সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
ঢাকার রামপুরা এলাকা থেকে অপহৃত এসএসসি পরীক্ষার্থী আরেফিন কামরুল ইসলামকে (১৭) সাতক্ষীরার নিউমার্কেট এলাকার একটি চায়ের দোকান থেকে উদ্ধার করেছে সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ। আজ শনিবার ভোররাতে তাকে উদ্ধার করা হয়।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ ইমরান হোসেন জানান, সদর থানার একটি টিম ভোররাতে নিউমার্কেট এলাকা থেকে আরেফিন কামরুল ইসলামকে উদ্ধার করে। তাকে সাতক্ষীরা সদর থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাকে রামপুরা থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশের হেফাজতে থাকা আরেফিন কামরুল ইসলাম জানায়, বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা দিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে সে ল্যাপটপ মেরামতের জন্য ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডের একটি দোকানে যাচ্ছিল। মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে নামার পথে কতিপয় অজ্ঞাত ব্যক্তি তাকে ধরে কয়েকবার ঘাড় ঘূর্ণন দেয়। এতে সে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে দুর্বৃত্তরা তাকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে মারধর করে। একপর্যায়ে সে তাদের কবল থেকে পালিয়ে কয়েক ঘণ্টা হেঁটে সাতক্ষীরার নিউমার্কেট এলাকায় একটি চায়ের দোকানে যায়। সেখান থেকে সে তার বাবা হারুণ-অর-রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
আরেফিন কামরুল ইসলামের বাবা হারুণ-অর-রশিদ জানান, ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবিতে তার ছেলেকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। ছেলেকে ছাড়াতে তিনি ২৬ হাজার টাকা পরিশোধও করেন। কিন্তু তাতে কাজ না হওয়ায় তিনি পুলিশের শরণাপন্ন হন। পুলিশ নারায়ণগঞ্জের কয়েক জায়গায় অভিযানও চালায়। ভোররাতে ছেলের ফোন পেয়ে তিনি সাতক্ষীরায় আসেন।
জানা গেছে, ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে অপহৃত হয় খিলগাঁও উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী আরেফিন কামরুল ইসলাম। পরে তাকে ফিরে পেতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ২৬ হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়। কিন্তু এতেও তার ছেলেকে ফিরে পেতে ব্যর্থ হয়ে রামপুরা থানায় একটি জিডি করেন পূর্ব রামপুরা সালামবাগ মসজিদ এলাকার বাসিন্দা হারুণ-অর-রশিদ।
ঢাকার রামপুরা এলাকা থেকে অপহৃত এসএসসি পরীক্ষার্থী আরেফিন কামরুল ইসলামকে (১৭) সাতক্ষীরার নিউমার্কেট এলাকার একটি চায়ের দোকান থেকে উদ্ধার করেছে সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ। আজ শনিবার ভোররাতে তাকে উদ্ধার করা হয়।
সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ ইমরান হোসেন জানান, সদর থানার একটি টিম ভোররাতে নিউমার্কেট এলাকা থেকে আরেফিন কামরুল ইসলামকে উদ্ধার করে। তাকে সাতক্ষীরা সদর থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাকে রামপুরা থানার পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশের হেফাজতে থাকা আরেফিন কামরুল ইসলাম জানায়, বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা দিয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে সে ল্যাপটপ মেরামতের জন্য ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডের একটি দোকানে যাচ্ছিল। মগবাজার ফ্লাইওভার থেকে নামার পথে কতিপয় অজ্ঞাত ব্যক্তি তাকে ধরে কয়েকবার ঘাড় ঘূর্ণন দেয়। এতে সে অজ্ঞান হয়ে পড়ে। পরে দুর্বৃত্তরা তাকে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে মারধর করে। একপর্যায়ে সে তাদের কবল থেকে পালিয়ে কয়েক ঘণ্টা হেঁটে সাতক্ষীরার নিউমার্কেট এলাকায় একটি চায়ের দোকানে যায়। সেখান থেকে সে তার বাবা হারুণ-অর-রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
আরেফিন কামরুল ইসলামের বাবা হারুণ-অর-রশিদ জানান, ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবিতে তার ছেলেকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। ছেলেকে ছাড়াতে তিনি ২৬ হাজার টাকা পরিশোধও করেন। কিন্তু তাতে কাজ না হওয়ায় তিনি পুলিশের শরণাপন্ন হন। পুলিশ নারায়ণগঞ্জের কয়েক জায়গায় অভিযানও চালায়। ভোররাতে ছেলের ফোন পেয়ে তিনি সাতক্ষীরায় আসেন।
জানা গেছে, ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবিতে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে অপহৃত হয় খিলগাঁও উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষার্থী আরেফিন কামরুল ইসলাম। পরে তাকে ফিরে পেতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ২৬ হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়। কিন্তু এতেও তার ছেলেকে ফিরে পেতে ব্যর্থ হয়ে রামপুরা থানায় একটি জিডি করেন পূর্ব রামপুরা সালামবাগ মসজিদ এলাকার বাসিন্দা হারুণ-অর-রশিদ।
নিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৩৫ মিনিট আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪০ মিনিট আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। চায়ের দোকানে উচ্চ স্বরে বাজছে না গান। পাওয়া যাচ্ছে না বরফ ভাঙার আওয়াজ। জেলে, শ্রমিক, ব্যাপারী, আড়তদার—সবাই ঝিমিয়ে আছেন। চোখেমুখে হতাশার চাপ। কারণ, শিকারের মৌসুমে ইলিশের আকাল চলছে। নদীতে যাওয়া জেলে নৌকাগুলো শূন্য হাতে ফিরে আসছে।
১ ঘণ্টা আগে