কোনো লাভ নেই। আমাদের কাজ হলো জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। আমরা সেগুলো খেয়াল করছি।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা গণমিছিলের অংশ হিসেবে ঝিনাইদহ শহরে গণমিছিল করেছে শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আজ শুক্রবার (২ আগস্ট) জুমার নামাজের পর শহরের ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনে থেকে গণমিছিল বের করা হয়।
মিছিলটি পুলিশি প্রহরায় শহীদ মিনার, প্রেরণা একাত্তর চত্বর, পায়রা চত্বর, কেসি কলেজ সড়ক ঘুরে প্রেরণা একাত্তর চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলের সময় পুলিশ দেখলেই ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেওয়া হয়। পরে সেখানে তাঁরা ৯ দফা দাবিতে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে।
সে সময় বৈষম্যবিরোধী কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক শারমিন সুলতানা, রতনা খাতুন, হোসাইন আহমেদসহ অন্য শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে শিক্ষার্থীদের গণমিছিল ও সমাবেশে জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া মিলনসহ অন্য আইনজীবী এবং ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরাও অংশ নেন।
গণমিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী কোটা সংস্কার আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক শারমিন সুলতানা বলেন, ‘সারা দেশে নির্বিচারে শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি, গ্রেপ্তার, নির্যাতনের প্রতিবাদ ও ৯ দফা দাবি আদায়ে রাস্তায় নেমেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে। এই সরকার গণতন্ত্রকে হটিয়ে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধার বাংলাদেশে স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না। বাংলাদেশে আমরা ছাত্রসমাজ যত দিন আছি, এই বাংলায় কোনো বৈষম্যর ঠাঁই হবে না। স্বাধীন বাংলাদেশকে আবারও স্বাধীন জায়গা ফিরিয়ে নিতে আমরা ছাত্রসমাজ জীবন দিতে প্রস্তুত আছি। কারণ, এটা কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন না, এটা সাধারণ মানুষের আন্দোলন।’
এদিকে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সাড়া দিয়ে তাদের গণমিছিলে একাত্ম হয়ে ঝিনাইদহ জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া মিলন বলেন, ‘এই শিক্ষার্থী ও সন্তানদের রক্তাক্ত দেহ দেখে আর ঘরে থাকতে পারি নাই। মনে হচ্ছে, নিজের সন্তানের গায়েই গুলিগুলো লেগেছে। আমরা চাই মানুষের কথার মূল্য, জীবনের মূল্য থাকতে হবে।’
এদিকে ঘটনাস্থলে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে আমরা সাধুবাদ জানাই। পুলিশের ওপর রাগ করে আসলে কোনো লাভ নেই। আমাদের কাজ হলো জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। আমরা সেগুলো খেয়াল করছি।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৩ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে