মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের ফরিদপুর-ভাঙ্গা অংশ। খানাখন্দ আর বড় বড় গর্তে এই অংশের ৩২ কিলোমিটার চলাচলের অনুপযোগী। তবু ঝুঁকি নিয়ে ছুটে চলছে যানবাহন। ভোগান্তির এই যাত্রায় অনেক সময় ঘটছে দুর্ঘটনা। প্রাণ হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ।
রাজধানীর মাদানি অ্যাভিনিউ ঘিরে আছে বিভিন্ন দেশের দূতাবাস, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, জনবসতি। ১০০ ফুট প্রশস্ত ব্যস্ততম এই সড়ক নামেই অ্যাভিনিউ। কারণ, এর দুই কিলোমিটার অংশ ভাঙাচোরা, রয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত; যা চলাচলকারীদের জন্য হয়ে উঠেছে নিত্য দুর্ভোগের। প্রভাব পড়েছে এলাকার ব্যবসায়। ভাড়াটেরা ছাড়ছে এলাকা।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বৃষ্টিজনিত জলাবদ্ধতার কারণে শনিবার (১২ জুলাই) পর্যন্ত জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৪৬৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এর মধ্যে সদর, কবিরহাট ও কোম্পানীগঞ্জের ১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে ২৬৮টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। জরুরি সহায়তার
নগরের জিইসি মোড়, চকবাজার, কাতালগঞ্জ, কাপাসগোলা, বাদুরতলা, বহদ্দারহাট, আগ্রাবাদ, আতুরার ডিপো ও এর সংলগ্ন হাজীপাড়া এলাকায় সড়ক ও অলিগলির রাস্তা পানিতে ডুবে ছিল। এতে চাকরিজীবী ও শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে পড়েন। বিশেষ করে গণপরিবহন কম থাকায় ভোগান্তি বেশি হয়েছে।