নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঋণের টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার কারাদণ্ড হওয়ায় কেউ যে আইনের ঊর্ধ্বে নয় আবারও তার প্রমাণ হয়েছে বলে মনে করছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এই রায় একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) থেকে চার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় সিনহাকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এই রায় ঘোষণার পর মঙ্গলবার সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, রায়ের মাধ্যমে প্রমাণিত হলো কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। যিনি কোনো সাংবিধানিক বা গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে থাকেন তাঁর কর্মকাণ্ডের হিসাব তাকে দিতে হয়। আমার মনে হয় এটা একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করল।
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা মেনে চলা উচিত মত দিয়ে আনিসুল হক বলেন, যিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সরকার বা রাষ্ট্রের জন্য পালন করেন, তাকে তার কর্মকাণ্ডে আরও সতর্ক থাকা উচিত। আমার মনে হয় এটাই হচ্ছে আজকের রায় থেকে শেখার বিষয়বস্তু। অবশ্যই আমি বলব যে বিচার বিভাগের জন্য এটা একটা সুখকর দিন নয়। কিন্তু এটাও সঠিক, অন্যায় করলে তার বিচার হবে। এ রকম অন্যায় যখন হয়েছে, আদালত অপরাধ পেয়েছে বিচার করেছে।
সিনহার সাজার মাধ্যমে দেশের আইন ব্যবস্থায় কি বার্তা গেল, সেই প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত দেখেছে এই দেশে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করলেও একটা মামলা হয় না। এই সংস্কৃতি থেকে আমরা বেরিয়ে এসেছি এবং পর্যায়ক্রমে বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলা, জেল হত্যা মামলা, মানবতাবিরোধী এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ অন্যান্য দুর্নীতির বিচার হওয়ার মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে দেশে আইনের শাসন আছে এবং অন্যায় করলে আদালত এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলে। অন্যায়ের বিচার হবে এবং অন্যায় প্রতিরোধ হবে।
‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এ রকম অন্যায় কোনো প্রধান বিচারপতি করেন নাই, সে জন্য এ রকম বিচার করার প্রয়োজন হয়নি। এ রকম অন্যায় হলে নিশ্চয়ই বিচার হতো। পৃথিবীতে অনেক নজির আছে। অন্যায় করলে তার বিচার হবেই সে যেই হোক। প্রমাণিত হচ্ছে যে কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়, এটা অত্যন্ত প্রয়োজন ছিল। আই অ্যাম নট ভেরি হ্যাপি। এর কারণ হচ্ছে বিচার বিভাগের সঙ্গে উনি সম্পৃক্ত ছিলেন, উনি প্রধান বিচারপতি ছিলেন। আমি একজন আইনজীবী, বিচার বিভাগের সঙ্গে সারা জীবনই সম্পৃক্ত। আমার জন্য এটা সুখকর হতে পারে না।’
সিনহা সরকারের মতের বাইরে না গেলে সাজা পেতে হতো না বলে বিরোধী দলগুলো দাবি করেছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আইনমন্ত্রী বলেন, এ কথাটা সত্য নয়। যদি পরিষ্কারভাবে বলা হয় যারা আপিল বিভাগে বিজ্ঞ বিচারপতি আছেন তারা কিন্তু সরকারের বিপক্ষে রায় দিয়েছিলেন। যারা এটা বলছেন তারা সরকারের সমালোচনা করার জন্য বলছেন, এটার কোনো সারমর্ম নেই।
ঋণের টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার কারাদণ্ড হওয়ায় কেউ যে আইনের ঊর্ধ্বে নয় আবারও তার প্রমাণ হয়েছে বলে মনে করছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এই রায় একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ফারমার্স ব্যাংক (বর্তমানে পদ্মা ব্যাংক) থেকে চার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ ও পাচারের মামলায় সিনহাকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এই রায় ঘোষণার পর মঙ্গলবার সচিবালয়ে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, রায়ের মাধ্যমে প্রমাণিত হলো কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়। যিনি কোনো সাংবিধানিক বা গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে থাকেন তাঁর কর্মকাণ্ডের হিসাব তাকে দিতে হয়। আমার মনে হয় এটা একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করল।
স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা মেনে চলা উচিত মত দিয়ে আনিসুল হক বলেন, যিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব সরকার বা রাষ্ট্রের জন্য পালন করেন, তাকে তার কর্মকাণ্ডে আরও সতর্ক থাকা উচিত। আমার মনে হয় এটাই হচ্ছে আজকের রায় থেকে শেখার বিষয়বস্তু। অবশ্যই আমি বলব যে বিচার বিভাগের জন্য এটা একটা সুখকর দিন নয়। কিন্তু এটাও সঠিক, অন্যায় করলে তার বিচার হবে। এ রকম অন্যায় যখন হয়েছে, আদালত অপরাধ পেয়েছে বিচার করেছে।
সিনহার সাজার মাধ্যমে দেশের আইন ব্যবস্থায় কি বার্তা গেল, সেই প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত দেখেছে এই দেশে জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করলেও একটা মামলা হয় না। এই সংস্কৃতি থেকে আমরা বেরিয়ে এসেছি এবং পর্যায়ক্রমে বঙ্গবন্ধুর হত্যা মামলা, জেল হত্যা মামলা, মানবতাবিরোধী এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারসহ অন্যান্য দুর্নীতির বিচার হওয়ার মাধ্যমে প্রমাণ হয়েছে দেশে আইনের শাসন আছে এবং অন্যায় করলে আদালত এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলে। অন্যায়ের বিচার হবে এবং অন্যায় প্রতিরোধ হবে।
‘বাংলাদেশের ইতিহাসে এ রকম অন্যায় কোনো প্রধান বিচারপতি করেন নাই, সে জন্য এ রকম বিচার করার প্রয়োজন হয়নি। এ রকম অন্যায় হলে নিশ্চয়ই বিচার হতো। পৃথিবীতে অনেক নজির আছে। অন্যায় করলে তার বিচার হবেই সে যেই হোক। প্রমাণিত হচ্ছে যে কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়, এটা অত্যন্ত প্রয়োজন ছিল। আই অ্যাম নট ভেরি হ্যাপি। এর কারণ হচ্ছে বিচার বিভাগের সঙ্গে উনি সম্পৃক্ত ছিলেন, উনি প্রধান বিচারপতি ছিলেন। আমি একজন আইনজীবী, বিচার বিভাগের সঙ্গে সারা জীবনই সম্পৃক্ত। আমার জন্য এটা সুখকর হতে পারে না।’
সিনহা সরকারের মতের বাইরে না গেলে সাজা পেতে হতো না বলে বিরোধী দলগুলো দাবি করেছে। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আইনমন্ত্রী বলেন, এ কথাটা সত্য নয়। যদি পরিষ্কারভাবে বলা হয় যারা আপিল বিভাগে বিজ্ঞ বিচারপতি আছেন তারা কিন্তু সরকারের বিপক্ষে রায় দিয়েছিলেন। যারা এটা বলছেন তারা সরকারের সমালোচনা করার জন্য বলছেন, এটার কোনো সারমর্ম নেই।
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে সড়কের পাশে যুবদলের স্থাপিত একটি তোরণ ভেঙে পড়েছে বিআরটিসির যাত্রীবাহী বাসের সামনে। এতে মুহূর্তেই যাত্রী ও পথচারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সোমবার (২০ অক্টোবর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কদমতলী গোলচত্বর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় নবজাতক চুরির দায়ে আলপনা খাতুন নামের এক নারীকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
৪ মিনিট আগেগণতন্ত্রে বিশ্বাসীরা কখনো অন্য দলের রাজনীতি নিষিদ্ধের কথা বলতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ সোমবার সাতক্ষীরার তালা ফুটবল মাঠে জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত ছাত্র-যুব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৩ মিনিট আগেঢাকার সাভারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। আজ সোমবার তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ জানায়, ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল আজ সোমবার ভোরে গাজীপুরের কালীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি সোহেল রোজারিওকে...
৩৯ মিনিট আগে