গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনীতে বিচালিসহ গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় গরু খামারি ও কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। তবে কম দামে পাতা কপি বিক্রি হওয়ায় গরুর খাবারের জন্য এর কদর বেড়েছে। অনেকেই গরুর খাদ্য হিসেবে পাতা কপি কিনছেন।
গাংনীর বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন দেখা গেছে, ১২০ টাকায় ৩০টি পাতা কপি পাওয়া যাচ্ছে, যা গরুর জন্য নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা। ১০০ টাকায় ঘাস কেনার চেয়ে ১২০ টাকায় ৩০টি কপি কেনা তাঁদের জন্য লাভজনক হচ্ছে, এমনটি জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয়রা জানান, রাস্তায় কপি বিক্রি করতে দেখে গরুর জন্য কিনতে আসছেন অনেকে। তবে কিছু মানুষ নিজে খাওয়ার জন্যও কপি কিনছেন। তবে বেশি কিনছেন গরুর জন্য। কারণ, কপিগুলো বিচালির সঙ্গে মিশিয়ে দিলে গরু ভালো খায়।
উপজেলার করমদী গ্রামের ফিরোজা বেগম বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ দেখি পাতা কপি বিক্রি হচ্ছে। বাড়িতে গরুর খাবার নেই। তাই গরুর জন্য কিনলাম। ১২০ টাকায় ৩০টি কপি কিনেছি। ঘাসের চেয়ে ভালো হলো। ১০০ টাকার ঘাস একবার খাওয়ালে ফুরিয়ে যায়।’
ঘোড়াঘাট গ্রামের কামরুল ইসলাম বলেন, ‘গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় গরু পালন কঠিন হয়ে পড়েছে। আজ বাজারে কপি বিক্রি হচ্ছে দেখে গরুর জন্য কিনলাম। ৩০টি কপি কিনেছি, প্রতিটি ৪ টাকায় পড়েছে। বিচালি ও ঘাসের চেয়ে ভালো হলো।’
দেবীপুর গ্রামের মো. আরেফিন ইসলাম বলেন, ‘মানুষ এখন কপি খাওয়ার জন্য কম কিনছে। আমারও গরু আছে, তাই গরুর জন্য ৩০টি কপি নিয়েছি। পাতা কপির দাম এতটাই কমে গেছে যে এখন ট্রলিতে বিক্রি হচ্ছে।’
তানিম আহমেদ বলেন, ‘সবাই গরুর জন্য পাতা কপি কিনছে, তাই আমিও ছাগলের জন্য কিনলাম। পাতা কপির দাম একেবারে কমে যাওয়ায় এখন বেশি মানুষ গোখাদ্য হিসেবেই কিনছে।’
পাতা কপি বিক্রি করতে আসা সাহারবাটি গ্রামের ব্যবসায়ী শাহীন আলী বলেন, ‘আমরা পাতা কপিগুলো ২ টাকা পিসে কিনি। দুজন লোক খাটছি, গাড়ির তেলসহ সব মিলিয়ে ৩ টাকা পিস পড়ছে। আর খুচরা বিক্রি করছি ৫ টাকায়। ৩০ পিস ১২০ টাকায় বিক্রি করছি। অধিকাংশ মানুষ গরুর জন্য কিনছে। কয়েকজন শুধুমাত্র খাওয়ার জন্য নিচ্ছেন। প্রতি পিস কপিতে ১ থেকে ২ টাকা লাভ হচ্ছে।’
এ বিষয়ে গাংনী জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবছর এ মৌসুমে গাংনীতে ব্যাপকভাবে বাঁধাকপি ও ফুলকপির আবাদ হয়। তবে, হঠাৎ দরপতন হয়েছে। অনেক চাষি ফুলকপি বিক্রি করতে না পারায় জমিতেই নষ্ট হচ্ছে। আবার, অনেক ব্যবসায়ী কম দামে কিনে বিভিন্ন গ্রামে বিক্রি করছেন।’
মেহেরপুরের গাংনীতে বিচালিসহ গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় গরু খামারি ও কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। তবে কম দামে পাতা কপি বিক্রি হওয়ায় গরুর খাবারের জন্য এর কদর বেড়েছে। অনেকেই গরুর খাদ্য হিসেবে পাতা কপি কিনছেন।
গাংনীর বিভিন্ন এলাকায় সরেজমিন দেখা গেছে, ১২০ টাকায় ৩০টি পাতা কপি পাওয়া যাচ্ছে, যা গরুর জন্য নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা। ১০০ টাকায় ঘাস কেনার চেয়ে ১২০ টাকায় ৩০টি কপি কেনা তাঁদের জন্য লাভজনক হচ্ছে, এমনটি জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয়রা জানান, রাস্তায় কপি বিক্রি করতে দেখে গরুর জন্য কিনতে আসছেন অনেকে। তবে কিছু মানুষ নিজে খাওয়ার জন্যও কপি কিনছেন। তবে বেশি কিনছেন গরুর জন্য। কারণ, কপিগুলো বিচালির সঙ্গে মিশিয়ে দিলে গরু ভালো খায়।
উপজেলার করমদী গ্রামের ফিরোজা বেগম বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ দেখি পাতা কপি বিক্রি হচ্ছে। বাড়িতে গরুর খাবার নেই। তাই গরুর জন্য কিনলাম। ১২০ টাকায় ৩০টি কপি কিনেছি। ঘাসের চেয়ে ভালো হলো। ১০০ টাকার ঘাস একবার খাওয়ালে ফুরিয়ে যায়।’
ঘোড়াঘাট গ্রামের কামরুল ইসলাম বলেন, ‘গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় গরু পালন কঠিন হয়ে পড়েছে। আজ বাজারে কপি বিক্রি হচ্ছে দেখে গরুর জন্য কিনলাম। ৩০টি কপি কিনেছি, প্রতিটি ৪ টাকায় পড়েছে। বিচালি ও ঘাসের চেয়ে ভালো হলো।’
দেবীপুর গ্রামের মো. আরেফিন ইসলাম বলেন, ‘মানুষ এখন কপি খাওয়ার জন্য কম কিনছে। আমারও গরু আছে, তাই গরুর জন্য ৩০টি কপি নিয়েছি। পাতা কপির দাম এতটাই কমে গেছে যে এখন ট্রলিতে বিক্রি হচ্ছে।’
তানিম আহমেদ বলেন, ‘সবাই গরুর জন্য পাতা কপি কিনছে, তাই আমিও ছাগলের জন্য কিনলাম। পাতা কপির দাম একেবারে কমে যাওয়ায় এখন বেশি মানুষ গোখাদ্য হিসেবেই কিনছে।’
পাতা কপি বিক্রি করতে আসা সাহারবাটি গ্রামের ব্যবসায়ী শাহীন আলী বলেন, ‘আমরা পাতা কপিগুলো ২ টাকা পিসে কিনি। দুজন লোক খাটছি, গাড়ির তেলসহ সব মিলিয়ে ৩ টাকা পিস পড়ছে। আর খুচরা বিক্রি করছি ৫ টাকায়। ৩০ পিস ১২০ টাকায় বিক্রি করছি। অধিকাংশ মানুষ গরুর জন্য কিনছে। কয়েকজন শুধুমাত্র খাওয়ার জন্য নিচ্ছেন। প্রতি পিস কপিতে ১ থেকে ২ টাকা লাভ হচ্ছে।’
এ বিষয়ে গাংনী জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিবছর এ মৌসুমে গাংনীতে ব্যাপকভাবে বাঁধাকপি ও ফুলকপির আবাদ হয়। তবে, হঠাৎ দরপতন হয়েছে। অনেক চাষি ফুলকপি বিক্রি করতে না পারায় জমিতেই নষ্ট হচ্ছে। আবার, অনেক ব্যবসায়ী কম দামে কিনে বিভিন্ন গ্রামে বিক্রি করছেন।’
পুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৯ মিনিট আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার রেসিডেনসিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কলেজের চেয়ারম্যানের যাচ্ছেতাই নিয়মে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। দুটি বিষয়ের মাত্র তিনজন শিক্ষক দিয়ে চলছে কলেজটির শিক্ষা কার্যক্রম।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় চেইন হসপিটাল ফর্টিস এসকর্টস হার্ট ইনস্টিটিউটের নাম ভাঙিয়ে শতকোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ উঠেছে এএফসি হেলথ লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও কুমিল্লায় ‘ফর্টিস’ নামে চারটি শাখা
২ ঘণ্টা আগে