শরীয়তপুর প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরীয়তপুর-১ (পালং-জাজিরা) আসন থেকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।
গত শনিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তাঁর পক্ষে ভাতিজা ইমরান ব্যাপারী ফরম সংগ্রহ করে গতকাল সোমবার জমা দেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাবেক আইজিপি শহীদুল হক নিজেই।
তাঁর বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার নরকলিকাতা গ্রামে। শরীয়তপুর-২ সংসদীয় আসন এলাকায় তাঁর বাড়ি হলেও তিনি শরীয়তপুর-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে নির্বাচন করতে চাইছেন।
এ বিষয়ে একেএম শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শরীয়তপুর-২ আসনের মধ্যে আমার পৈতৃক বাড়ি হলেও সেটা জেলা সদরের খুব কাছে। আমি ছোটবেলা থেকে জেলা সদরে পড়াশোনা করেছি ও বড় হয়েছি। এ ছাড়া শরীয়তপুর-১ আসনে আমার অনেক জায়গা সম্পত্তি ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শরীয়তপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মধ্যে একাধিক গ্রুপিং ও কোন্দল রয়েছে। তাই সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ চাইছিল আমি শরীয়তপুর-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে সংসদ নির্বাচন করি। তাহলে এ আসনটিতে কোনো কোন্দল থাকবে না। এ ছাড়া জনগণ মনে করে এই এলাকার উন্নয়ন হবে এবং শান্তিশৃঙ্খলা বজায় থাকবে। তাই জনগণের উৎসাহে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি শরীয়তপুর-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অনল কুমার দে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে যে কেউ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সাবেক আইজিপি একেএম শহীদুল হকেরও মনোনয়ন চাওয়ার অধিকার রয়েছে। শহীদুল হক নিজে সরাসরি আওয়ামী লীগ না করলেও তিনি আওয়ামী পরিবারের লোক। তাঁর ছোট ভাই জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও নড়িয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। এখন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কাকে মনোনয়ন দেবেন, সেটা তাঁর একান্ত ইচ্ছা।
একেএম শহীদুল হক ১৯৮৪ সালের বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার মাধ্যমে ১৯৮৬ সালে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। পুলিশ সুপার হিসেবে তিনি চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম ও সিরাজগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেছেন। ডিআইজি হিসেবে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, রাজশাহী রেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম রেঞ্জে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ছাড়াও পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
শহীদুল হক ১৯৮৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকল্যাণ বিভাগে এমএসএস ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি এবং একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন।
তিনি তাঁর এলাকায় বাবা-মায়ের নামে ‘মজিদ-জরিনা স্কুল অ্যান্ড কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শরীয়তপুর-১ (পালং-জাজিরা) আসন থেকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।
গত শনিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তাঁর পক্ষে ভাতিজা ইমরান ব্যাপারী ফরম সংগ্রহ করে গতকাল সোমবার জমা দেন।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাবেক আইজিপি শহীদুল হক নিজেই।
তাঁর বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার নরকলিকাতা গ্রামে। শরীয়তপুর-২ সংসদীয় আসন এলাকায় তাঁর বাড়ি হলেও তিনি শরীয়তপুর-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে নির্বাচন করতে চাইছেন।
এ বিষয়ে একেএম শহীদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শরীয়তপুর-২ আসনের মধ্যে আমার পৈতৃক বাড়ি হলেও সেটা জেলা সদরের খুব কাছে। আমি ছোটবেলা থেকে জেলা সদরে পড়াশোনা করেছি ও বড় হয়েছি। এ ছাড়া শরীয়তপুর-১ আসনে আমার অনেক জায়গা সম্পত্তি ও প্রতিষ্ঠান রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শরীয়তপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মধ্যে একাধিক গ্রুপিং ও কোন্দল রয়েছে। তাই সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ চাইছিল আমি শরীয়তপুর-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে সংসদ নির্বাচন করি। তাহলে এ আসনটিতে কোনো কোন্দল থাকবে না। এ ছাড়া জনগণ মনে করে এই এলাকার উন্নয়ন হবে এবং শান্তিশৃঙ্খলা বজায় থাকবে। তাই জনগণের উৎসাহে অনুপ্রাণিত হয়ে আমি শরীয়তপুর-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অনল কুমার দে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
তবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছাবেদুর রহমান খোকা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে যে কেউ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাইতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সাবেক আইজিপি একেএম শহীদুল হকেরও মনোনয়ন চাওয়ার অধিকার রয়েছে। শহীদুল হক নিজে সরাসরি আওয়ামী লীগ না করলেও তিনি আওয়ামী পরিবারের লোক। তাঁর ছোট ভাই জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও নড়িয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। এখন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কাকে মনোনয়ন দেবেন, সেটা তাঁর একান্ত ইচ্ছা।
একেএম শহীদুল হক ১৯৮৪ সালের বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার মাধ্যমে ১৯৮৬ সালে সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। পুলিশ সুপার হিসেবে তিনি চাঁদপুর, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম ও সিরাজগঞ্জ জেলায় দায়িত্ব পালন করেছেন। ডিআইজি হিসেবে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, রাজশাহী রেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম রেঞ্জে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ছাড়াও পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
শহীদুল হক ১৯৮৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকল্যাণ বিভাগে এমএসএস ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি এবং একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন।
তিনি তাঁর এলাকায় বাবা-মায়ের নামে ‘মজিদ-জরিনা স্কুল অ্যান্ড কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন।
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় লবণের মাঠ দখল ও পূর্বশত্রুতার জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধসহ অন্তত অর্ধশতাধিক আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার সরল ইউনিয়নের উত্তর সরল নতুন বাজার এলাকায় স্থানীয় জাফর ও কবির গ্রুপের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ
১৩ মিনিট আগেখুলনার প্রবীণ রাজনীতিবিদ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম এম মজিবর রহমানকে (৭০) গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর ময়লাপোতা মোড় এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১৭ মিনিট আগেকুড়িগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে শহরের নিজ বাসভবন থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে আদালতে সোপর্দ করলে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
২১ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জে অটোরিকশা ছিনতাইকালে যুবদলের এক নেতা পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফিরোজ কবির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। আটক সম্রাট ওরফে বাবু মিজি (৩৬) সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
৪১ মিনিট আগে