ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীতে পৃথক স্থানে শিক্ষার্থীসহ দুজন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানিয়েছে তাঁদের পরিবার। রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর গোলাপবাগে ঝুমুর আক্তার (২২) নামে এক শিক্ষার্থী ও কদমতলির মুরাদপুরে চান মিয়া (৬২) নামে দুজন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গোলাপবাগ পুলিশ কোয়ার্টারের একটি বাসায় গলায় ফাঁস দেন ঝুমুর আক্তার। স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে কদমতলির মুরাদপুরের বাড়িতে গলায় ফাঁস দেন চান মিয়া। স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সোয়া ৩টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে মৃত ঝুমুর আক্তারের বড় বোন নুপুর আক্তার বলেন, তাঁদের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায়। বর্তমানে গোলাপবাগ পুলিশ কোয়ার্টারে তিনতলায় থাকেন। সেখানে সকালে সবার অগোচরে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন ঝুমুর। দেখতে পেয়ে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে ঝুমুর আত্মহত্যা করেছে সেই বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি স্বজনেরা।
এদিকে হাসপাতালে মৃত চান মিয়ার স্ত্রী স্বাধীন আক্তার বলেন, কদমতলি মুরাদপুরে তাঁদের নিজেদের বাড়ি। পাঁচ ছেলে মেয়ে নিয়ে মুরাদপুরেই থাকেন তাঁরা। তাঁর স্বামী সেনাবাহিনীর চাকরি করতেন। অবসরে ছিলেন। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর গত ১৫ বছর আগে সৌদি আরব যান তিনি। গত ২ বছর আগে দেশে আসেন। এর মধ্যে মুরাদপুরে বাড়ি তৈরি করা হয়। কয়েক দিন ধরে স্বামী চান মিয়াকে বলা হচ্ছিল গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী থেকে জায়গা বিক্রি করে আসতে। এই বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়। দুপুরে সবার অজান্তে নিজ কক্ষে শাড়ি কাপড় দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেন। দেখতে পেয়ে তাঁকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি দুটি পৃথক থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।
রাজধানীতে পৃথক স্থানে শিক্ষার্থীসহ দুজন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানিয়েছে তাঁদের পরিবার। রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর গোলাপবাগে ঝুমুর আক্তার (২২) নামে এক শিক্ষার্থী ও কদমতলির মুরাদপুরে চান মিয়া (৬২) নামে দুজন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গোলাপবাগ পুলিশ কোয়ার্টারের একটি বাসায় গলায় ফাঁস দেন ঝুমুর আক্তার। স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে কদমতলির মুরাদপুরের বাড়িতে গলায় ফাঁস দেন চান মিয়া। স্বজনেরা তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক বেলা সোয়া ৩টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতালে মৃত ঝুমুর আক্তারের বড় বোন নুপুর আক্তার বলেন, তাঁদের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায়। বর্তমানে গোলাপবাগ পুলিশ কোয়ার্টারে তিনতলায় থাকেন। সেখানে সকালে সবার অগোচরে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন ঝুমুর। দেখতে পেয়ে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে ঝুমুর আত্মহত্যা করেছে সেই বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি স্বজনেরা।
এদিকে হাসপাতালে মৃত চান মিয়ার স্ত্রী স্বাধীন আক্তার বলেন, কদমতলি মুরাদপুরে তাঁদের নিজেদের বাড়ি। পাঁচ ছেলে মেয়ে নিয়ে মুরাদপুরেই থাকেন তাঁরা। তাঁর স্বামী সেনাবাহিনীর চাকরি করতেন। অবসরে ছিলেন। চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর গত ১৫ বছর আগে সৌদি আরব যান তিনি। গত ২ বছর আগে দেশে আসেন। এর মধ্যে মুরাদপুরে বাড়ি তৈরি করা হয়। কয়েক দিন ধরে স্বামী চান মিয়াকে বলা হচ্ছিল গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী থেকে জায়গা বিক্রি করে আসতে। এই বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়। দুপুরে সবার অজান্তে নিজ কক্ষে শাড়ি কাপড় দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেন। দেখতে পেয়ে তাঁকে হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি দুটি পৃথক থানা-পুলিশকে জানানো হয়েছে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে