অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের অভয়নগরে ভৈরব নদে ইট, বালু, মাটি ও গাছ ফেলে নির্মাণ করা আরও ১৬টি অনুমোদনহীন অবৈধ জেটি উচ্ছেদ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ এই উচ্ছেদ অভিযান চালায়। এর আগে তিন দফায় (১০, ১১ ও ১৬ আগস্ট) অভিযান চালিয়ে ৪৯টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়েছিল। এ নিয়ে চার দিনের অভিযানে ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ৬৫টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়।
নওয়াপাড়া নদীবন্দর অফিস সূত্রে জানা গেছে, গতকাল অভিযানের শেষ দিনে মহাকাল গ্রামে মক্কা সিমেন্টঘাটে একটি, একই গ্রামে এআর সিমেন্টের একটি, ভাঙাগেট এলাকায় বেগের একটি, একই এলাকার ডলারঘাটের একটি, রাজের দুটি, লেন্টুর একটি, সরদার মিলঘাটের একটি, নওয়াপাড়া পাঁচকবর এলাকায় হক সিমেন্টের একটি, মোসলেম হোসেনের একটি, শংকরপাশা গ্রামে বাঘা সাহেবের দুটি, একই গ্রামে নাসির অ্যান্ড ব্রাদার্সের দুটি, নওয়াপাড়া ফেরিঘাটসংলগ্ন মাহাবুব ব্রাদার্সের একটি ও সাইদুর রহমানের একটিসহ মোট ১৬টি জেটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত ১০, ১১ ও ১৬ আগস্ট তিন দিনের অভিযানে ৪৯টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়। চার দিনের অভিযানে ৬৫টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়েছে।
নওয়াপাড়া নদীবন্দরের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘নওয়াপাড়া নদীবন্দর এলাকায় অনুমোদনহীন অবৈধ ৬০টি জেটি চিহ্নিত করা হলেও অভিযান চলাকালে নতুন আরও পাঁচটি জেটি পাওয়া যায়। চার দিনের অভিযানে ৬৫টি জেটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উচ্ছেদ করা জেটির মতো পুনরায় মাটি ভরাট ও নদী দখল করে জেটি নির্মাণ করলে ঘাট মালিক ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানাসহ ঘাটের নিবন্ধন বাতিল করা হবে। ভৈরব নদ ও নওয়াপাড়া নদীবন্দর রক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম পরিচালক আশরাফ হোসেন, অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দীন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম ছামদানী, নওয়াপাড়া নদীবন্দরের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ, বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, নওয়াপাড়া নৌপুলিশ ও সাংবাদিকেরা।
জানা গেছে, অভয়নগরে নওয়াপাড়া নদীবন্দর এলাকার প্রায় ১০ কিলোমিটারের মধ্যে মোট ১৪৫টি ছোট-বড় ঘাট রয়েছে। এই ঘাটগুলোর মধ্যে অনুমোদনহীন ৬৫টি অবৈধ জেটি নির্মাণ করা হয়েছে। একশ্রেণির ব্যবসায়ী ও ঘাট মালিক নদীর ভেতরে ইট, বালু, মাটি ও গাছ ফেলে এসব জেটি নির্মাণ করেছেন, যে কারণে নদীর পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে নাব্যতা হ্রাস পাচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে নৌযান চলাচল। প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
যশোরের অভয়নগরে ভৈরব নদে ইট, বালু, মাটি ও গাছ ফেলে নির্মাণ করা আরও ১৬টি অনুমোদনহীন অবৈধ জেটি উচ্ছেদ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ এই উচ্ছেদ অভিযান চালায়। এর আগে তিন দফায় (১০, ১১ ও ১৬ আগস্ট) অভিযান চালিয়ে ৪৯টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়েছিল। এ নিয়ে চার দিনের অভিযানে ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ৬৫টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়।
নওয়াপাড়া নদীবন্দর অফিস সূত্রে জানা গেছে, গতকাল অভিযানের শেষ দিনে মহাকাল গ্রামে মক্কা সিমেন্টঘাটে একটি, একই গ্রামে এআর সিমেন্টের একটি, ভাঙাগেট এলাকায় বেগের একটি, একই এলাকার ডলারঘাটের একটি, রাজের দুটি, লেন্টুর একটি, সরদার মিলঘাটের একটি, নওয়াপাড়া পাঁচকবর এলাকায় হক সিমেন্টের একটি, মোসলেম হোসেনের একটি, শংকরপাশা গ্রামে বাঘা সাহেবের দুটি, একই গ্রামে নাসির অ্যান্ড ব্রাদার্সের দুটি, নওয়াপাড়া ফেরিঘাটসংলগ্ন মাহাবুব ব্রাদার্সের একটি ও সাইদুর রহমানের একটিসহ মোট ১৬টি জেটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত ১০, ১১ ও ১৬ আগস্ট তিন দিনের অভিযানে ৪৯টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়। চার দিনের অভিযানে ৬৫টি জেটি উচ্ছেদ করা হয়েছে।
নওয়াপাড়া নদীবন্দরের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ বলেন, ‘নওয়াপাড়া নদীবন্দর এলাকায় অনুমোদনহীন অবৈধ ৬০টি জেটি চিহ্নিত করা হলেও অভিযান চলাকালে নতুন আরও পাঁচটি জেটি পাওয়া যায়। চার দিনের অভিযানে ৬৫টি জেটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উচ্ছেদ করা জেটির মতো পুনরায় মাটি ভরাট ও নদী দখল করে জেটি নির্মাণ করলে ঘাট মালিক ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানাসহ ঘাটের নিবন্ধন বাতিল করা হবে। ভৈরব নদ ও নওয়াপাড়া নদীবন্দর রক্ষায় এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
অভিযান চলাকালে উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম পরিচালক আশরাফ হোসেন, অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দীন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা গোলাম ছামদানী, নওয়াপাড়া নদীবন্দরের উপপরিচালক মাসুদ পারভেজ, বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, নওয়াপাড়া নৌপুলিশ ও সাংবাদিকেরা।
জানা গেছে, অভয়নগরে নওয়াপাড়া নদীবন্দর এলাকার প্রায় ১০ কিলোমিটারের মধ্যে মোট ১৪৫টি ছোট-বড় ঘাট রয়েছে। এই ঘাটগুলোর মধ্যে অনুমোদনহীন ৬৫টি অবৈধ জেটি নির্মাণ করা হয়েছে। একশ্রেণির ব্যবসায়ী ও ঘাট মালিক নদীর ভেতরে ইট, বালু, মাটি ও গাছ ফেলে এসব জেটি নির্মাণ করেছেন, যে কারণে নদীর পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়ে নাব্যতা হ্রাস পাচ্ছে। ব্যাহত হচ্ছে নৌযান চলাচল। প্রায়ই ঘটছে ছোট-বড় দুর্ঘটনা।
খুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার রাত পৌনে ১১টার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে। মারামারির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে চাঁদার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্রে করে এ ঘটনা ঘটেছে বলে উল্লেখ করা হয়।
১ সেকেন্ড আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে এক তরুণীকে ছুরিকাঘাত করে ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সখীপুর-কচুয়া সড়কের পৌর শহরের মা ও শিশু কেয়ার ক্লিনিকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগেবুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাহপরান এলাকার দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে সেই সংঘর্ষে যুক্ত হয় আরও তিন গ্রামের মানুষ। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে আড়াই ঘণ্টা। এই সংঘর্ষে পাঁচ গ্রামের কয়েক শ মানুষ জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ...
১৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের সাবেক নেতার সঙ্গে প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
২৯ মিনিট আগে