নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় তৃতীয় দিনের মতো চলছে উদ্ধারকাজ। নিখোঁজদের অপেক্ষায় এখনো ধ্বংসস্তূপের সামনে আসছেন স্বজনেরা। তেমনি মেহেদী হাসান স্বপনের খোঁজে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন তাঁর স্বজনেরা।
আজ বৃহস্পতিবার ধ্বংসস্তূপের সামনে ছোট ভাই স্বপনের সন্ধানে নোয়াখালী থেকে আসেন তানভীর হাসান সোহাগ। এরপর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাঁকে নিয়ে বিধ্বস্ত ভবনের ভেতরে যান। স্বপন বাংলাদেশ স্যানিটারির ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন।
বিধ্বস্ত ভবনে ঢোকার আগে কথা হয় সোহাগের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দুই ভাই। স্বপন ছোট। সে বাংলাদেশ স্যানিটারিতে ১৫ বছর ধরে কাজ করত। বিস্ফোরণের পর থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন হাসপাতালে খুঁজেছি, কোথাও তাকে পাইনি।’
নিখোঁজ স্বপনের সন্তানেরা বাবার জন্য কান্না করছে জানিয়ে সোহাগ বলেন, ‘আমার ভাইয়ের দুইটা সন্তান। স্ত্রী-সন্তানদেের নিয়ে রামপুরার টিভি সেন্টার এলাকায় থাকত। গ্রামে বৃদ্ধ বাবা-মা আহাজারি করছেন। ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দোকানে খুঁজেছেন, কিন্তু পাননি। আমরা যতটা জেনেছি, ঘটনার সময় আমার ভাই দোকানে ছিল। তাই ফায়ার সার্ভিসকে অনুরোধ করেছি আশপাশে তল্লাশি চালাতে।’
স্বপনের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরা এলাকায়। তাঁর বাবার নাম গোলাম রাব্বানী।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে এখন পর্যন্ত ২১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন—কুমিল্লার মো. সুমন (২১), বরিশালের ইসহাক মৃধা (৩৫), যাত্রাবাড়ীর মুনসুর হোসেন (৪০), নুরুল ইসলাম ভুঁইয়া ও মো. ইদ্রিস মীর (৬০), পুরান ঢাকার মো. ইসমাইল (৪২), ব্যবসায়ী মোমিন উদ্দিন সুমন ও সম্রাট, চাঁদপুরের আল আমিন (২৩), কেরানীগঞ্জের রাহাত (১৮), চকবাজারের মমিনুল ইসলাম (৩৮) ও নদী বেগম (৩৬), মুন্সিগঞ্জের মাঈন উদ্দিন (৫০), আবু জাফর সিদ্দিক (৩৪), হাফেজ মো. মুসা, পুরান ঢাকার বংশালের নাজমুল হোসেন (২৫), আকৃতি বেগম (৭০), হৃদয় ও আব্দুল হাসিম সিয়াম (৩৫), মানিকগঞ্জের ওবায়দুল হাসান বাবুল (৫৫) এবং নোয়াখালীর রবিন হোসেন শান্ত। এ দুর্ঘটনায় আহত ১৫ জন হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় তৃতীয় দিনের মতো চলছে উদ্ধারকাজ। নিখোঁজদের অপেক্ষায় এখনো ধ্বংসস্তূপের সামনে আসছেন স্বজনেরা। তেমনি মেহেদী হাসান স্বপনের খোঁজে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন তাঁর স্বজনেরা।
আজ বৃহস্পতিবার ধ্বংসস্তূপের সামনে ছোট ভাই স্বপনের সন্ধানে নোয়াখালী থেকে আসেন তানভীর হাসান সোহাগ। এরপর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাঁকে নিয়ে বিধ্বস্ত ভবনের ভেতরে যান। স্বপন বাংলাদেশ স্যানিটারির ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন।
বিধ্বস্ত ভবনে ঢোকার আগে কথা হয় সোহাগের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দুই ভাই। স্বপন ছোট। সে বাংলাদেশ স্যানিটারিতে ১৫ বছর ধরে কাজ করত। বিস্ফোরণের পর থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন হাসপাতালে খুঁজেছি, কোথাও তাকে পাইনি।’
নিখোঁজ স্বপনের সন্তানেরা বাবার জন্য কান্না করছে জানিয়ে সোহাগ বলেন, ‘আমার ভাইয়ের দুইটা সন্তান। স্ত্রী-সন্তানদেের নিয়ে রামপুরার টিভি সেন্টার এলাকায় থাকত। গ্রামে বৃদ্ধ বাবা-মা আহাজারি করছেন। ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দোকানে খুঁজেছেন, কিন্তু পাননি। আমরা যতটা জেনেছি, ঘটনার সময় আমার ভাই দোকানে ছিল। তাই ফায়ার সার্ভিসকে অনুরোধ করেছি আশপাশে তল্লাশি চালাতে।’
স্বপনের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরা এলাকায়। তাঁর বাবার নাম গোলাম রাব্বানী।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে এখন পর্যন্ত ২১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন—কুমিল্লার মো. সুমন (২১), বরিশালের ইসহাক মৃধা (৩৫), যাত্রাবাড়ীর মুনসুর হোসেন (৪০), নুরুল ইসলাম ভুঁইয়া ও মো. ইদ্রিস মীর (৬০), পুরান ঢাকার মো. ইসমাইল (৪২), ব্যবসায়ী মোমিন উদ্দিন সুমন ও সম্রাট, চাঁদপুরের আল আমিন (২৩), কেরানীগঞ্জের রাহাত (১৮), চকবাজারের মমিনুল ইসলাম (৩৮) ও নদী বেগম (৩৬), মুন্সিগঞ্জের মাঈন উদ্দিন (৫০), আবু জাফর সিদ্দিক (৩৪), হাফেজ মো. মুসা, পুরান ঢাকার বংশালের নাজমুল হোসেন (২৫), আকৃতি বেগম (৭০), হৃদয় ও আব্দুল হাসিম সিয়াম (৩৫), মানিকগঞ্জের ওবায়দুল হাসান বাবুল (৫৫) এবং নোয়াখালীর রবিন হোসেন শান্ত। এ দুর্ঘটনায় আহত ১৫ জন হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
২ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে