ইবি প্রতিনিধি
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি বৈষম্য নিরসনের দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বিক্ষোভ করেছেন প্রকৌশল অনুষদের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার বেলা দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘কোটার নামে অবিচার, মানি না মানব না’ স্লোগান দেন।
সমাবেশে বক্তারা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি বৈষম্য নিরসনে কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানান। এ ছাড়া সমাবেশ থেকে তাঁরা তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো—ইঞ্জিনিয়ারিং নবম গ্রেডে সহকারী প্রকৌশলী বা সমমান পদে প্রবেশের জন্য সবাইকে পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং বিএসসি ডিগ্রিধারী হতে হবে। কোটার মাধ্যমে কোনো পদোন্নতি নয়, এমনকি অন্য নামেও সমমান পদ তৈরি করেও পদোন্নতি দেওয়া যাবে না।
টেকনিক্যাল দশম গ্রেডে উপসহকারী প্রকৌশলী বা সমমান পদ সবার জন্য উন্মুক্ত করতে হবে অর্থাৎ ডিপ্লোমা ও বিএসসি উভয় ডিগ্রিধারীকে পরীক্ষার সুযোগ দিতে হবে এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ডিগ্রি ছাড়া কেউ ইঞ্জিনিয়ার পদবি ব্যবহার করতে পারবে না, এই মর্মে আইন পাস করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে।
এ সময় ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী রাহাত রেজা বলেন, ‘আমরা ২৪–র বাংলায় মাঠে থেকেছি, আন্দোলন করেছি ও রক্ত দিয়েছি কোটা প্রথা বাতিলের জন্য। এখন সেই কোটাই চলে এসেছে। আমরা এ থেকে মুক্তি চাই। আর আমাদের উত্থাপিত এই তিন দফা দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে।’
আইসিটি বিভাগের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসেন সৈকত বলেন, ‘আমরা এই নতুন বাংলাদেশে কোনো কোটার অবস্থান দেখতে চাই না। বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি ছাড়া নামের আগে ইঞ্জিনিয়ার আর এমবিবিএস ছাড়া নামের আগে ডাক্তার লাগানো একই কথা। আমাদের যারা প্রকৌশলী তাঁদের চাকরি ক্ষেত্রের কিছু সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করে বাংলাদেশ প্রকৌশলীদের যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে।’
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি বৈষম্য নিরসনের দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বিক্ষোভ করেছেন প্রকৌশল অনুষদের শিক্ষার্থীরা। আজ শনিবার বেলা দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ‘কোটা না মেধা, মেধা মেধা’, ‘কোটার নামে অবিচার, মানি না মানব না’ স্লোগান দেন।
সমাবেশে বক্তারা বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের প্রতি বৈষম্য নিরসনে কর্তৃপক্ষকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানান। এ ছাড়া সমাবেশ থেকে তাঁরা তিন দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো—ইঞ্জিনিয়ারিং নবম গ্রেডে সহকারী প্রকৌশলী বা সমমান পদে প্রবেশের জন্য সবাইকে পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে এবং বিএসসি ডিগ্রিধারী হতে হবে। কোটার মাধ্যমে কোনো পদোন্নতি নয়, এমনকি অন্য নামেও সমমান পদ তৈরি করেও পদোন্নতি দেওয়া যাবে না।
টেকনিক্যাল দশম গ্রেডে উপসহকারী প্রকৌশলী বা সমমান পদ সবার জন্য উন্মুক্ত করতে হবে অর্থাৎ ডিপ্লোমা ও বিএসসি উভয় ডিগ্রিধারীকে পরীক্ষার সুযোগ দিতে হবে এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি ডিগ্রি ছাড়া কেউ ইঞ্জিনিয়ার পদবি ব্যবহার করতে পারবে না, এই মর্মে আইন পাস করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে।
এ সময় ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী রাহাত রেজা বলেন, ‘আমরা ২৪–র বাংলায় মাঠে থেকেছি, আন্দোলন করেছি ও রক্ত দিয়েছি কোটা প্রথা বাতিলের জন্য। এখন সেই কোটাই চলে এসেছে। আমরা এ থেকে মুক্তি চাই। আর আমাদের উত্থাপিত এই তিন দফা দাবি সরকারকে মেনে নিতে হবে।’
আইসিটি বিভাগের শিক্ষার্থী সাজ্জাদ হোসেন সৈকত বলেন, ‘আমরা এই নতুন বাংলাদেশে কোনো কোটার অবস্থান দেখতে চাই না। বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি ছাড়া নামের আগে ইঞ্জিনিয়ার আর এমবিবিএস ছাড়া নামের আগে ডাক্তার লাগানো একই কথা। আমাদের যারা প্রকৌশলী তাঁদের চাকরি ক্ষেত্রের কিছু সুস্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করে বাংলাদেশ প্রকৌশলীদের যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে।’
নিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২৩ মিনিট আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২৮ মিনিট আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। চায়ের দোকানে উচ্চ স্বরে বাজছে না গান। পাওয়া যাচ্ছে না বরফ ভাঙার আওয়াজ। জেলে, শ্রমিক, ব্যাপারী, আড়তদার—সবাই ঝিমিয়ে আছেন। চোখেমুখে হতাশার চাপ। কারণ, শিকারের মৌসুমে ইলিশের আকাল চলছে। নদীতে যাওয়া জেলে নৌকাগুলো শূন্য হাতে ফিরে আসছে।
১ ঘণ্টা আগে