ঢামেক ও মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
পদ্মা সেতুতে যান চলাচল শুরুর প্রথম দিনেই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাতে জাজিরা প্রান্তে সেতুর ২৭ ও ২৮ নম্বর পিলারের মাঝের স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন— আলমগীর (২৫) ও ফজলু (২৪)।
আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা বন্ধু জয়দেব রায় জানান, তাঁরা সবাই ঢাকার নবাবগঞ্জে থাকেন। মোটরসাইকেল মেকানিক আলমগীর নবাবগঞ্জের সমসাবাদ এলাকায় থাকেন আর বিদেশ ফেরত ফজলু থাকেন হরিশকুল এলাকায়।
জয়দেব বলেন, পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ায় আজ তাঁরা তিনটি মোটরসাইকেলে ছয় বন্ধু মিলে ঘুরতে যান। তাঁরা দুটি মোটরসাইকেল নিয়ে আগে চলে যান। আর তাঁদের পেছনের দিকের মোটরসাইকেলে ছিলেন ওই দুজন। কিছুক্ষণ পর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দুর্ঘটনার খবর পান তাঁরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের একটি পিকআপ ভ্যানে করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া দুইজনের মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেছেন। মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
এর আগে আজ সন্ধ্যায় পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেলটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেলের পাশে রক্তাক্ত অবস্থায় দুজন পড়ে আছেন। পাশে ছড়িয়ে আছে জুতা।
এ ঘটনার পর জানতে চাইলে মুন্সিগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেব বলেন, ‘আমরা শুনেছি পদ্মা সেতুর ২৭ ও ২৮ নম্বর পিলারে মাঝে একটি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে এটা পদ্মা সেতু (উত্তর) থানার আওতাধীন নয়। ১৫ নম্বর পিলার পর্যন্ত আওতাধীন। দুর্ঘটনার স্থান অন্য থানায় হবে।’
গতকাল শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর আজ রোববার সকাল থেকে যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
পদ্মা সেতুতে যান চলাচল শুরুর প্রথম দিনেই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাতে জাজিরা প্রান্তে সেতুর ২৭ ও ২৮ নম্বর পিলারের মাঝের স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁদের মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন— আলমগীর (২৫) ও ফজলু (২৪)।
আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসা বন্ধু জয়দেব রায় জানান, তাঁরা সবাই ঢাকার নবাবগঞ্জে থাকেন। মোটরসাইকেল মেকানিক আলমগীর নবাবগঞ্জের সমসাবাদ এলাকায় থাকেন আর বিদেশ ফেরত ফজলু থাকেন হরিশকুল এলাকায়।
জয়দেব বলেন, পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ায় আজ তাঁরা তিনটি মোটরসাইকেলে ছয় বন্ধু মিলে ঘুরতে যান। তাঁরা দুটি মোটরসাইকেল নিয়ে আগে চলে যান। আর তাঁদের পেছনের দিকের মোটরসাইকেলে ছিলেন ওই দুজন। কিছুক্ষণ পর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দুর্ঘটনার খবর পান তাঁরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের একটি পিকআপ ভ্যানে করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া দুইজনের মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করেছেন। মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
এর আগে আজ সন্ধ্যায় পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেলটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেলের পাশে রক্তাক্ত অবস্থায় দুজন পড়ে আছেন। পাশে ছড়িয়ে আছে জুতা।
এ ঘটনার পর জানতে চাইলে মুন্সিগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেব বলেন, ‘আমরা শুনেছি পদ্মা সেতুর ২৭ ও ২৮ নম্বর পিলারে মাঝে একটি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা ঘটেছে। তবে এটা পদ্মা সেতু (উত্তর) থানার আওতাধীন নয়। ১৫ নম্বর পিলার পর্যন্ত আওতাধীন। দুর্ঘটনার স্থান অন্য থানায় হবে।’
গতকাল শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর আজ রোববার সকাল থেকে যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৩ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে