কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
গত ২২ জুলাই কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের মানুষদের সংঘর্ষে হুমায়ুন কবীর (৩৩) নামে এক যুবক নিহত এবং ১৫-২০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে মো. কবির মিয়া (৪২) ঘটনার ৮ দিনপর গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। কবির মিয়া রায়খলা গ্রামের মৃত আপতাব উদ্দিনের পুত্র।
উপজেলার সহশ্রাম ধূলদিয়া ইউনিয়নে রায়খলা ও সতরদ্রোন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়।
শনিবার সকালে কবির মিয়ার মরদেহ কটিয়াদী মডেল থানায় নিয়ে আসলে পুলিশ নিহতের চিকিৎসা এবং হাসপাতালের রিলিজের কাগজপত্র দেখতে চাইলে স্বজনেরা প্রয়োজনীয় কাগজ দেখাতে না পারায় তাঁর মৃত্যু নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়। কবির মিয়ার স্বজনেরা পুলিশকে জানান, কবির মিয়াকে প্রথমে কিশোরগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁর অবস্থার উন্নতি হলে তাঁকে বাড়ি নিয়ে আসেন। পরে বৃহস্পতিবার আবারও তাঁর অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কবির মিয়া মারা যান।
কটিয়াদী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) কাজী মাহফুজ হাসান সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়নাতদন্ত ছাড়াই স্বজনরা মরদেহ নিয়ে আসে। এ ছাড়া কোথায়–কীভাবে চিকিৎসা করেছিলেন তার প্রকৃত তথ্য না থাকায় মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জের সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নিহত হুমায়ুন আহমেদের ভাই মো. মামুন মিয়া বাদী হয়ে গত ২৪ জুলাই কটিয়াদী মডেল থানায় ২১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৪-৫ জন অজ্ঞাতনামাকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।
সহশ্রাম ধূলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাসেম আকন্দ আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘কবির মিয়া কিশোরগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার পর কিছুটা উন্নতি হলে রিলিজ নিয়ে বাড়ি চলে আসেন। হঠাৎ তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় এক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় আহত আরও অনেক জখমের শারীরিক উন্নতি হলে হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়ে বাড়িতে এসে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ খাচ্ছে।’
গত ২২ জুলাই কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলায় ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামের মানুষদের সংঘর্ষে হুমায়ুন কবীর (৩৩) নামে এক যুবক নিহত এবং ১৫-২০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে মো. কবির মিয়া (৪২) ঘটনার ৮ দিনপর গতকাল শুক্রবার রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। কবির মিয়া রায়খলা গ্রামের মৃত আপতাব উদ্দিনের পুত্র।
উপজেলার সহশ্রাম ধূলদিয়া ইউনিয়নে রায়খলা ও সতরদ্রোন গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়।
শনিবার সকালে কবির মিয়ার মরদেহ কটিয়াদী মডেল থানায় নিয়ে আসলে পুলিশ নিহতের চিকিৎসা এবং হাসপাতালের রিলিজের কাগজপত্র দেখতে চাইলে স্বজনেরা প্রয়োজনীয় কাগজ দেখাতে না পারায় তাঁর মৃত্যু নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়। কবির মিয়ার স্বজনেরা পুলিশকে জানান, কবির মিয়াকে প্রথমে কিশোরগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁর অবস্থার উন্নতি হলে তাঁকে বাড়ি নিয়ে আসেন। পরে বৃহস্পতিবার আবারও তাঁর অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কবির মিয়া মারা যান।
কটিয়াদী মডেল থানার ওসি (তদন্ত) কাজী মাহফুজ হাসান সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়নাতদন্ত ছাড়াই স্বজনরা মরদেহ নিয়ে আসে। এ ছাড়া কোথায়–কীভাবে চিকিৎসা করেছিলেন তার প্রকৃত তথ্য না থাকায় মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জের সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নিহত হুমায়ুন আহমেদের ভাই মো. মামুন মিয়া বাদী হয়ে গত ২৪ জুলাই কটিয়াদী মডেল থানায় ২১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৪-৫ জন অজ্ঞাতনামাকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোনো আসামি গ্রেপ্তার হয়নি।
সহশ্রাম ধূলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাসেম আকন্দ আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘কবির মিয়া কিশোরগঞ্জের সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার পর কিছুটা উন্নতি হলে রিলিজ নিয়ে বাড়ি চলে আসেন। হঠাৎ তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় এক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় আহত আরও অনেক জখমের শারীরিক উন্নতি হলে হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়ে বাড়িতে এসে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ খাচ্ছে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১৬ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে