নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদল নেতা নাজমুল মৃধার ডাণ্ডাবেড়ি পরা অবস্থায় বাবার জানাজায় অংশ নেওয়ার ঘটনা হাইকোর্টের নজরে আনা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চের নজরে আনেন বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন নজরে এনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চান কায়সার কামাল। আদালত বলেন, ‘আমরা বিষয়টি দেখেছি।’
কায়সার কামাল বলেন, ‘একের পর এক এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। রাষ্ট্র দিন দিন নাগরিকদের প্রতি নিষ্ঠুরতা প্রদর্শন করছে।’ আদালত বলেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে আমরা হয়তো আনসিভিলাইজড হিসেবে পরিচিত হব।’
এ সময় আদালত কায়সার কামালকে বলেন, ‘চাইলে আগের রিটে (যশোরে ডাণ্ডাবেড়ি পরানো) সম্পূরক আবেদন দিতে পারেন। অথবা নতুন আবেদন নিয়েও আসতে পারেন।’ এসময় রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় উপস্থিত ছিলেন।
আদালত থেকে বের হয়ে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, গত এক–থেকে দেড় বছর যাবত ডান্ডাবেড়ি নিয়ে অনেকগুলো বিষয়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হয়েছে। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই রাজনৈতিক মামলা ছিল। বাংলাদেশ ক্রমান্বয়ে তার নাগরিকদের প্রতি নির্দয় হচ্ছে। দিন দিন এটা বেড়েই চলছে। অনেক হিংস্র, খুনের আসামিকেও ডাণ্ডবেড়ি পরিয়ে এদিক–সেদিক নেওয়া হয় না। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের সঙ্গে লক্ষ করছি যারা রাষ্ট্রের নাগরিক, কিন্তু সরকার বিরোধী বক্তব্য রাখে তাদের ওপর রাষ্ট্রীয়ভাবে স্টিমরুলার চালানো হয়।
তিনি বলেন, সরকার এক জিনিষ আর রাষ্ট্র আরেক জিনিষ। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে আমার সাংবিধানিক অধিকার আছে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার। কিন্তু সরকারের বিরুদ্ধে কথা বললেই রাষ্ট্র সেখানে হস্তক্ষেপ করে। যারা রাজনৈতিক দলের নেতা–কর্মী আছেন, বিশেষ করে বিরোধী দলের নেতাদের বিভিন্নভাবে হেনস্থা করেন। ডান্ডাবেড়ি পরানো আরেকটি জঘন্যতম দৃষ্টান্ত। শিগগিরই যশোরের ঘটনায় বিচারাধীন মামলায় আবেদন করার কথাও জানান তিনি।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদল নেতা নাজমুল মৃধার ডাণ্ডাবেড়ি পরা অবস্থায় বাবার জানাজায় অংশ নেওয়ার ঘটনা হাইকোর্টের নজরে আনা হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চের নজরে আনেন বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন নজরে এনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চান কায়সার কামাল। আদালত বলেন, ‘আমরা বিষয়টি দেখেছি।’
কায়সার কামাল বলেন, ‘একের পর এক এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। রাষ্ট্র দিন দিন নাগরিকদের প্রতি নিষ্ঠুরতা প্রদর্শন করছে।’ আদালত বলেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে আমরা হয়তো আনসিভিলাইজড হিসেবে পরিচিত হব।’
এ সময় আদালত কায়সার কামালকে বলেন, ‘চাইলে আগের রিটে (যশোরে ডাণ্ডাবেড়ি পরানো) সম্পূরক আবেদন দিতে পারেন। অথবা নতুন আবেদন নিয়েও আসতে পারেন।’ এসময় রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় উপস্থিত ছিলেন।
আদালত থেকে বের হয়ে ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, গত এক–থেকে দেড় বছর যাবত ডান্ডাবেড়ি নিয়ে অনেকগুলো বিষয়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হয়েছে। প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই রাজনৈতিক মামলা ছিল। বাংলাদেশ ক্রমান্বয়ে তার নাগরিকদের প্রতি নির্দয় হচ্ছে। দিন দিন এটা বেড়েই চলছে। অনেক হিংস্র, খুনের আসামিকেও ডাণ্ডবেড়ি পরিয়ে এদিক–সেদিক নেওয়া হয় না। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের সঙ্গে লক্ষ করছি যারা রাষ্ট্রের নাগরিক, কিন্তু সরকার বিরোধী বক্তব্য রাখে তাদের ওপর রাষ্ট্রীয়ভাবে স্টিমরুলার চালানো হয়।
তিনি বলেন, সরকার এক জিনিষ আর রাষ্ট্র আরেক জিনিষ। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে আমার সাংবিধানিক অধিকার আছে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলার। কিন্তু সরকারের বিরুদ্ধে কথা বললেই রাষ্ট্র সেখানে হস্তক্ষেপ করে। যারা রাজনৈতিক দলের নেতা–কর্মী আছেন, বিশেষ করে বিরোধী দলের নেতাদের বিভিন্নভাবে হেনস্থা করেন। ডান্ডাবেড়ি পরানো আরেকটি জঘন্যতম দৃষ্টান্ত। শিগগিরই যশোরের ঘটনায় বিচারাধীন মামলায় আবেদন করার কথাও জানান তিনি।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১২ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে