সিঙ্গাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে মদ্যপ অবস্থায় থানায় ঢুকে পুলিশকে গালিগালাজ করার অভিযোগে দুই যুবদল নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার দুপুরে ওই দুজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে থানা চত্বর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—সিঙ্গাইর পৌর যুবদলের সদস্যসচিব মো. শফিকুল ইসলাম সরকার জীবন (৪৪) ও পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য শফিকুল ইসলাম (২৫)। শফিকুল ইসলাম জীবন সরকার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গোবিন্দল গ্রামের মৃত আব্দুল করিম সরকারের ছেলে এবং শফিকুল ইসলাম একই গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিঙ্গাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জে ও এম তৌফিক আজম।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার একটি মামলায় এজাহারভুক্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিঙ্গাইর থানার পুলিশ। রাত ৯টার দিকে ওই দুই নেতাসহ ১০-১২ জন থানায় গিয়ে পুলিশ সদস্যদের আসামি ছাড়তে বলেন। এ সময় যুবদল নেতা শফিকুল ইসলাম সরকার জীবন ও শফিকুল ইসলাম পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে অসদাচরণ ও গালি দিতে থাকেন। পরে পুলিশ মদ্যপ অবস্থায় ওই দুই নেতাকে আটক করে। তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সকালে মাদকদ্রব্য সেবনের অপরাধে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ওসি জে ও এম তৌফিক আজম বলেন, মদ্যপ অবস্থায় ওই দুই ব্যক্তি থানায় এসে এজাহারভুক্ত গ্রেপ্তার এক আসামিকে ছাড়তে বলেন। ওই রাতে পুলিশ সদস্যদের গালি দিতে থাকেন। এ ঘটনায় গতকাল রাতেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়। আজ দুপুরে ওই দুজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি। ঘটনা তদন্ত করা হবে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে যুবদলের ওই দুই নেতার বিরুদ্ধে দ্রুত সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে মদ্যপ অবস্থায় থানায় ঢুকে পুলিশকে গালিগালাজ করার অভিযোগে দুই যুবদল নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার দুপুরে ওই দুজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে থানা চত্বর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন—সিঙ্গাইর পৌর যুবদলের সদস্যসচিব মো. শফিকুল ইসলাম সরকার জীবন (৪৪) ও পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য শফিকুল ইসলাম (২৫)। শফিকুল ইসলাম জীবন সরকার পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গোবিন্দল গ্রামের মৃত আব্দুল করিম সরকারের ছেলে এবং শফিকুল ইসলাম একই গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিঙ্গাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জে ও এম তৌফিক আজম।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার একটি মামলায় এজাহারভুক্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে সিঙ্গাইর থানার পুলিশ। রাত ৯টার দিকে ওই দুই নেতাসহ ১০-১২ জন থানায় গিয়ে পুলিশ সদস্যদের আসামি ছাড়তে বলেন। এ সময় যুবদল নেতা শফিকুল ইসলাম সরকার জীবন ও শফিকুল ইসলাম পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে অসদাচরণ ও গালি দিতে থাকেন। পরে পুলিশ মদ্যপ অবস্থায় ওই দুই নেতাকে আটক করে। তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সকালে মাদকদ্রব্য সেবনের অপরাধে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ওসি জে ও এম তৌফিক আজম বলেন, মদ্যপ অবস্থায় ওই দুই ব্যক্তি থানায় এসে এজাহারভুক্ত গ্রেপ্তার এক আসামিকে ছাড়তে বলেন। ওই রাতে পুলিশ সদস্যদের গালি দিতে থাকেন। এ ঘটনায় গতকাল রাতেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়। আজ দুপুরে ওই দুজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
জেলা যুবদলের আহ্বায়ক কাজী মোস্তাক হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি। ঘটনা তদন্ত করা হবে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে যুবদলের ওই দুই নেতার বিরুদ্ধে দ্রুত সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে