সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চল ঢাকার আশুলিয়াও পড়েছে লোডশেডিংয়ের কবলে। নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ থাকার কথা থাকলেও বিদ্যুতের ঘাটতির কারণে এখন আশুলিয়ায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কমপক্ষে ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হচ্ছে। এতে করে ব্যাহত হচ্ছে শিল্পাঞ্চলের কারখানাগুলোর শিল্পোৎপাদন, উৎপাদন চালু রাখতে হচ্ছে বাড়তি খরচ। এতে শঙ্কায় পড়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। অতিরিক্ত গরমে জনজীবনেও পড়ছে এর বিরূপ প্রভাব। আশুলিয়ার পাশাপাশি সাভার ও ধামরাইয়েও দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ ঘাটতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে লোডশেডিং সম্পর্কিত তথ্য জানান আশুলিয়া অঞ্চলের বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১ এর ডিজিএম (সদর-কারিগরি) মোহাম্মদ আব্দুল জলিল মিয়া। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১ ঢাকার আশুলিয়া ও গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। এতে করে কালিয়াকৈরেও একইভাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের মুখে পড়ছেন সাধারণ জনগণ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিদিন এই অঞ্চলে গড়ে ৩৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও ঘাটতি আছে প্রায় ৯০ মেগাওয়াট। ফলে শিল্পাঞ্চল হওয়া সত্ত্বেও প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা লোড শেডিং হচ্ছে।
আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার পোশাক কারখানা দিব্য ফ্যাশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবেল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এখন প্রতিদিন প্রায় ৮ হাজার টাকা অতিরিক্ত খরচ হয় জেনারেটরের জ্বালানি তেলের জন্য। আরও বড় কারখানার আরও বেশি খরচ হয়। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকলে তো এই অতিরিক্ত খরচটা হতো না। আমাদের উৎপাদন ব্যয় বাড়ছে।’
প্রকৌশলী আব্দুল জলিল মিয়া বলেন, ‘জাতীয় পর্যায়ে গ্যাস স্বল্পতার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে সারা দেশে চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কম থাকায় লোডশেডিং হচ্ছে। ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বিতরণ ব্যবস্থার শতভাগ সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় লোড শেডিং দিতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।’
প্রচণ্ড গরমে বিদ্যুতের বিভ্রাট নিয়ে বিরক্তি ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সাধারণ মানুষ। আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকার ফল ব্যবসায়ী আলম মিয়া বলেন, ‘কারেন্ট ১ ঘণ্টা থাকে, সারা দিন ভইরাই এমন করতাছে। দিন রাত ২৪ ঘণ্টাই এমন চলে। কারেন্টের কারণে নানা ঝামেলার মধ্যে আছি। ব্যবসা-বাণিজ্য তো আগের মতো নাইকা। কাস্টমার বাজারে আসে না।’
আরেক ব্যবসায়ী সেলিম মন্ডল বলেন, ‘বিল্ডিং গুলাতে দেখা যায় ৪-৫টা করে এসি। তারা বিদ্যুৎ ফুরাইতেছে বেশি। সাধারণ ফ্যান চালাইলেও তো তারা থাকতে পারে।’
কথা হয় পথচারী নাহিদ হাসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কারেন্ট তো একটু পরপরই চলে যায়। বাচ্চাকাচ্চারা গরমে কান্নাকাটি করে। দেশের তো উন্নতি হচ্ছে, কিন্তু এতে তো দেশের ক্ষতি হচ্ছে। মার্কেটে লাখ লাখ টাকা খরচ করে মানুষ ব্যবসা করতে বসছে। অন্ধকারে বেচাকেনা করতে পারে না।’
এদিকে ঢাকার সাভার অঞ্চল ও ধামরাই উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ এও রয়েছে বিদ্যুতের ঘাটতি। সাভারের পৌরসভা থেকে শুরু করে পুরো সাভার থানা এলাকা এবং আশুলিয়ার নয়ারহাট ও পার্শ্ববর্তী ধামরাই উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩। এখানেও ২ থেকে ৩ ঘণ্টার লোড শেডিং চলছে।
ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ এর ডিজিএম (সদর-কারিগরি) প্রকৌশলী মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের চাহিদা আছে সর্বোচ্চ ২৪০ মেগাওয়াট, কিন্তু ঘাটতি তো ভেরিয়েশন হয়। যেমন আজকে আমাদের ৪০ মেগাওয়াট ঘাটতি আছে। গড়ে আমাদের ১২ থেকে ১৫ শতাংশ ঘাটতি থাকে। আবার কোনো সময় ঘাটতি থাকে না, তখন দেখা যায় টানা ২-৩ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে। যেসব ফিডারে ৫০ শতাংশের ওপর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লোড আছে সে জায়গায় আমরা নিরবচ্ছিন্ন রাখার চেষ্টা করছি।’
তবে আশার কথা হচ্ছে আশুলিয়ায় অবস্থিত ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে থেমে নেই শিল্পোৎপাদন। কারণ তারা নিজেরাই নিজেদের পাওয়ার প্ল্যান্টের মাধ্যমে গ্যাস দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে থাকে। শুধু তাই নয়, নিজেদের উৎপাদিত চাহিদার অবশিষ্ট বিদ্যুৎ তারা জাতীয় গ্রিডেও সরবরাহ করে থাকে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেন বেপজার নির্বাহী পরিচালক (পিআর) নাজমা বিনতে আলমগীর বলেন, ‘ডিইপিজেডে আমাদের ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা আছে। আমাদের নিজেদের চাহিদা আছে ৪০-৫০ মেগাওয়াট। বাকিটা আমরা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করি। এমনকি বিকেল ৫টা থেকে পরদিন ভোর ৫টা পর্যন্ত আমাদের সকল কারখানা বন্ধ থাকায় আমাদের উৎপাদিত সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ আমরা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করি। তবে রাতে কিছু কারখানা খোলা থাকলে হয়তো ৮-১০ মেগাওয়াট আমাদের প্রয়োজন হয়।’
দেশের অন্যতম শিল্পাঞ্চল ঢাকার আশুলিয়াও পড়েছে লোডশেডিংয়ের কবলে। নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ থাকার কথা থাকলেও বিদ্যুতের ঘাটতির কারণে এখন আশুলিয়ায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কমপক্ষে ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হচ্ছে। এতে করে ব্যাহত হচ্ছে শিল্পাঞ্চলের কারখানাগুলোর শিল্পোৎপাদন, উৎপাদন চালু রাখতে হচ্ছে বাড়তি খরচ। এতে শঙ্কায় পড়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। অতিরিক্ত গরমে জনজীবনেও পড়ছে এর বিরূপ প্রভাব। আশুলিয়ার পাশাপাশি সাভার ও ধামরাইয়েও দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ ঘাটতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে লোডশেডিং সম্পর্কিত তথ্য জানান আশুলিয়া অঞ্চলের বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১ এর ডিজিএম (সদর-কারিগরি) মোহাম্মদ আব্দুল জলিল মিয়া। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ১ ঢাকার আশুলিয়া ও গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। এতে করে কালিয়াকৈরেও একইভাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের মুখে পড়ছেন সাধারণ জনগণ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিদিন এই অঞ্চলে গড়ে ৩৯০ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও ঘাটতি আছে প্রায় ৯০ মেগাওয়াট। ফলে শিল্পাঞ্চল হওয়া সত্ত্বেও প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা লোড শেডিং হচ্ছে।
আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার পোশাক কারখানা দিব্য ফ্যাশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবেল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এখন প্রতিদিন প্রায় ৮ হাজার টাকা অতিরিক্ত খরচ হয় জেনারেটরের জ্বালানি তেলের জন্য। আরও বড় কারখানার আরও বেশি খরচ হয়। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ থাকলে তো এই অতিরিক্ত খরচটা হতো না। আমাদের উৎপাদন ব্যয় বাড়ছে।’
প্রকৌশলী আব্দুল জলিল মিয়া বলেন, ‘জাতীয় পর্যায়ে গ্যাস স্বল্পতার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে সারা দেশে চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কম থাকায় লোডশেডিং হচ্ছে। ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর বিতরণ ব্যবস্থার শতভাগ সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় লোড শেডিং দিতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।’
প্রচণ্ড গরমে বিদ্যুতের বিভ্রাট নিয়ে বিরক্তি ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সাধারণ মানুষ। আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকার ফল ব্যবসায়ী আলম মিয়া বলেন, ‘কারেন্ট ১ ঘণ্টা থাকে, সারা দিন ভইরাই এমন করতাছে। দিন রাত ২৪ ঘণ্টাই এমন চলে। কারেন্টের কারণে নানা ঝামেলার মধ্যে আছি। ব্যবসা-বাণিজ্য তো আগের মতো নাইকা। কাস্টমার বাজারে আসে না।’
আরেক ব্যবসায়ী সেলিম মন্ডল বলেন, ‘বিল্ডিং গুলাতে দেখা যায় ৪-৫টা করে এসি। তারা বিদ্যুৎ ফুরাইতেছে বেশি। সাধারণ ফ্যান চালাইলেও তো তারা থাকতে পারে।’
কথা হয় পথচারী নাহিদ হাসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘কারেন্ট তো একটু পরপরই চলে যায়। বাচ্চাকাচ্চারা গরমে কান্নাকাটি করে। দেশের তো উন্নতি হচ্ছে, কিন্তু এতে তো দেশের ক্ষতি হচ্ছে। মার্কেটে লাখ লাখ টাকা খরচ করে মানুষ ব্যবসা করতে বসছে। অন্ধকারে বেচাকেনা করতে পারে না।’
এদিকে ঢাকার সাভার অঞ্চল ও ধামরাই উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ এও রয়েছে বিদ্যুতের ঘাটতি। সাভারের পৌরসভা থেকে শুরু করে পুরো সাভার থানা এলাকা এবং আশুলিয়ার নয়ারহাট ও পার্শ্ববর্তী ধামরাই উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩। এখানেও ২ থেকে ৩ ঘণ্টার লোড শেডিং চলছে।
ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ এর ডিজিএম (সদর-কারিগরি) প্রকৌশলী মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের চাহিদা আছে সর্বোচ্চ ২৪০ মেগাওয়াট, কিন্তু ঘাটতি তো ভেরিয়েশন হয়। যেমন আজকে আমাদের ৪০ মেগাওয়াট ঘাটতি আছে। গড়ে আমাদের ১২ থেকে ১৫ শতাংশ ঘাটতি থাকে। আবার কোনো সময় ঘাটতি থাকে না, তখন দেখা যায় টানা ২-৩ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ হচ্ছে। যেসব ফিডারে ৫০ শতাংশের ওপর ইন্ডাস্ট্রিয়াল লোড আছে সে জায়গায় আমরা নিরবচ্ছিন্ন রাখার চেষ্টা করছি।’
তবে আশার কথা হচ্ছে আশুলিয়ায় অবস্থিত ঢাকা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে থেমে নেই শিল্পোৎপাদন। কারণ তারা নিজেরাই নিজেদের পাওয়ার প্ল্যান্টের মাধ্যমে গ্যাস দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে থাকে। শুধু তাই নয়, নিজেদের উৎপাদিত চাহিদার অবশিষ্ট বিদ্যুৎ তারা জাতীয় গ্রিডেও সরবরাহ করে থাকে।
এ তথ্য নিশ্চিত করেন বেপজার নির্বাহী পরিচালক (পিআর) নাজমা বিনতে আলমগীর বলেন, ‘ডিইপিজেডে আমাদের ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা আছে। আমাদের নিজেদের চাহিদা আছে ৪০-৫০ মেগাওয়াট। বাকিটা আমরা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করি। এমনকি বিকেল ৫টা থেকে পরদিন ভোর ৫টা পর্যন্ত আমাদের সকল কারখানা বন্ধ থাকায় আমাদের উৎপাদিত সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ আমরা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করি। তবে রাতে কিছু কারখানা খোলা থাকলে হয়তো ৮-১০ মেগাওয়াট আমাদের প্রয়োজন হয়।’
দীর্ঘদিন ধরে জনবলসংকটে ধুঁকছে নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। চার ভাগের এক ভাগ কর্মচারী দিয়ে চলছে কার্যক্রম। জনবলের অভাবে পড়ে আছে দেশের বৃহত্তম এ রেলওয়ে কারখানার ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আমদানি করা মেশিনারিজ।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার সাগরপারের সুগন্ধা পয়েন্টে হোটেল-মোটেল জোনের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ২ একর ৩০ শতক খাসজমি দখল করে শতাধিক দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, জাল কাগজ বানিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ৫ আগস্ট পরবর্তী প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে হোটেল-মোটেল জোনের বাতিল করা প্লটের এই জমি দখল করেছে।
২ ঘণ্টা আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে