নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলশান থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দায়ের হওয়া মামলায় খালাস পেয়েছেন মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তারেক এজাজ এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত রায়ে উল্লেখ করেন—আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আনীত অভিযোগ প্রমাণ করতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই তাঁকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো।
আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী সাইদুর রহমান। তিনি বলেন, আদালত ফারিয়া মাহবুব পিয়াসাকে খালাস দিয়েছেন। তিনি আদালতে হাজির হননি। তার অনুপস্থিতিতে আদালত খালাসের রায় ঘোষণা করেন।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১ আগস্ট পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ পিয়াসাকে তাঁর বারিধারার বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ তাঁর বাসা থেকে ৭৮০ ইয়াবা, ৮ বোতল বিদেশি মদ ও ৪ ক্যান বিয়ার জব্দ করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক মো. আব্দুল লতিফ তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০২৩ সালের ১১ জানুয়ারি পিয়াসার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলায় বিচার শুরু হয়। বিচার চলাকালে আদালত ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
২০১৭ সালে পিয়াসা নামটি আলোচনায় এসেছিল। উচ্ছৃঙ্খল জীবন-যাপন করায় সে বছর তাঁকে তালাক দেন দেশের প্রথম সারির জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ সেলিমের ছেলে সাফাত হোসেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হন তিনি।
তবে খবরের পাতায় তাঁর নাম আসে ২০১৯ সালে। সে বছর দিলদার আহমেদ সেলিম তাঁর সাবেক পুত্রবধূর বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। তাঁর সেই সাবেক পুত্রবধূর নাম ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা। চাঁদা দাবির অভিযোগে ২০১৯ সালের ৫ মার্চ পিয়াসার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন দিলদার আহমেদ। আবার পিয়াসাও মামলা করেছিলেন তাঁর স্বামী এবং শ্বশুরের বিরুদ্ধে।
রাজধানীর গুলশান থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দায়ের হওয়া মামলায় খালাস পেয়েছেন মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তারেক এজাজ এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত রায়ে উল্লেখ করেন—আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আনীত অভিযোগ প্রমাণ করতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই তাঁকে বেকসুর খালাস দেওয়া হলো।
আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী সাইদুর রহমান। তিনি বলেন, আদালত ফারিয়া মাহবুব পিয়াসাকে খালাস দিয়েছেন। তিনি আদালতে হাজির হননি। তার অনুপস্থিতিতে আদালত খালাসের রায় ঘোষণা করেন।
মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের ১ আগস্ট পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ পিয়াসাকে তাঁর বারিধারার বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ তাঁর বাসা থেকে ৭৮০ ইয়াবা, ৮ বোতল বিদেশি মদ ও ৪ ক্যান বিয়ার জব্দ করে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
২০২১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক মো. আব্দুল লতিফ তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০২৩ সালের ১১ জানুয়ারি পিয়াসার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে এ মামলায় বিচার শুরু হয়। বিচার চলাকালে আদালত ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
২০১৭ সালে পিয়াসা নামটি আলোচনায় এসেছিল। উচ্ছৃঙ্খল জীবন-যাপন করায় সে বছর তাঁকে তালাক দেন দেশের প্রথম সারির জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ সেলিমের ছেলে সাফাত হোসেন। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হন তিনি।
তবে খবরের পাতায় তাঁর নাম আসে ২০১৯ সালে। সে বছর দিলদার আহমেদ সেলিম তাঁর সাবেক পুত্রবধূর বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। তাঁর সেই সাবেক পুত্রবধূর নাম ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা। চাঁদা দাবির অভিযোগে ২০১৯ সালের ৫ মার্চ পিয়াসার বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন দিলদার আহমেদ। আবার পিয়াসাও মামলা করেছিলেন তাঁর স্বামী এবং শ্বশুরের বিরুদ্ধে।
নিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২১ মিনিট আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২৭ মিনিট আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। চায়ের দোকানে উচ্চ স্বরে বাজছে না গান। পাওয়া যাচ্ছে না বরফ ভাঙার আওয়াজ। জেলে, শ্রমিক, ব্যাপারী, আড়তদার—সবাই ঝিমিয়ে আছেন। চোখেমুখে হতাশার চাপ। কারণ, শিকারের মৌসুমে ইলিশের আকাল চলছে। নদীতে যাওয়া জেলে নৌকাগুলো শূন্য হাতে ফিরে আসছে।
১ ঘণ্টা আগে