লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
নড়াইলের লোহাগড়ায় ৮ মাসের শিশুকে গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল সোমবার উপজেলার শালনগর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই শিশুটির মা কুলসুম বেগম (৩০) বাদী হয়ে লোহাগড়া থানায় স্বামীসহ দুজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম মামুন শেখ (৩২)। তিনি ওই গ্রামের দাউদ শেখের ছেলে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিশু মামুন শেখের ছেলে আল-হাবিব।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ১৩ বছর আগে মামুন শেখের সঙ্গে কুলসুম বেগমের বিয়ে হয়। তাঁদের দুই ছেলে ও একটি মেয়েসন্তান জন্ম নেয়। এরপরে মামুন শেখ মাফুজা আক্তার নামে এক নারীকে (২২) দ্বিতীয় বিয়ে করেন। দ্বিতীয় বিয়ের পর থেকে মামুন প্রথম স্ত্রী ও সন্তানদের কোনো খোঁজখবরসহ ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নেন না। এ ছাড়া যৌতুকের জন্য কুলসুম বেগমকে প্রায়ই মারধর ও নির্যাতন করেন।
আরও জানা যায়, গতকাল সোমবার অভিযুক্ত মামুন শেখ পুনরায় যৌতুকের জন্য প্রথম স্ত্রী কুলসুম বেগমকে বাঁশের লাঠি দিয়ে মারধর করেন এবং গলা চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করেন। এ সময় মামুনের দ্বিতীয় স্ত্রী মাফুজা আক্তারও কুলসুমের চুলের মুঠি ধরে মারধর করে পালিয়ে যান। দ্বিতীয় স্ত্রী চলে যাওয়ায় রাগান্বিত হয়ে মামুন শেখ আট মাস বয়সী সন্তান আল হাবিবকে নিয়ে বাড়ির পাশে আমগাছের ডালের সঙ্গে পা ওপর দিকে দিয়ে ঝুলিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করেন। কুলসুমের শাশুড়ি ও প্রতিবেশীরা শিশুটিকে রক্ষা করেন।
এ বিষয়ে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযুক্ত আসামি মামুন শেখকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নড়াইলের লোহাগড়ায় ৮ মাসের শিশুকে গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল সোমবার উপজেলার শালনগর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই শিশুটির মা কুলসুম বেগম (৩০) বাদী হয়ে লোহাগড়া থানায় স্বামীসহ দুজনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম মামুন শেখ (৩২)। তিনি ওই গ্রামের দাউদ শেখের ছেলে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিশু মামুন শেখের ছেলে আল-হাবিব।
মামলার সূত্রে জানা গেছে, ১৩ বছর আগে মামুন শেখের সঙ্গে কুলসুম বেগমের বিয়ে হয়। তাঁদের দুই ছেলে ও একটি মেয়েসন্তান জন্ম নেয়। এরপরে মামুন শেখ মাফুজা আক্তার নামে এক নারীকে (২২) দ্বিতীয় বিয়ে করেন। দ্বিতীয় বিয়ের পর থেকে মামুন প্রথম স্ত্রী ও সন্তানদের কোনো খোঁজখবরসহ ভরণ-পোষণের দায়িত্ব নেন না। এ ছাড়া যৌতুকের জন্য কুলসুম বেগমকে প্রায়ই মারধর ও নির্যাতন করেন।
আরও জানা যায়, গতকাল সোমবার অভিযুক্ত মামুন শেখ পুনরায় যৌতুকের জন্য প্রথম স্ত্রী কুলসুম বেগমকে বাঁশের লাঠি দিয়ে মারধর করেন এবং গলা চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করেন। এ সময় মামুনের দ্বিতীয় স্ত্রী মাফুজা আক্তারও কুলসুমের চুলের মুঠি ধরে মারধর করে পালিয়ে যান। দ্বিতীয় স্ত্রী চলে যাওয়ায় রাগান্বিত হয়ে মামুন শেখ আট মাস বয়সী সন্তান আল হাবিবকে নিয়ে বাড়ির পাশে আমগাছের ডালের সঙ্গে পা ওপর দিকে দিয়ে ঝুলিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করেন। কুলসুমের শাশুড়ি ও প্রতিবেশীরা শিশুটিকে রক্ষা করেন।
এ বিষয়ে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাসির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অভিযুক্ত আসামি মামুন শেখকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে