সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
নিজ হাতে গড়া সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশে চিরশায়িত হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। শেষবারের মতো তাঁকে বিদায় জানাতে ঢাকা, সাভার, ধামরাই, মানিকগঞ্জসহ আশপাশের এলাকা থেকে ছুটে আসেন হাজারো মানুষ।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পিএইচএ মাঠে লাশবাহী ফ্রিজিং ভ্যানে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়। এ সময় তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, স্কুল-কলেজের শিক্ষক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ।
বড় ভাই নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন গরিবের বন্ধু ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। মানুষটির প্রতি দলমত-নির্বিশেষে সবার ছিল অকৃত্রিম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। দেশের জন্য তাঁর অবদান স্বীকার করেন সরকারি বা বিরোধী দলের রাজনৈতিক ব্যক্তিরাও। সাভারে শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদ।
আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাভারের সাবেক সংসদ সদস্য দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আবুল হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সিইও ডা. মঞ্জুর কাদির, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, হামিম গ্রুপের চেয়ারম্যান এ কে আজাদ প্রমুখ।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ পৌঁছায়। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে জাফরুল্লাহর পঞ্চম জানাজা শেষে তাঁকে সমাহিত করা হয়।
নিজ হাতে গড়া সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশে চিরশায়িত হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। শেষবারের মতো তাঁকে বিদায় জানাতে ঢাকা, সাভার, ধামরাই, মানিকগঞ্জসহ আশপাশের এলাকা থেকে ছুটে আসেন হাজারো মানুষ।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পিএইচএ মাঠে লাশবাহী ফ্রিজিং ভ্যানে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়। এ সময় তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, স্কুল-কলেজের শিক্ষক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ।
বড় ভাই নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন গরিবের বন্ধু ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। মানুষটির প্রতি দলমত-নির্বিশেষে সবার ছিল অকৃত্রিম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। দেশের জন্য তাঁর অবদান স্বীকার করেন সরকারি বা বিরোধী দলের রাজনৈতিক ব্যক্তিরাও। সাভারে শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সংসদ সদস্য বেনজীর আহমেদ।
আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাভারের সাবেক সংসদ সদস্য দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবু, গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আবুল হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সিইও ডা. মঞ্জুর কাদির, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, হামিম গ্রুপের চেয়ারম্যান এ কে আজাদ প্রমুখ।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মরদেহ পৌঁছায়। আজ শুক্রবার বেলা আড়াইটায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে জাফরুল্লাহর পঞ্চম জানাজা শেষে তাঁকে সমাহিত করা হয়।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে