প্রতিনিধি, খুলনা
পাঁচ মাস পর আগামীকাল (১ সেপ্টেম্বরে) থেকে পর্যটকদের জন্য সুন্দরবন খুলে দেওয়া হলেও প্রস্তুত নন ট্যুর অপারেটররা। যে কারণে প্রথম দিনে সুন্দরবনে যাওয়ার জন্য এখনো কেউ অনুমতি নেননি।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে গত বছর ১৯ মার্চ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রায় ৭ মাস সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ ছিল। পরবর্তীতে খুলে দেওয়া হলেও ফের করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে চলতি বছরের ৩ এপ্রিল থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বন বিভাগ।
তবে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে পর্যটকের জন্য সুন্দরবন খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবেশ বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়। তবে এই সিদ্ধান্ত ট্যুর অপারেটররা জানতে পেরেছেন ২৯ আগস্ট। এই স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি নিতে না পারার কারণে প্রথম দিনে সুন্দরবনে যাওয়ার জন্য এখনো কেউ অনুমতি নেননি।
এ ব্যাপারে ট্যুর অপারেট অব বাংলাদেশ (টোয়াব) সুন্দরবন বিষয়ক কো চেয়ারম্যান এমডি মাজহারুল ইসলাম কচি বলেন, কখন সুন্দরবন উন্মুক্ত করা হবে তা নিয়ে আমরা দ্বিধা দ্বন্দ্বে ছিলাম। ভ্রমণ পিপাসুরা অগ্রিম যোগাযোগ করছে। বন বিভাগের সিদ্ধান্তের কারণে অনেকের বুকিং ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের জন্য সুন্দরবন খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত বন বিভাগ আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে ২৯ আগস্ট। এত স্বল্প সময়ে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব নয়। আর যে কারণে পর্যটকদের আগ্রহ থাকলেও এখনো পর্যন্ত কোন ট্যুর অপারেটর ১ সেপ্টেম্বর বনে যাওয়ার বিষয়ে আবেদন করেনি। তবে ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ট্যুর অপারেটর পর্যটক নিয়ে সুন্দরবনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইতিমধ্যে কর্মীদের করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।
সংগঠনের সভাপতি এম নাজমুল আযম ডেভিড জানান, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় অনেকে পর্যটকেরা যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। বর্তমানে কোন পর্যটক নেই। যা আসছে তা নিয়ে বনের উদ্দেশ্যে গেলে চালান থাকবে না।
খুলনা আঞ্চলিক বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো বলেন, সুন্দরবনের পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ হয়েছিল পরিবেশ বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায়। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ পর্যটকেরা বনে প্রবেশ করতে পারবেন। বনে যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকলে প্রবেশ করেন সেই বিষয়ে আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে গতকাল ২৯ আগস্ট।
সুন্দরবন পশ্চিম অঞ্চলের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু নাসের মোহাসিন হোসেন বলেন, আজ সরকারি ছুটি থাকায় এখনো কেউ আবেদন করেননি। হয়তো আগামীকাল আবেদন করতে পারে। তবে করমজল, কালাগাছি যেতে পূর্ব অনুমতি লাগেনা। স্পটে গিয়ে অনুমতি নিয়ে ভেতরে যাওয়া যায়। হয়তোবা ১ সেপ্টেম্বর অনেকে ও ভাবে যাবেন।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, সাধারণত জুলাই-আগস্ট মাছের প্রজনন মৌসুম। তবে এবার জুন মাস থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনে মৎস্য শিকার ও প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ১ সেপ্টেম্বর থেকে মৎস্য শিকারের জন্য পাশ পারমিট দেওয়া হবে।
পাঁচ মাস পর আগামীকাল (১ সেপ্টেম্বরে) থেকে পর্যটকদের জন্য সুন্দরবন খুলে দেওয়া হলেও প্রস্তুত নন ট্যুর অপারেটররা। যে কারণে প্রথম দিনে সুন্দরবনে যাওয়ার জন্য এখনো কেউ অনুমতি নেননি।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে গত বছর ১৯ মার্চ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত প্রায় ৭ মাস সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশ বন্ধ ছিল। পরবর্তীতে খুলে দেওয়া হলেও ফের করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে চলতি বছরের ৩ এপ্রিল থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বন বিভাগ।
তবে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে পর্যটকের জন্য সুন্দরবন খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবেশ বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়। তবে এই সিদ্ধান্ত ট্যুর অপারেটররা জানতে পেরেছেন ২৯ আগস্ট। এই স্বল্প সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি নিতে না পারার কারণে প্রথম দিনে সুন্দরবনে যাওয়ার জন্য এখনো কেউ অনুমতি নেননি।
এ ব্যাপারে ট্যুর অপারেট অব বাংলাদেশ (টোয়াব) সুন্দরবন বিষয়ক কো চেয়ারম্যান এমডি মাজহারুল ইসলাম কচি বলেন, কখন সুন্দরবন উন্মুক্ত করা হবে তা নিয়ে আমরা দ্বিধা দ্বন্দ্বে ছিলাম। ভ্রমণ পিপাসুরা অগ্রিম যোগাযোগ করছে। বন বিভাগের সিদ্ধান্তের কারণে অনেকের বুকিং ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের জন্য সুন্দরবন খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত বন বিভাগ আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে ২৯ আগস্ট। এত স্বল্প সময়ে প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব নয়। আর যে কারণে পর্যটকদের আগ্রহ থাকলেও এখনো পর্যন্ত কোন ট্যুর অপারেটর ১ সেপ্টেম্বর বনে যাওয়ার বিষয়ে আবেদন করেনি। তবে ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ট্যুর অপারেটর পর্যটক নিয়ে সুন্দরবনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ইতিমধ্যে কর্মীদের করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।
সংগঠনের সভাপতি এম নাজমুল আযম ডেভিড জানান, দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় অনেকে পর্যটকেরা যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। বর্তমানে কোন পর্যটক নেই। যা আসছে তা নিয়ে বনের উদ্দেশ্যে গেলে চালান থাকবে না।
খুলনা আঞ্চলিক বন সংরক্ষক মিহির কুমার দো বলেন, সুন্দরবনের পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ হয়েছিল পরিবেশ বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায়। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ পর্যটকেরা বনে প্রবেশ করতে পারবেন। বনে যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকলে প্রবেশ করেন সেই বিষয়ে আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে গতকাল ২৯ আগস্ট।
সুন্দরবন পশ্চিম অঞ্চলের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু নাসের মোহাসিন হোসেন বলেন, আজ সরকারি ছুটি থাকায় এখনো কেউ আবেদন করেননি। হয়তো আগামীকাল আবেদন করতে পারে। তবে করমজল, কালাগাছি যেতে পূর্ব অনুমতি লাগেনা। স্পটে গিয়ে অনুমতি নিয়ে ভেতরে যাওয়া যায়। হয়তোবা ১ সেপ্টেম্বর অনেকে ও ভাবে যাবেন।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন বলেন, সাধারণত জুলাই-আগস্ট মাছের প্রজনন মৌসুম। তবে এবার জুন মাস থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সুন্দরবনে মৎস্য শিকার ও প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ১ সেপ্টেম্বর থেকে মৎস্য শিকারের জন্য পাশ পারমিট দেওয়া হবে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৮ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে