ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বৃষ্টি উপেক্ষা করে সারা দেশে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে সব হত্যার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী-শিক্ষকেরা। কোটা সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে বৈরী আবহাওয়া বৃষ্টির মধ্যে সকাল থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা প্রাঙ্গণে জড়ো হতে থাকেন। পরে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আলাদাভাবে দুটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
বিক্ষোভ মিছিল দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের সামনে গিয়ে একসঙ্গে হয়। পরে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আসে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী শেখপাড়া বাজার প্রদক্ষিণ করে আবার প্রধান ফটকে আসে। সে সময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মিলে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। মহাসড়ক অবরোধ করে তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেয়। পরে বেলা ২ টার দিকে মহাসড়ক ছেড়ে আন্দোলন স্থগিত করেন শিক্ষার্থীরা।
এ সময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা একটা যৌক্তিক আন্দোলনের দাবিতে রাজপথে নেমেছিলাম আমাদের শত শত ভাইবোনকে কেন হত্যা করা হলো? আমাদের ভাইয়দের হত্যার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথেই থাকব। এই পুলিশ বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা এই হামলার সঙ্গে জড়িত। তাদের তীব্র নিন্দা জানাই। এই হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে শাস্তির আওতায় আনা আনা হোক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন বলেন, ‘জুলাইয়ে সব ছাত্র শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। বিভিন্ন স্থানে যে ভাঙচুর হয়েছে এগুলো আওয়ামী লীগ ও পুলিশের কারণে হয়েছে। তারা ছাত্রদের ওপরে নির্বিচারে গুলি করেছে, হামলা করেছে, যেগুলো আমরা দেখেছি। আজ থেকে আপনারা গণহত্যা, গণহয়রানি বন্ধ করেন। আপনারা ছাত্রদের পাশে দাঁড়ান।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বৃষ্টি উপেক্ষা করে সারা দেশে চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনে সব হত্যার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী-শিক্ষকেরা। কোটা সংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়।
আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে বৈরী আবহাওয়া বৃষ্টির মধ্যে সকাল থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা প্রাঙ্গণে জড়ো হতে থাকেন। পরে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আলাদাভাবে দুটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
বিক্ষোভ মিছিল দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকসংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের সামনে গিয়ে একসঙ্গে হয়। পরে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আসে।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী শেখপাড়া বাজার প্রদক্ষিণ করে আবার প্রধান ফটকে আসে। সে সময় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মিলে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা। মহাসড়ক অবরোধ করে তাঁরা বিভিন্ন স্লোগান দেয়। পরে বেলা ২ টার দিকে মহাসড়ক ছেড়ে আন্দোলন স্থগিত করেন শিক্ষার্থীরা।
এ সময় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা একটা যৌক্তিক আন্দোলনের দাবিতে রাজপথে নেমেছিলাম আমাদের শত শত ভাইবোনকে কেন হত্যা করা হলো? আমাদের ভাইয়দের হত্যার সুষ্ঠু বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথেই থাকব। এই পুলিশ বাহিনী ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা এই হামলার সঙ্গে জড়িত। তাদের তীব্র নিন্দা জানাই। এই হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে শাস্তির আওতায় আনা আনা হোক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এমতাজ হোসেন বলেন, ‘জুলাইয়ে সব ছাত্র শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। বিভিন্ন স্থানে যে ভাঙচুর হয়েছে এগুলো আওয়ামী লীগ ও পুলিশের কারণে হয়েছে। তারা ছাত্রদের ওপরে নির্বিচারে গুলি করেছে, হামলা করেছে, যেগুলো আমরা দেখেছি। আজ থেকে আপনারা গণহত্যা, গণহয়রানি বন্ধ করেন। আপনারা ছাত্রদের পাশে দাঁড়ান।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৩ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে