শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার কয়রায় অপহরণের শিকার দুই জেলে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছেন। পাঁচ দিন জিম্মি থাকার পর গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার চুনকুড়ি খাল দিয়ে তাঁরা লোকালয়ে ফেরেন।
এর আগে গত শুক্রবার পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের সাতনলার দুনে নামীয় এলাকা থেকে বনদস্যু মজনু বাহিনী তাঁদের অপহরণ করে। ফিরে আসা জেলে দুজন হলেন আতাহার হোসেন (৩৫) ও রফিকুল ইসলাম (৩৮)। তাঁরা উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
ফিরে আসা জেলের স্বজনেরা বলেন, জিম্মির পর শুরুতে বনদস্যুরা ৪ লাখ টাকা দাবি করে। পরে টাকার অঙ্ক ২ লাখ নির্ধারণ করে দেয়। গত রোববার বিকাশযোগে ২ লাখ টাকা পরিশোধের পর বনদস্যুরা পরদিন সোমবার রাতে অপর জেলের নৌকাযোগে দুজনকে ফিরিয়ে দেয়। বিপুল কোম্পানির নৌকাযোগে বনদস্যুরা প্রায় তিন সপ্তাহ আগে সুন্দরবনে ঢোকে বলেও জানায় জেলেরা।
এদিকে একই বনদস্যু দলের সদস্যরা আতাহার ও রফিকুলকে মুক্ত করে দেওয়ার সময় আবু বক্কার গাজী নামের অপর জেলেকে জিম্মি করেছে বলে জানা গেছে। শ্যামনগর উপজেলার মথুরাপুর গ্রামের বাসিন্দা আবু বক্কারের জন্য ২০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। ফিরে আসা জেলেদের দাবি, ২০১৮ সালে র্যাবের হাতে আত্মসমর্পণ করা বনদস্যু মজনু আবারও দস্যুতা শুরু করেছেন। তিনটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সাত-আটজন সহযোগীকে নিয়ে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় এই দস্যুদল আবারও জেলে অপহরণসহ মুক্তিপণ আদায়ে তৎপর হয়ে উঠেছে।
সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এ জে এড হাসানুর রহমান বলেন, এক সপ্তাহ আগে বন বিভাগের সদস্যরা বনদস্যুদের কবল থেকে জিম্মি ১০ জেলেকে উদ্ধার করেছিল। অন্য বাহিনীগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সময়ের মধ্যে আবার অভিযান চালানো হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ন কবীর মোল্যা আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই জেলের ফিরে আসা ও নতুনভাবে কারও অপহরণের বিষয়ে পুলিশকে কেউ অবহিত করেনি।
সাতক্ষীরার কয়রায় অপহরণের শিকার দুই জেলে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছেন। পাঁচ দিন জিম্মি থাকার পর গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার চুনকুড়ি খাল দিয়ে তাঁরা লোকালয়ে ফেরেন।
এর আগে গত শুক্রবার পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের সাতনলার দুনে নামীয় এলাকা থেকে বনদস্যু মজনু বাহিনী তাঁদের অপহরণ করে। ফিরে আসা জেলে দুজন হলেন আতাহার হোসেন (৩৫) ও রফিকুল ইসলাম (৩৮)। তাঁরা উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
ফিরে আসা জেলের স্বজনেরা বলেন, জিম্মির পর শুরুতে বনদস্যুরা ৪ লাখ টাকা দাবি করে। পরে টাকার অঙ্ক ২ লাখ নির্ধারণ করে দেয়। গত রোববার বিকাশযোগে ২ লাখ টাকা পরিশোধের পর বনদস্যুরা পরদিন সোমবার রাতে অপর জেলের নৌকাযোগে দুজনকে ফিরিয়ে দেয়। বিপুল কোম্পানির নৌকাযোগে বনদস্যুরা প্রায় তিন সপ্তাহ আগে সুন্দরবনে ঢোকে বলেও জানায় জেলেরা।
এদিকে একই বনদস্যু দলের সদস্যরা আতাহার ও রফিকুলকে মুক্ত করে দেওয়ার সময় আবু বক্কার গাজী নামের অপর জেলেকে জিম্মি করেছে বলে জানা গেছে। শ্যামনগর উপজেলার মথুরাপুর গ্রামের বাসিন্দা আবু বক্কারের জন্য ২০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। ফিরে আসা জেলেদের দাবি, ২০১৮ সালে র্যাবের হাতে আত্মসমর্পণ করা বনদস্যু মজনু আবারও দস্যুতা শুরু করেছেন। তিনটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সাত-আটজন সহযোগীকে নিয়ে এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় এই দস্যুদল আবারও জেলে অপহরণসহ মুক্তিপণ আদায়ে তৎপর হয়ে উঠেছে।
সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এ জে এড হাসানুর রহমান বলেন, এক সপ্তাহ আগে বন বিভাগের সদস্যরা বনদস্যুদের কবল থেকে জিম্মি ১০ জেলেকে উদ্ধার করেছিল। অন্য বাহিনীগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সময়ের মধ্যে আবার অভিযান চালানো হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ন কবীর মোল্যা আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই জেলের ফিরে আসা ও নতুনভাবে কারও অপহরণের বিষয়ে পুলিশকে কেউ অবহিত করেনি।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১০ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে