যশোর প্রতিনিধি
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ নিজামুল হক নাসিম বলেছেন, ‘বর্তমানে প্রেস কাউন্সিলে মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তির হার বাড়ছে। জেলা প্রশাসকেরা যেমন পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি দিতে পারেন, তেমনি বন্ধও করতে পারেন। এমনভাবে যেসব পত্রিকা বন্ধ করা হয়েছে, তার আপিল আমরা শুনছি। এতে বেশির ভাগ পত্রিকার ডিক্লারেশন ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
আজ বুধবার যশোর সার্কিট হাউসে প্রেস কাউন্সিলের আয়োজনে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার মান সংরক্ষণে সাংবাদিকতার নীতি ও নৈতিকতা এবং সাংবাদিকতার আচরণবিধি প্রতিপালন’ বিষয়ে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাউন্সিলের আইনকে যুগোপযোগী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সারা দেশের সাংবাদিকদের ডেটাবেইস তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
বিচারপতি মোহাম্মদ নিজামুল হক নাসিম বলেন, ‘সাংবাদিকতা ও সাংবাদিক হাউসের মান উন্নয়নের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল গঠন করেন। বর্তমানে এই কাউন্সিল সাংবাদিকতার নীতিনৈতিকতা নিয়ে কাজ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাংবাদিকতা এ দেশের দর্পণ। তারা কী ভাবছেন, কী লিখছেন, তা দেখে দেশ কীভাবে চলছে, কীভাবে আগামীতে চলবে, সাধারণ মানুষ তা ভাবতে এবং সিদ্ধান্ত নিতে পারে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক রফিকুল হাসানের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য ড. উৎপল কুমার সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন, জেলা সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম। যশোর প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান, যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা একরাম-উদ-দ্দৌলা, সাধারণ সম্পাদক মবিনুল ইসলাম মবিন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকেরা অংশ নেন।
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মোহাম্মদ নিজামুল হক নাসিম বলেছেন, ‘বর্তমানে প্রেস কাউন্সিলে মামলা দায়ের ও নিষ্পত্তির হার বাড়ছে। জেলা প্রশাসকেরা যেমন পত্রিকা প্রকাশের অনুমতি দিতে পারেন, তেমনি বন্ধও করতে পারেন। এমনভাবে যেসব পত্রিকা বন্ধ করা হয়েছে, তার আপিল আমরা শুনছি। এতে বেশির ভাগ পত্রিকার ডিক্লারেশন ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
আজ বুধবার যশোর সার্কিট হাউসে প্রেস কাউন্সিলের আয়োজনে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার মান সংরক্ষণে সাংবাদিকতার নীতি ও নৈতিকতা এবং সাংবাদিকতার আচরণবিধি প্রতিপালন’ বিষয়ে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কাউন্সিলের আইনকে যুগোপযোগী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সারা দেশের সাংবাদিকদের ডেটাবেইস তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
বিচারপতি মোহাম্মদ নিজামুল হক নাসিম বলেন, ‘সাংবাদিকতা ও সাংবাদিক হাউসের মান উন্নয়নের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল গঠন করেন। বর্তমানে এই কাউন্সিল সাংবাদিকতার নীতিনৈতিকতা নিয়ে কাজ করছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাংবাদিকতা এ দেশের দর্পণ। তারা কী ভাবছেন, কী লিখছেন, তা দেখে দেশ কীভাবে চলছে, কীভাবে আগামীতে চলবে, সাধারণ মানুষ তা ভাবতে এবং সিদ্ধান্ত নিতে পারে।’
স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক রফিকুল হাসানের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য ড. উৎপল কুমার সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন, জেলা সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম। যশোর প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান, যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা একরাম-উদ-দ্দৌলা, সাধারণ সম্পাদক মবিনুল ইসলাম মবিন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকেরা অংশ নেন।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে